Thursday, May 1, 2014

পাইকগাছায় মহান মে দিবসে র‌্যালী ও সভা অনুষ্ঠিত

পাইকগাছায় মহান মে দিবস উপলক্ষ্যে র‌্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষ্যে উপজেলা প্রশাসন ও বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠণের উদ্যোগে বৃহস্পতিবার সকালে এক বর্ণাঢ্য প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে উপজেলা পরিষদ চত্ত্বরে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ কবির উদ্দীনের সভাপতিত্বে “শ্রমিক-মালিক বিভেদ ভুলি, সোনার বাংলা গড়ে তুলি” প্রতিপাদ্য বিষয়ের উপর আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান এ্যাডঃ স.ম. বাবর আলী। 

বিশেষ অতিথি ছিলেন, উপজেলা কৃষি অফিসার বিভাস চন্দ্র সাহা, উপজেলা প্রকৌশলী এনামুল কবির, ওসি শিকদার আককাছ আলী, যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মোঃ রেজাউল করিম, সমবায় কর্মকর্তা এ, এফ, এম, সেলিম আক্তার, সাংবাদিক আব্দুল আজিজ, কাউন্সিলর সেলিম নেওয়াজ।

প্রভাষক ময়নুল ইসলামের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন, শ্রমিকনেতা গাজী আব্দুস সামাদ, আব্দুল জব্বার বাবলু, বাবুল হাসান, জাহিদুল ইসলাম, মিথুন মধু, নুর আলী মোড়ল, আকরাম হোসেন, আবুল কালাম, রিপন, শেখ জাহিদুল ইসলাম, হাসেম আলী গাজী, শেখ সামছুদ্দোহা খোকন, আলম গাজী ও শেখ রাজু আহমেদ।

উপস্থিত ছিলেন, খুলনা মটরশ্রমিক ইউনিয়ন, পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়ন, পৌর হ্যান্ডলিং শ্রমিক ইউনিয়ন, মটরসাইকেল চালক সমিতি সহ বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠণের শ্রমিকবৃন্দ।

পাইকগাছায় দু’দিনব্যাপী ডিজিটাল উদ্ভাবনী মেলার সমাপনী অনুষ্ঠান

পাইকগাছায় দু’দিনব্যাপী ডিজিটাল উদ্ভাবনী মেলার সমাপনী উপলক্ষ্যে বিতর্ক ও কুইজ প্রতিযোগিতা এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার সন্ধ্যায় উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ কবির উদ্দীনের সভাপতিত্বে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন স্থানীয় এমপি এ্যাডঃ শেখ মোঃ নুরুল হক।

বিশেষ অতিথি ছিলেন, উপজেলা চেয়ারম্যান এ্যাডঃ স.ম. বাবর আলী, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ কামরুল ইসলাম, এমপি পুত্র শেখ মনিরুল ইসলাম, উপজেলা কৃষি অফিসার বিভাস চন্দ্র সাহা, মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আতিয়ার রহমান, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা মোঃ মনিরুজ্জামান, সমবায় কর্মকর্তা এফ, এম, সেলিম আক্তার, পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা আরিফুল হক, অধ্যক্ষ মিহির বরণ মন্ডল, ইসলামী ব্যাংক শাখা ব্যবস্থাপক মাগফুরুর রহমান, বন কর্মকর্তা প্রেমানন্দ দাশ, ডাঃ সঞ্জয় কুমার মন্ডল।

প্রভাষক ময়নুল ইসলামের পরিচালনায় উপস্থিত ছিলেন, সাংবাদিক আব্দুল আজিজ, এ্যাডঃ শফিকুল ইসলাম কচি, প্রভাষক আব্দুল ওহাব, মোস্তাফিজুর রহমান, শেখ আব্দুস সাত্তার, শেখ জিয়াদুল ইসলাম, প্রণব মন্ডল, দিপংকর মন্ডল, শেখ তুহিন, আল-ইদ্রিস, আসিফ ইকবাল রনি, শিশু শিল্পী আফসানা সুরাইয়া, সুমাইয়া ফেরদৌসী, কান্তা রায়, অরণ্য রায়, পূজা, রাকিব আহমেদ, ত্রয়ী ত্রপা ও লাবণ্য রায়।

