Monday, March 24, 2014
সত্যই তুমি বাংলাদেশের জান !
তোমার চওড়া কাঁধেই ১৬ কোটি মানুষের প্রত্যাশা, তোমার হাত ধরেই আমরা বিশ্বজয়ের স্বপ্ন দেখি !
শুভ জন্মদিন Shakib Al Hasan ! Voice of Paikgacha'র পক্ষ থেকে অনেক অনেক অনেক শুভ কামনা তোমার এবং বাংলাদেশের জন্য ! সত্যই তুমি বাংলাদেশের জান !
শুভ জন্মদিন Shakib Al Hasan ! Voice of Paikgacha'র পক্ষ থেকে অনেক অনেক অনেক শুভ কামনা তোমার এবং বাংলাদেশের জন্য ! সত্যই তুমি বাংলাদেশের জান !
রোজবাড কিন্ডার গার্ডেন স্কুলের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা আজ
পাইকগাছায় রোজবাড কিন্ডার গার্ডেন স্কুলের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও
মনোঞ্জ সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা-২০১৪ আজ সোমবার পাইকগাছা কলেজ মাঠে অনুষ্ঠিত
হচ্ছে।
প্রধান শিক্ষিকা অনিতা রাণী মন্ডলের সভাপতিত্বে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠানে প্রধান অথিতি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ কবির উদ্দীন। বিশেষ অতিথি ছিলেন পৌর মেয়র সেলিম জাহাঙ্গীর, অধ্যক্ষ মিহির বরণ মন্ডল, অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক এস. এম. জামাত আলী, প্রধান শিক্ষিকা সুরাইয়া বানু ডলি।
প্রধান শিক্ষিকা অনিতা রাণী মন্ডলের সভাপতিত্বে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠানে প্রধান অথিতি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ কবির উদ্দীন। বিশেষ অতিথি ছিলেন পৌর মেয়র সেলিম জাহাঙ্গীর, অধ্যক্ষ মিহির বরণ মন্ডল, অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক এস. এম. জামাত আলী, প্রধান শিক্ষিকা সুরাইয়া বানু ডলি।
পাইকগাছা-আঠারমাইল সড়কে যানবাহন চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ
এমনিতেই খুলনা-পাইকগাছা সড়কের আঠারমাইল থেকে পাইকগাছা পর্যন্ত ভেঙে যাবার
কারণে যানবাহন চলাচল মারত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। এ অবস্থায় রাস্তার বড়
বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে একদিকে যেমন খালে পরিণত হয়েছে, অন্যদিকে কর্দমাক্ত রাস্তায় যানবাহন নিয়ে চলাচল করাও দায় হয়ে পড়েছে।
ফাইল ফটো |
রাস্তা ভাঙার কারণে শনিবার সকালে মারিয়া নামের সাত মাস বয়সী এক শিশু
কন্যার করুণ মৃত্যু ঘটেছে। খুলনা-পাইকগাছা সড়কের ভাঙা অংশ আসন্ন বর্ষা
মৌসুমের আগে সংস্কার করা না গেলে এমন অহরহ দুর্ঘটনার আশংকা প্রকাশ করেছেন
এলাকাবাসি।
