পাইকগাছায় সংস্কারের অভাবে ব্যবহারের
অনুপযোগী হয়ে পড়েছে পৌর সদরের মিষ্টি পুকুর। চলতি শুষ্ক মৌসুমে পুকুরটি
শুকিয়ে যাওয়ায় তীব্র পানি সংকট দেখা দিয়েছে পৌর এলাকায়। পুকুরটি জেলা
পরিষদের অধীনে থাকায় ইচ্ছা থাকলেও
আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় খননের উদ্যোগ নিতে পারছে না পৌর কর্তৃপক্ষ। পৌর
বাজারের শত শত হোটেল রেস্তোরা মালিক ও বসতবাড়ীর লোকদের পানির প্রধান উৎস্য
পৌর সদরের এ পুকুরটি।
সুত্রমতে, সদরের পৌর পরিষদের পাশেই (মধুমিতা
পার্কে) জেলা পরিষদের ১ একর আয়তনের একটি পুকুর রয়েছে। পৌর বাজারের শত শত
হোটেল রেস্তোরার মালিক ও আশপাশের লোকেরা পুকুরটির পানি ব্যবহার করে
প্রয়োজনীয় চাহিদা মিটিয়ে থাকে। পুকুরটি দীর্ঘদিন সংস্কারের অভাবে হাজা-মজা
পুকুরে পরিনত হয়েছে। তারপরও মানুষ প্রয়োজনের তাগিদে পুকরের পানি ব্যবহার
করে থাকে। বর্তমানে পুকুরটি শুকিয়ে পানি তলদেশে চলে যাওয়ায় পানি নিয়ে
মহাবিপাকে পড়েছেন পৌরবাসী। এলাকাবাসীর অভিযোগ পুকুরটি জেলা পরিষদের জায়গায়
হলেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কখনও ফিরে দেখে না পুকুরটি’র কি অবস্থা।
অপরদিকে ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও কাজ করতে পারছে না পৌর কর্তৃপক্ষ। ভারপ্রাপ্ত মেয়র শেখ আনিছুর রহমান মুক্ত বলেন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন নবলোক পরিষদ এবং পৌরসভা যৌথভাবে পুকুরটি সংস্কারের উদ্যোগ নেয়। কিন্তু জেলা পরিষদ কর্তৃপক্ষ অনুমোদন না দেয়ায় সংস্কার করা সম্ভব হয়নি।
তিনি বলেন জনস্বার্থে পুকুরটি সংস্কার ও সীমানা প্রাচীর নির্মাণ জরুরী হয়ে পড়েছে। পৌরসভা ফুড হাইজিন কমিটির সদস্য আবু জাফর জানান-পুকুরটি কার অধীনে এটা বড় বিষয় নয়, হাজারো মানুষের ভোগান্তির কথা চিন্তা করে সংস্কার প্রয়োজন। তিনি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
অপরদিকে ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও কাজ করতে পারছে না পৌর কর্তৃপক্ষ। ভারপ্রাপ্ত মেয়র শেখ আনিছুর রহমান মুক্ত বলেন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন নবলোক পরিষদ এবং পৌরসভা যৌথভাবে পুকুরটি সংস্কারের উদ্যোগ নেয়। কিন্তু জেলা পরিষদ কর্তৃপক্ষ অনুমোদন না দেয়ায় সংস্কার করা সম্ভব হয়নি।
তিনি বলেন জনস্বার্থে পুকুরটি সংস্কার ও সীমানা প্রাচীর নির্মাণ জরুরী হয়ে পড়েছে। পৌরসভা ফুড হাইজিন কমিটির সদস্য আবু জাফর জানান-পুকুরটি কার অধীনে এটা বড় বিষয় নয়, হাজারো মানুষের ভোগান্তির কথা চিন্তা করে সংস্কার প্রয়োজন। তিনি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।