কপিলমুনিতে এক মহিলার বিরুদ্ধে বিয়ের নামে প্রতারণার অভিযোগ

রেবেকা বেগম। বয়স ৩০ ছুই-ছুই। নিজে মাদক ব্যবসায় সম্পৃক্ত। একের পর এক বিয়ে করে অর্থবাণিজ্য করা যেন তার নেশা। এভাবেই বিয়ের পিড়িতে বসেছে ৩ বার। তাকে এলাকার মানুষ অনেকটা ভয়ও পায়। কপিলমুনির পার্শ্ববর্তী নাবা গ্রামের বাসিন্দা এই মহিলা।

এলাকার আলোচিত-সমালোচিত এই রেবেকা ১ম বার বিয়ের পিড়িতে বসে পাইকগাছা উপজেলার গদাইপুরের মোস্তফার সাথে। মোস্তফার সংসারে তার দুটি মেয়ে হয়। এরপর বিয়ের পিড়িতে বসে একই গ্রামের জবেদ আলী গাজীর সাথে।

এখানেই শেষ নয়, ৩য় বারের মতো বিয়ের পিড়িতে বসে তালার গোনালী নলতার আজিতের সাথে। সেখানে তার ১ সন্তান রয়েছে। এরই মধ্যে চলতে থাকে মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন অপকর্ম। অভিযোগ উঠতে থাকে বিয়ের নামে অর্থ আত্মসাতসহ প্রতারণার।

এসব অপকর্মে অতিষ্ঠ হয়ে তার নিজের পরিবারের লোকজন ও এলাকাবাসী তাকে তার বাবার বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেয়। এতেও থেমে থাকেনি, পার্শ্ববর্তী এলাকায় বাসা নিয়ে মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন অপকর্মে লিপ্ত রয়েছে সে। এ ব্যাপারে এলাকাবাসী কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।

পাইকগাছা জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট কোর্ট ভবনের বেহাল দশা

পাইকগাছা উপজেলা সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালত ভবনের বিচারকের এজলাস কক্ষটি যেকোন মুহূর্তে ধসে পড়ার আশঙ্কায় গতকাল বুধবার থেকে পার্শ্ববর্তী নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট আদালত ভবনের এজলাস কক্ষে বিচারিক কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। ফলে দুর্ভোগে পড়েছেন বিচারকগণ’সহ সংশ্লিষ্টরা।

ফাইল ফটো
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, পাইকগাছা সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালত ভবন ও তৎসংলগ্ন সিনিয়র সহকারী জজ আদালত ভবনের ফাটল ও প্লাস্টার খসে পড়ায় বারবার সিমেন্ট-বালির প্রলেপ দিয়ে ক্ষতস্থান সমূহ ঢেকে দেয়া হচ্ছে (যদিও সম্প্রতি উক্ত এজলাস কক্ষ দু’টি ১০ ফুট করে বর্ধিতকরণ কাজ শুরু হয়েছে)। অথচ আদালত ভবনের সব ক’টি কক্ষ এতটাই ঝুঁকিপূর্ণ যে শুধু সংস্কার নয় গোটা ভবন ভেঙ্গে নতুন করে নির্মাণ করা না হলে যেকোন মুহূর্তে ঘটে যেতে পারে বড় ধরনের কোন অনাকাঙ্খিত দুর্ঘটনা।

গতকাল বুধবার দুপুরে আদালত ভবন ঘুরে দেখা গেছে, ভয়াবহ সব ফাটলের দৃশ্য। উপজেলা সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতের বিচারকের মাথার ঠিক উপরে বীমে বড় ফাটল দেখা দিয়েছে। ওই বীমেই ঝুলছে ফ্যান। জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেটের খাস কামরার পাশেই নকলখানার কক্ষের ছাদের প্লাস্টার ইতোমধ্যে একাধিকবার খসে পড়েছে। সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের এজলাস ও নকলখানা কক্ষের ছাদেও রয়েছে বড় ধরনের ফাটল। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছেন সংশ্লিষ্ট বিচারকসহ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

