দীর্ঘ
এক বছরেও পাইকগাছা উপজেলার স্কুল শিক্ষক ভগবান মন্ডল হত্যা মামলার কিনারা
হয়নি। রহস্য উন্মোচন হয়নি। আসামীরা এলাকায় প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করছে এবং
মামলার বাদী ও তার পুত্র-কন্যাকে খুন-জখমসহ বিভিন্ন ধরনের ভয়ভীতি দেখাচ্ছে
বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
অভিযোগে প্রকাশ, উপজেলার হরিঢালী ইউনিয়নের হাউলি গ্রামের স্কুল শিক্ষক ভগবান মন্ডলের সাথে একই গ্রামের নিমাই চন্দ্র মন্ডল গংদের জমাজমি নিয়ে বিরোধ রয়েছে দীর্ঘদিনের। এরই জের ধরে গত ০৬-০৪-১২ তারিখ নিমাই মন্ডল দলবল নিয়ে বৃদ্ধ শিক্ষক ভগবান মন্ডলকে বাড়ির সামনে ফেলে মারপিট করে গুরুতর জখম করে। এসময় তাকে উদ্ধার করতে এলে তার স্ত্রী শ্লীলতাহানি ঘটানো হয়। এ ঘটনায় তিনি বাদী হয়ে নিমাই মন্ডলকে প্রধান আসামী করে ৬জনের নামে থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলা নং-১২, তাং-০৬-০৪-১২, জি,আর-১৯২/১২।
অভিযোগ রয়েছে, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এস,আই আসাদুল মামলার গুরুত্বপূর্ণ ধারা বাদ দিয়ে ৩০-০৫-১২ তারিখে আদালতে শুধুমাত্র ৩২৩ ধারায় আসামীদের বিরুদ্ধে প্রসিকিউশন দাখিল করেন। মামলার বাদী পুলিশের রিপোর্টের বিরুদ্ধে ১-০৭-১২ তারিখে আদালতে নারাজী দেন।
ইতিমধ্যে আহত ভগবান মন্ডল চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত বছরের ২০ আগস্ট মারা যান। মৃত্যুর পর গত বছরের ৪ সেপ্টেম্বর উক্ত মামলার বাদী একই আসামীদের বিরুদ্ধে পাইকগাছা সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে ভগবান মন্ডলকে হত্যার অভিযোগে ফের মামলা দায়ের করেন। আদালত মামলাটি জি,আর-১৯২/১২ মামলার সাথে নথিভুক্ত রাখেন এবং পূর্বের মামলাটি পুনঃতদন্তের নির্দেশ দেন।
আদালতের নির্দেশে থানার এস,আই সিরাজ মামলাটির পুনঃতদন্ত করছেন বলে জানা গেছে। মামলার বাদী অনিমা রানী মন্ডল বলেন, আসামীরা আমাকে ও পুত্র হিমাংশু মন্ডলসহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যসহ সাক্ষীদের নানাভাবে ভয়ভীতি দেখাচ্ছে মামলা তুলে নেয়ার জন্য। স্বামীর ন্যায় একমাত্র পুত্র হিমাংশু মন্ডলও প্রতিপক্ষের দ্বারা হত্যার শিকার হতে পারে বলে আশংকা প্রকাশ করেছেন তিনি। চরম ভীতিকর অবস্থার মধ্যে মানবেতর জীবনযাপন করছেন বলে তিনি জানান।
অভিযোগে প্রকাশ, উপজেলার হরিঢালী ইউনিয়নের হাউলি গ্রামের স্কুল শিক্ষক ভগবান মন্ডলের সাথে একই গ্রামের নিমাই চন্দ্র মন্ডল গংদের জমাজমি নিয়ে বিরোধ রয়েছে দীর্ঘদিনের। এরই জের ধরে গত ০৬-০৪-১২ তারিখ নিমাই মন্ডল দলবল নিয়ে বৃদ্ধ শিক্ষক ভগবান মন্ডলকে বাড়ির সামনে ফেলে মারপিট করে গুরুতর জখম করে। এসময় তাকে উদ্ধার করতে এলে তার স্ত্রী শ্লীলতাহানি ঘটানো হয়। এ ঘটনায় তিনি বাদী হয়ে নিমাই মন্ডলকে প্রধান আসামী করে ৬জনের নামে থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলা নং-১২, তাং-০৬-০৪-১২, জি,আর-১৯২/১২।
অভিযোগ রয়েছে, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এস,আই আসাদুল মামলার গুরুত্বপূর্ণ ধারা বাদ দিয়ে ৩০-০৫-১২ তারিখে আদালতে শুধুমাত্র ৩২৩ ধারায় আসামীদের বিরুদ্ধে প্রসিকিউশন দাখিল করেন। মামলার বাদী পুলিশের রিপোর্টের বিরুদ্ধে ১-০৭-১২ তারিখে আদালতে নারাজী দেন।
ইতিমধ্যে আহত ভগবান মন্ডল চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত বছরের ২০ আগস্ট মারা যান। মৃত্যুর পর গত বছরের ৪ সেপ্টেম্বর উক্ত মামলার বাদী একই আসামীদের বিরুদ্ধে পাইকগাছা সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে ভগবান মন্ডলকে হত্যার অভিযোগে ফের মামলা দায়ের করেন। আদালত মামলাটি জি,আর-১৯২/১২ মামলার সাথে নথিভুক্ত রাখেন এবং পূর্বের মামলাটি পুনঃতদন্তের নির্দেশ দেন।
আদালতের নির্দেশে থানার এস,আই সিরাজ মামলাটির পুনঃতদন্ত করছেন বলে জানা গেছে। মামলার বাদী অনিমা রানী মন্ডল বলেন, আসামীরা আমাকে ও পুত্র হিমাংশু মন্ডলসহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যসহ সাক্ষীদের নানাভাবে ভয়ভীতি দেখাচ্ছে মামলা তুলে নেয়ার জন্য। স্বামীর ন্যায় একমাত্র পুত্র হিমাংশু মন্ডলও প্রতিপক্ষের দ্বারা হত্যার শিকার হতে পারে বলে আশংকা প্রকাশ করেছেন তিনি। চরম ভীতিকর অবস্থার মধ্যে মানবেতর জীবনযাপন করছেন বলে তিনি জানান।