পাইকগাছায় অর্পিত ও দেবোত্তর সম্পত্তি
ব্যবস্থাপনা আইন ‘১৩ সম্পর্কিত বিল প্রত্যাহারের দাবীতে প্রধানমন্ত্রী
বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেছে উপজেলা হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রীষ্টান ঐক্য ও
পূজা উদযাপন পরিষদ নেতৃবৃন্দ।
রোববার সকালে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের মাধ্যমে দু’টি সংগঠনের পক্ষ থেকে এ
স্মারকলিপি প্রদান করা হয়। স্মারকলিপির মাধ্যম সংগঠনের নেতারা জানান অর্পিত
সম্পত্তি জটিলতা নিয়ে ধর্মীয় সংখ্যালঘু জনগণের দূর্ভোগ দীর্ঘদিনের।
ভূক্তভোগীদের প্রত্যাশা ছিল বর্তমান সরকারের মেয়াদকালেই অর্পিত ও দেবোত্তর
সম্পত্তি জটিলতা অবসান হবে।
২০১১ থেকে ১৩ সালের মে মাস পর্যন্ত ৪টি সংশোধনী জটিল থেকে জটিলতার সৃষ্টি করেছে। জটিলতার কারনে ইতোমধ্যে সারাদেশে গঠিত ট্রাইবুন্যালে ৫ লক্ষ আবেদন জমা পড়েছে। ধীরগতির কারনে নিষ্পত্তির সময় অর্ধশতবছর অপেক্ষা করতে হতে পারে বলে সংগঠনের নেতারা আশংকা প্রকাশ করেছে।
সংগঠনের নেতারা স্মারকলিপির মাধ্যমে (ক) অর্পিত সম্পত্তির প্রর্ত্যাপন আইনে বে-আইনীভাবে সংযোজিত (খ) তপশীল (ঘ) অব্যাহত গেজেট প্রকাশে ধারাবাহিকতা বাতিল ও দেবত্তোর সম্পত্তি ব্যবস্থাপনা আইন ‘১৩ সম্পর্কিত বিল সর্বশেষ সংসদ অধিবেশনে উপস্থাপন না করে প্রত্যাহারের দাবী জানান।
এসময় উপস্থিত ছিলেন রতন কুমার ভদ্র, সমীরণ সাধু, আনন্দ মোহন বিশ্বাস, মুরারী মোহন সরকার, প্রাণকৃষ্ণ দাশ, প্রমথ মন্ডল, উত্তম দাশ, শংকর দেবনাথ, সুনীল মন্ডল, দেবব্রত রায়, সুভাষ বিশ্বাস, সাংবাদিক স্নেহেন্দু বিকাশ, ভূধর চন্দ্র বিশ্বাস, দুলাল বিশ্বাস, জগদীশ রায়, দীপক মন্ডল, মধুসুদন কর্মকার, সুবাস চন্দ্র মন্ডল, সঞ্জীব কুমার মন্ডল ও কৃষ্ণ রায়।
২০১১ থেকে ১৩ সালের মে মাস পর্যন্ত ৪টি সংশোধনী জটিল থেকে জটিলতার সৃষ্টি করেছে। জটিলতার কারনে ইতোমধ্যে সারাদেশে গঠিত ট্রাইবুন্যালে ৫ লক্ষ আবেদন জমা পড়েছে। ধীরগতির কারনে নিষ্পত্তির সময় অর্ধশতবছর অপেক্ষা করতে হতে পারে বলে সংগঠনের নেতারা আশংকা প্রকাশ করেছে।
সংগঠনের নেতারা স্মারকলিপির মাধ্যমে (ক) অর্পিত সম্পত্তির প্রর্ত্যাপন আইনে বে-আইনীভাবে সংযোজিত (খ) তপশীল (ঘ) অব্যাহত গেজেট প্রকাশে ধারাবাহিকতা বাতিল ও দেবত্তোর সম্পত্তি ব্যবস্থাপনা আইন ‘১৩ সম্পর্কিত বিল সর্বশেষ সংসদ অধিবেশনে উপস্থাপন না করে প্রত্যাহারের দাবী জানান।
এসময় উপস্থিত ছিলেন রতন কুমার ভদ্র, সমীরণ সাধু, আনন্দ মোহন বিশ্বাস, মুরারী মোহন সরকার, প্রাণকৃষ্ণ দাশ, প্রমথ মন্ডল, উত্তম দাশ, শংকর দেবনাথ, সুনীল মন্ডল, দেবব্রত রায়, সুভাষ বিশ্বাস, সাংবাদিক স্নেহেন্দু বিকাশ, ভূধর চন্দ্র বিশ্বাস, দুলাল বিশ্বাস, জগদীশ রায়, দীপক মন্ডল, মধুসুদন কর্মকার, সুবাস চন্দ্র মন্ডল, সঞ্জীব কুমার মন্ডল ও কৃষ্ণ রায়।