অনেকটা হতাশার সাথে এক কর্মকর্তা বলেন, ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের পাশাপাশি পর্যাপ্ত কক্ষের অভাবে আদালতের জরুরী ফাইলপত্র নিরাপদে রাখা দায় হয়ে পড়েছে। নকলখানা ফাইলপত্রে পরিপূর্ণ হয়ে যাওয়ায় কক্ষটি শুধু ফাইলের রুমেই পরিণত হয়েছে। আবার যত্রতত্র ফাইলগুলো রাখায় জরুরী কোন ফাইল যেকোন সময় খোয়া যাওয়ারও সম্ভাবনা রয়েছে।

সূত্রমতে, আড়াই বছর আগে ৪ লাখ টাকা ব্যয়ে এবং গত বছর ৩ লাখ টাকা ব্যয়ে আদালত ভবনের সংস্কার কাজ করা হয়েছিল। সব মিলিয়ে নতুন করে নির্মাণসহ আদালত ভবনের কক্ষ বৃদ্ধি ও বড় করা জরুরী হয়ে পড়েছে।

আইনজীবী সমিতি সভাপতি এ্যাডঃ জি,এম আঃ সাত্তার বলেন, লবণ পানির এলাকা হওয়ায় আশির দশকে নির্মিত আদালত ভবন ইতিমধ্যে মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। উভয় আদালতের এজলাস কক্ষ তুলনামূলক খুবই ছোট। জায়গা সংকুলান না হওয়ায় আইনজীবীদের বসতেও ব্যাপক অসুবিধা হয়। এছাড়া আদালত ভবন সংলগ্ন সামনের ছাউনিটিও ব্যাপক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। যেখানে আদালত চলাকালীন সময় ২০/৩০ জনেরও বেশি বিচারপ্রার্থী অবস্থান করে থাকেন।

কপিলমুনি টেলিফোন একচেঞ্জ ৮ বছরেও পুনঃস্থাপন হয়নি

খুলনার দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক কেন্দ্র পাইকগাছার কপিলমুনি টিএন্ডটি টেলিফোন একচেঞ্জ ৮ বছরেও পুনঃস্থাপন করা হয়নি। তার ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ে ১৪ বছর ফাইল বন্দি হয়ে পড়ে আছে ডিজিটাল টেলিফোন একচেঞ্জ স্থাপনের আবেদন। অপসরণ করা হলেও পুনঃস্থাপনের কোনো উদ্যোগ ৮ বছরে নেয়া হয়নি।

কপিলমুনি ডিজিটাল টেলিফোন একচেঞ্জ না থাকায় শুধু আধুনিক তথ্য প্রযুক্তি ক্ষেত্রে নয় শিক্ষা, চিকিৎসা, বাণিজ্যসহ অন্যান্য ক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়ছে এ অঞ্চলের কয়েক লাখ মানুষ। অপসারণের পর ৮ বছর অতিবাহিত হলেও এ পর্যন্ত তা পুনঃস্থাপন কিংবা উপজেলা ডিজিটাল একচেঞ্জের সাথে অন্তভূক্ত করা হয়নি। ফলে এখানকার গ্রাহকের কাছে টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা এখন শুধুই স্মৃতি।

সংশিস্নষ্ট সূত্র জানায়, ষাষ্টের দশকে ভাড়া করা ভবনে মাত্র ২০টি সংযোগসহ উপজেলায় প্রথম কপিলমুনি টেলিফোন একচেঞ্জের কার্যক্রম শুরু হয়। পরে কালের প্রবাহে আধুনিক কপিলমুনির ব্যবসা-বাণিজ্য, সামাজিক ও সাংস্কৃতিসহ নানাদিক প্রসারিত হওয়ায় আধুনিক টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার চহিদা দ্রুত বৃদ্ধি পায়। ফলে একচেঞ্জটি সিবি-১৪০ লাইনে উন্নিত করা হয়। কিন্তু তাতেও গ্রাহক চাহিদা মেটেনা।

