কপিলমুনিতে এক স্কুল ছাত্রী (১৭) অপহরনের ঘটনা ঘটেছে। সে কপিলমুনি
মেহেরুন্নেছা বালিকা বিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেনীর ছাত্রী। এ ঘটনায় ছাত্রীর পিতা
বাদী হয়ে তালা থানায় মামলা দায়ের করেছেন। এদিকে ঘটনার দীর্ঘ দু’সপ্তাহ
অতিবাহিত হলেও অপহরনের শিকার স্কুল ছাত্রীকে উদ্ধার করতে পারেনি পুলিশ।
মামলা সুত্রে জানা যায়, তালা থানার কানাইদিয়া গ্রামের শেখ শহিদুল ইসলামের কন্যা ও কপিলমুনি মেহেরুন্নেছা বালিকা বিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেনীর ছাত্রী (১৭) প্রতিদিনের ন্যায় গত ২১ এপ্রিল স্কুল থেকে বাড়ি ফিরছিল। পতিমধ্যে কপিলমুনি-কানাইদিয়া ব্রিজ সংলগ্ন জায়গায় পৌছালে পুর্ব পরিকল্পনানুযায়ী একই এলাকার নজরুল শেখের পুত্র মিরাজুলের নের্তৃত্বে লোকজন তার গতিরোধ করে গায়ের ওড়না দিয়ে মুখ বেঁধে মটর সাইকেল যোগে অপহরন করে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায়। ঘটনার পর প্রত্যাক্ষদর্শীদের মাধ্যমে জানতে পেরে প্রথমে খোঁজাখুঁজির এক পর্যায় মিরাজুলকে প্রধান আসামী করে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ভিকটিম কন্যার পিতা শেখ শহিদুল ইসলাম বাদী হয়ে তালা থানায় একটি অপহরণ মামলা দায়ের করেন। যার নং ২২, তাং-২৮/০৩/১৩ ইং।
এদিকে ঘটনার দু’সপ্তাহ অতিবাহিত হলেও কোন আসামী আটক হয়নি।
মামলা সুত্রে জানা যায়, তালা থানার কানাইদিয়া গ্রামের শেখ শহিদুল ইসলামের কন্যা ও কপিলমুনি মেহেরুন্নেছা বালিকা বিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেনীর ছাত্রী (১৭) প্রতিদিনের ন্যায় গত ২১ এপ্রিল স্কুল থেকে বাড়ি ফিরছিল। পতিমধ্যে কপিলমুনি-কানাইদিয়া ব্রিজ সংলগ্ন জায়গায় পৌছালে পুর্ব পরিকল্পনানুযায়ী একই এলাকার নজরুল শেখের পুত্র মিরাজুলের নের্তৃত্বে লোকজন তার গতিরোধ করে গায়ের ওড়না দিয়ে মুখ বেঁধে মটর সাইকেল যোগে অপহরন করে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায়। ঘটনার পর প্রত্যাক্ষদর্শীদের মাধ্যমে জানতে পেরে প্রথমে খোঁজাখুঁজির এক পর্যায় মিরাজুলকে প্রধান আসামী করে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ভিকটিম কন্যার পিতা শেখ শহিদুল ইসলাম বাদী হয়ে তালা থানায় একটি অপহরণ মামলা দায়ের করেন। যার নং ২২, তাং-২৮/০৩/১৩ ইং।
এদিকে ঘটনার দু’সপ্তাহ অতিবাহিত হলেও কোন আসামী আটক হয়নি।