পাইকগাছা-খুলনা সড়কের এমন দুরাবস্থা এক দু’দিন বা দু’এক বছরের নয়। বছরের পর বছর ধরে অবহেলিত অবস্থায় পড়ে রয়েছে অত্র সড়কটি। গত বছর কোটি টাকা ব্যয় করে আঠারমাইল থেকে পাইকগাছা পর্যন্ত ৩৩ কিলোমিটার (তালা উপজেলাধীন সাড়ে ৭ কিঃমিঃ রাস্তা বাদে) রাস্তার সংস্কার কাজ করা হয়েছে। তবে স্রেফ জোড়াতালি দিয়েও বর্ষার মধ্যে কাজ করায় বছর যেতে না যেতেই রাস্তাটিতে ফের যানবাহন চলাচল সম্পূর্ণ অযোগ্য হয়ে পড়েছে।
এতটুকু রাস্তা ভালো নেই যেখানে নিরাপদে বা নির্বিঘ্নে চলাচল করা যায়। পিচ-পাথর (কার্পেটিংসহ) ইটের খোয়া উঠে গিয়ে রাস্তায় ছোট-বড় অসংখ্য গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। সেসব গর্তে বৃষ্টির পানি জমে পুকুর বা খালে পরিণত হয়। কর্দমাক্ত হয়ে যায় সারা রাস্তা।
রাস্তা ভাঙার কারণে জেলার পাইকগাছা-কয়রা এ দু’উপজেলার সার্বিক উন্নয়নও মারাত্মকভাবে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। রাস্তা ভাঙার কারণে বিশেষ করে পৌর কাঁচা বাজারের তরিতরকারির দাম অন্যান্য জায়গার তুলনায় দ্বিগুণেরও বেশি হয়েছে। দোকানীরা অভিযোগ করে বলেন, গাড়ি বা পরিবহন খরচ যেমন বেশি হচ্ছে, তেমনি যেকোন কাঁচামাল আনতে গিয়ে রাস্তা ভাঙার কারণে অর্ধেকের বেশি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ফলে বাধ্য হয়েই দোকানীরা মালের দাম বেশি নিচ্ছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, অত্র সড়কের তালা সদর থেকে কপিলমুনি গোলাবাড়ি মোড় পর্যন্ত প্রায় ১৪/১৪ কিলোমিটার রাস্তা কোনভাবেই যানবাহন চলাচলের ক্ষেত্রে নিরাপদ নয়। এছাড়াও তালার গোনালী খৈতলা এলাকার প্রায় ৩/৪ কিলোমিটার রাস্তা মারাত্মকভাবে ভেঙে গিয়েছে। যা জরুরীভাবে সংস্কার করা প্রয়োজন।
পাইকগাছা ও কয়রা উপজেলা এবং সাতক্ষীরার তালা উপজেলার সাথে খুলনা তথা সারাদেশের সড়ক যোগাযোগের একমাত্র এই রাস্তাটির গুরুত্বের বর্ণনা বলাই বাহুল্য। অথচ বিগত কয়েক বছর ধরে জনগুরুত্বপূর্ণ রাস্তাটির এখন মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। পাইকগাছা-খুলনা সড়কের আঠারমাইল থেকে পাইকগাছা পর্যন্ত রাস্তা উঁচু ও টেকসই করে নির্মাণের ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী।
পাইকগাছা-খুলনা সড়কের এমন দুরাবস্থা এক দু’দিন বা দু’এক বছরের নয়। বছরের পর বছর ধরে অবহেলিত অবস্থায় পড়ে রয়েছে অত্র সড়কটি। গত বছর কোটি টাকা ব্যয় করে আঠারমাইল থেকে পাইকগাছা পর্যন্ত ৩৩ কিলোমিটার (তালা উপজেলাধীন সাড়ে ৭ কিঃমিঃ রাস্তা বাদে) রাস্তার সংস্কার কাজ করা হয়েছে। তবে স্রেফ জোড়াতালি দিয়েও বর্ষার মধ্যে কাজ করায় বছর যেতে না যেতেই রাস্তাটিতে ফের যানবাহন চলাচল সম্পূর্ণ অযোগ্য হয়ে পড়েছে।