সে সময় আরো প্রায় দু'শতাধিক আবেদন পত্র ফাইলবন্দি ছিল সংশ্লিষ্ট দফতরে। তখন এ্যানালগ একচেঞ্জে ১৪০টি লাইনের জন্য বোর্ড কর্ড ছিল মাত্র ৮টি। তাছাড়া অতিরিক্ত ওয়ার্কিং এর ফলে অধিকাংশ কর্ডই নষ্ট হয়ে যায়। সে কারনে সে সময় গ্রাহক সীমাবদ্ধ ছিল কপিলমুনির মধ্যে। এর বাহিরে জেলার সাথে যোগাযোগের জন্য ১টি ও.টি.ডি লাইন ছিল। তবে লাইন পেতে অপেক্ষা করতে হত ঘন্টার পর ঘন্টা।

ঠিক এমতাবস্থায় গ্রাহক চাহিদার কথা বিবেচনায় রেখে তৎকালীনি কপিলমুনিতে ২০০ লাইন ধারণ সম্পন্ন ১টি ডিজিটাল একচেঞ্জ স্থাপনের জন্য পরিচালক (রক্ষণাবেক্ষণ ও পরিচালনা) মনোয়ার হোসেন ২০০১ সালের ১৭ এপ্রিল একটি আবেদন পত্র সরকারের তার ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করেন।

ইতিপূর্বে টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে এলাকাবাসী বহু সভাসমাবেশ ও রাজ পথে আন্দোলন করেছিল। গঠিত হয়েছিল আন্দোলন বাস্তবায়ন কমিটিও। কপিলমুনি ব্যবসায়ীক দিক দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ হওয়ায় ৬টি মুঠোফোন কোম্পানির দ্রুত টাওয়ার স্থাপন করে মানুষের যোগাযোগ রক্ষা করে চলেছে। কোনো রকম সেবা দিয়ে হাতিয়ে নিচ্ছে কোটি কোটি টাকা। এদিকে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের’কে পড়তে হচ্ছে চরম ভোগান্তিতে।

অন্যদিকে সাধারণ মানুষের অন্যান্য অভিযোগও কোম নয়। কিন্তু কপিলমুনির ভাড়া ঘরের সেই মন্দাতা আমলের একচেঞ্জটি গত প্রায় ৮ বছর পূর্বে অপসারণ করা হলেও তা পুনঃস্থাপন বা উপজেলার সাথে অন্তভূক্ত হয়নি। কপিলমুনিবাসীর কাছে টেলিফোন রিসিভার গুলিই এখন স্মৃতি। শুধু শান্তনা যে কপিলমুনিতে এক সময় টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা বিদ্যমান ছিল এবং তারা তার গর্বিত গ্রাহক ছিলেন।

পাইকগাছায় মুক্তিযোদ্ধা সংসদের নির্বাচন জমে উঠেছে

বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ পাইকগাছা উপজেলা কামান্ডের নির্বাচন জমে উঠেছে। ত্রিবার্ষিক এ নির্বাচনে দুটি প্যানেলের প্রার্থীরা বুধবার মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

মনোনয়নপত্র জমাদানকারী প্যানেল দুটির প্রার্থীরা হলেন- উপজেলা কমান্ডের কমান্ডার পদপ্রার্থী আবুল কালাম আজাদ ও মুক্তিযোদ্ধা শেখ শাহদাৎ হোসেন বাচ্চু। ডেপুটি কমান্ডার প্রার্থী বিএম আনিছুর রহমান ও আব্দুর রাজ্জাক মলঙ্গী, সহকারী কমান্ডার প্রার্থী আব্দুল মান্নান মিস্ত্রী, মোকছেদ আলী মোড়ল, কেএম মুজিবুর রহমান, সোহরাব আলী গোলদার, ফারুক আহম্মেদ, শেখ দিদারুল হোসেন, টিএবি সিদ্দিক, গাজী রুহুল আমিন, আব্দুল আলী সানা, জামির হোসেন, এবি সিদ্দিক, রনজিত কুমার সরদার, গোলাম মোস্তফা, ফয়জুল বারী, আব্দুল আজিজ, আব্দুল লতিফ, কাজী তোকারাম হোসেন ও আলী গাইন।

আগামী ৪ মে মনোনয়নপত্র বাছাই এবং ৪ জুন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।