পৌর
বাজারের এক কসাইকে থানায় ডেকে নিয়ে চোখ বেঁধে বেদম মারপিটের ঘটনায় ক্ষুব্ধ
হয়ে পড়েছেন বাজারের ব্যবসায়ীসহ সকল মহল। গতকাল শনিবার সকালে অমানবিক এই
ঘটনাটি ঘটেছে। গুরুতর আহত জাকির হোসেন গাজী (৩৪) কে উপজেলা স্বাস্থ্য
কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
উপজেলার গদাইপুর ইউনিয়নের গোপালপুর গ্রামের কসাই আঃ সবুর গাজী বলেন, অন্যান্য দিনের ন্যায় শনিবার সকালে গরু জবাই করে মাংস বিক্রি করছিলাম। হঠাৎ করে থানা থেকে কয়েকজন পুলিশ এসে আমাকে ও জাকিরকে ডেকে থানায় নেয়। থানার উপ-পরিদর্শক তরিকুল ইসলামের কক্ষে নিয়ে জবাইকৃত গরু চুরি করে আনা হয়েছে এমন অভিযোগ তুলে আমাদের চোখ বেঁধে জাকিরকে বেদমভাবে মারপিট করে।
গদাইপুর ইউপি চেয়ারম্যান কাজী আঃ সালাম বাচ্চু বলেন, সংবাদটি শুনে আমি থানায় যাই। থানায় পৌছাবার আগেই জাকিরকে মারপিট করা হয়েছিল, পরে সবুর ও জাকিরের চোখ খুলে তাদেরকে মুক্ত করে আনি।
এ প্রসঙ্গে থানার উপ-পরিদর্শক তরিকুল ইসলাম বলেন, গোপালপুর গ্রামের জনৈক ডাঃ ইয়াসিন আলীর গরু চুরি করে জবাই করে মাংস বিক্রি করা হচ্ছে, এমন অভিযোগ পেয়ে কসাই সবুর ও জাকিরকে থানায় নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছিল। ইতিমধ্যে খবর আসে ডাঃ ইয়াসিনের চুরিকৃত গরুটি হরিঢালী এলাকায় জনৈক মেম্বার উদ্ধার করেছে।
এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত গদাইপুর ইউনিয়ন পরিষদে উভয় পক্ষকে নিয়ে সমঝোতা বৈঠক চলছিল। প্রশ্ন হলো চুরি না করেও চুরির অপবাদ, থানা পুলিশের মারপিট এসবের দায়ভার কে নেবে ???
উপজেলার গদাইপুর ইউনিয়নের গোপালপুর গ্রামের কসাই আঃ সবুর গাজী বলেন, অন্যান্য দিনের ন্যায় শনিবার সকালে গরু জবাই করে মাংস বিক্রি করছিলাম। হঠাৎ করে থানা থেকে কয়েকজন পুলিশ এসে আমাকে ও জাকিরকে ডেকে থানায় নেয়। থানার উপ-পরিদর্শক তরিকুল ইসলামের কক্ষে নিয়ে জবাইকৃত গরু চুরি করে আনা হয়েছে এমন অভিযোগ তুলে আমাদের চোখ বেঁধে জাকিরকে বেদমভাবে মারপিট করে।
গদাইপুর ইউপি চেয়ারম্যান কাজী আঃ সালাম বাচ্চু বলেন, সংবাদটি শুনে আমি থানায় যাই। থানায় পৌছাবার আগেই জাকিরকে মারপিট করা হয়েছিল, পরে সবুর ও জাকিরের চোখ খুলে তাদেরকে মুক্ত করে আনি।
এ প্রসঙ্গে থানার উপ-পরিদর্শক তরিকুল ইসলাম বলেন, গোপালপুর গ্রামের জনৈক ডাঃ ইয়াসিন আলীর গরু চুরি করে জবাই করে মাংস বিক্রি করা হচ্ছে, এমন অভিযোগ পেয়ে কসাই সবুর ও জাকিরকে থানায় নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছিল। ইতিমধ্যে খবর আসে ডাঃ ইয়াসিনের চুরিকৃত গরুটি হরিঢালী এলাকায় জনৈক মেম্বার উদ্ধার করেছে।
এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত গদাইপুর ইউনিয়ন পরিষদে উভয় পক্ষকে নিয়ে সমঝোতা বৈঠক চলছিল। প্রশ্ন হলো চুরি না করেও চুরির অপবাদ, থানা পুলিশের মারপিট এসবের দায়ভার কে নেবে ???