এতটুকু রাস্তা ভালো নেই যেখানে নিরাপদে বা নির্বিঘ্নে চলাচল করা যায়। পিচ-পাথর (কার্পেটিংসহ) ইটের খোয়া উঠে গিয়ে রাস্তায় ছোট-বড় অসংখ্য গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। সেসব গর্তে বৃষ্টির পানি জমে পুকুর বা খালে পরিণত হয়। কর্দমাক্ত হয়ে যায় সারা রাস্তা।
রাস্তা ভাঙার কারণে জেলার পাইকগাছা-কয়রা এ দু’উপজেলার সার্বিক উন্নয়নও মারাত্মকভাবে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। রাস্তা ভাঙার কারণে বিশেষ করে পৌর কাঁচা বাজারের তরিতরকারির দাম অন্যান্য জায়গার তুলনায় দ্বিগুণেরও বেশি হয়েছে। দোকানীরা অভিযোগ করে বলেন, গাড়ি বা পরিবহন খরচ যেমন বেশি হচ্ছে, তেমনি যেকোন কাঁচামাল আনতে গিয়ে রাস্তা ভাঙার কারণে অর্ধেকের বেশি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ফলে বাধ্য হয়েই দোকানীরা মালের দাম বেশি নিচ্ছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, অত্র সড়কের তালা সদর থেকে কপিলমুনি গোলাবাড়ি মোড় পর্যন্ত প্রায় ১৪/১৪ কিলোমিটার রাস্তা কোনভাবেই যানবাহন চলাচলের ক্ষেত্রে নিরাপদ নয়। এছাড়াও তালার গোনালী খৈতলা এলাকার প্রায় ৩/৪ কিলোমিটার রাস্তা মারাত্মকভাবে ভেঙে গিয়েছে। যা জরুরীভাবে সংস্কার করা প্রয়োজন।
পাইকগাছা ও কয়রা উপজেলা এবং সাতক্ষীরার তালা উপজেলার সাথে খুলনা তথা সারাদেশের সড়ক যোগাযোগের একমাত্র এই রাস্তাটির গুরুত্বের বর্ণনা বলাই বাহুল্য। অথচ বিগত কয়েক বছর ধরে জনগুরুত্বপূর্ণ রাস্তাটির এখন মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। পাইকগাছা-খুলনা সড়কের আঠারমাইল থেকে পাইকগাছা পর্যন্ত রাস্তা উঁচু ও টেকসই করে নির্মাণের ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী।
অল্পের জন্য রক্ষা !
অল্পের জন্য রক্ষা পেল কয়েকটি তাজা প্রাণ। বিদ্যুতের লুকোচুরি খেলা যে কত
ভয়াবহ, তার জলন্ত প্রমাণ কপিলমুনি বারুণী মেলার সার্কাসের গত শনিবারের ৬টার
শো।
প্রতক্ষ্যদর্শীরা জানান, প্রতিদিনের ন্যায় কপিলমুনি বারুণী মেলায় দি বুলবুল সার্কাসের ৬-৯ শো চলছিল। এরই মধ্যে ঘড়ির কাঁটাটা ঠিক সাড়ে ৭টায় পা রেখেছে। চলছিল অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ ব্যারেল খেলা, আচমকা বিদ্যুৎ চলে যায়। সার্কাসের খেলোয়াড়রা উপর থেকে ব্যারেল ভর্তি অবস্থায় পড়ে যায়।
তখন প্যান্ডেলের ভেতরকার দর্শকরা আতকে ওঠেন। এরপর কর্তৃপক্ষ নিজস্ব বিদ্যুৎ ব্যবস্থা অর্থাৎ জেনারেটর চালু করলে দেখা যায় সার্কাস খেলোয়াড় মুক্ত খাতুন (১১) ও মিঠু রহমান (১৮) মারাত্মক আহত হয়েছেন। আর বাকিরা অক্ষত রয়েছেন। এ সময় আহতদের স্থানীয় ক্লিনিকে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
প্রতক্ষ্যদর্শীরা জানান, প্রতিদিনের ন্যায় কপিলমুনি বারুণী মেলায় দি বুলবুল সার্কাসের ৬-৯ শো চলছিল। এরই মধ্যে ঘড়ির কাঁটাটা ঠিক সাড়ে ৭টায় পা রেখেছে। চলছিল অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ ব্যারেল খেলা, আচমকা বিদ্যুৎ চলে যায়। সার্কাসের খেলোয়াড়রা উপর থেকে ব্যারেল ভর্তি অবস্থায় পড়ে যায়।
তখন প্যান্ডেলের ভেতরকার দর্শকরা আতকে ওঠেন। এরপর কর্তৃপক্ষ নিজস্ব বিদ্যুৎ ব্যবস্থা অর্থাৎ জেনারেটর চালু করলে দেখা যায় সার্কাস খেলোয়াড় মুক্ত খাতুন (১১) ও মিঠু রহমান (১৮) মারাত্মক আহত হয়েছেন। আর বাকিরা অক্ষত রয়েছেন। এ সময় আহতদের স্থানীয় ক্লিনিকে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
পাইকগাছায় বনদস্যুসহ এক ছিনতাইকারী আটক; গুলি উদ্ধার
পাইকগাছায় বনদস্যুসহ এক ছিনতাইকারীকে আটক করেছে পুলিশ। আটককৃতদের
স্বীকারোক্তি মোতাবেক তিন রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়েছে। থানা পুলিশ
জানিয়েছে, শনিবার সন্ধ্যায় পুলিশ অভিযান চালিয়ে উপজেলার কপিলমুনি বাজার
থেকে রামনগর গ্রামের মোমিন মোড়লের ছেলে বনদস্যু অজিয়ার রহমানকে আটক করে।
এস আই সিরাজ জানিয়েছেন, অজিয়ারের স্বীকারোক্তিতে তার বাড়ীর পিছন থেকে মাটি খুড়ে তিন রাউন্ড বন্দুকের তাজা গুলি উদ্ধার করা হয়েছে। সে দীর্ঘ দিন যাবত সুন্দরবনে দস্যুবৃত্তি করে আসছিল।
অপরদিকে একই দিন সন্ধ্যায় কপিলমুনি বারুনি মেলায় ছিনতাইয়ের চেষ্ঠাকালে উপজেলার সোলাদানা ইউপির ভ্যাকটমারি গ্রামের ওজিউদ্দীনের ছেলে ওয়েজ ক্রোনি নামে এক যুবককে স্থানীয় লোকজন আটক করে থানা পুলিশে সোপর্দ করে। এস আই জালাল জানিয়েছেন পৃথক দুটি ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে।
এস আই সিরাজ জানিয়েছেন, অজিয়ারের স্বীকারোক্তিতে তার বাড়ীর পিছন থেকে মাটি খুড়ে তিন রাউন্ড বন্দুকের তাজা গুলি উদ্ধার করা হয়েছে। সে দীর্ঘ দিন যাবত সুন্দরবনে দস্যুবৃত্তি করে আসছিল।
অপরদিকে একই দিন সন্ধ্যায় কপিলমুনি বারুনি মেলায় ছিনতাইয়ের চেষ্ঠাকালে উপজেলার সোলাদানা ইউপির ভ্যাকটমারি গ্রামের ওজিউদ্দীনের ছেলে ওয়েজ ক্রোনি নামে এক যুবককে স্থানীয় লোকজন আটক করে থানা পুলিশে সোপর্দ করে। এস আই জালাল জানিয়েছেন পৃথক দুটি ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে।
শনিবার রাতের বৃষ্টিতে পাইকগাছার প্রধান সড়কের অবস্থা
আবার সেই একই ভোগান্তি ! সম্ভবত, আমাদের এলাকার মহামান্য জনপ্রতিনিধিগণ যে
সকল গাড়িতে চলাচল করেন, সেগুলিতে উড়বার জন্য পাখা সংযুক্ত করা আছে। (ইচ্ছে
হলেই উড়ে চলো বহুদূর !) তাই এই সকল ছোট খাট সমস্যা তাদের নজরে পড়ে না।
ছবিটি বাংলাদেশ মৎস গবেষণা ইনস্টিটিউটের সামনে থেকে তোলা। (এই স্থানটুকু অতিক্রম করতে হলে আপনাকে কাদা মাখতেই হবে।)
Subscribe to:
Posts (Atom)