কয়রায় বৃক্ষমেলার নামে চলছে অশ্লীল পুতুল নাচ-গান ও সার্কাস। উপজেলার
উত্তর বেদকাশি কাছারীবাড়ী বটতলায় উর্দ্ধোতন কতৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে গত ৫
সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হয়েছে ১০ দিন ব্যাপি বৃক্ষ মেলা। মেলার শুরু থেকেই
প্রতিদিন সন্ধার পর অশ্লীল নগ্ন নাচ-গান, অসামাজিক সার্কাস ও যাদু
প্রদর্শনীতে হাজার হাজার উঠতি বয়সের ছেলে মেয়েদের উপচে পড়া ভীড়।
বৃক্ষমেলার অনুমতি নিয়ে চলছে অশ্লীল নাচ-গান। এটি বন্ধো করতে স্থানীয়রা কয়রা উপজেলা সদরে ৮ সেপ্টেম্বর বেলা ১১টায় বিশাল বিক্ষোভ মিছিল করেন। বিক্ষোভ মিছিলটি উপজেলা সদরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন শেষে কয়রা সদরের পোষ্ট অফিসের সামনে পথ সভায় বক্তারা বলেন, শুধূমাত্র নামে বৃক্ষমেলা। এখানে বৃক্ষ কেনা বেচা বা এর উপকারীতার ফলাফল শুন্য। মেলা কতৃপক্ষ লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার কৌশল খাটিয়ে চালাচ্ছে অসামাজিক, অশ্লীল নাচ-গান ও যাদু প্রদর্শনী।
এ সকল অশ্লীল নাচ-গান ও যাদু প্রদর্শনী দেখতে দর্শনার্থীদের কাছে ১ম শ্রেনী ১০০ টাকা ২য় শ্রেনী ৭০ টাকা ৩য় শ্রেণী ৫০ টাকা হারে টিকিট বিক্রি করা হচ্ছে। ৩টা প্যান্ডেলে পৃথক পৃথক ভাবে টিকিট কেনা বেচা চলছে।
বিকাল ৫ টা বাজলেই নাচ গান দেখার জন্য মেলায় ভীড় জমাতে থাকে দর্শনার্থীরা। মেলাটি দেখলে মনে হয়না বৃক্ষ মেলা। মনে হয় এটি একটি বৃহত্তর যাত্রাপ্যান্ডেল। আর আসলেই এখানে চলছে যাত্রা প্যান্ডেলের নাচ গান। বক্তারা আরো বলেন, আইলায় লন্ডভন্ড কয়রায় বৃক্ষ রোপনের নামে মেলাটি চল্লেও প্রকৃত পক্ষে অসৎ উদ্দ্যেশ্যে এলাকার প্রভাবশালী মহল প্রশাসনকে ম্যানেজ করে নিয়ে করছে অর্থবানিজ্য।
নষ্ট হচ্ছে যুব সমাজ, অবক্ষয় হচ্ছে সামাজিক পরিবেশ, বিঘ্নিত হচ্ছে আইনশৃংখলা, বেড়ে চলেছে অপরাধের মাত্রা। মেলার প্রথম দিনেই মেলার সন্নিকট থেকে চুরি হয়েছে একটি মোটর সাইকেল, রোববার সন্ধায় সংখ্যালঘু শতাধীক মুন্ডা সম্প্রদায়কে বেধড়ক মারপিট করেছে একদল যুবক, আহত হয়েছে নারী শিশু’সহ ১০/১২ জন সংখ্যালঘু সম্প্রদয়ের লোকজন।
এছাড়াও প্রতিয়িত মেলায় চলছে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন গ্রুপের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া। যে কোন মুহুর্তে ঘটে যেতে পারে বড় ধরনের দূৃর্ঘটনা। বক্তারা হুশিয়ারী দিয়ে বলেন বৃক্ষমেলায় অশ্লীল নাচ-গান বন্দ না হলে আগামী কাল থেকে মানববন্ধন’সহ বিভিন্ন কর্মসুচি ঘোষনা করা হবে।
এদিকে মেলা ঘুরে কয়েকজন নার্সারী মালিকদের সাথে কথা হলে তারা জানান, গত ৩ দিনে লোকজনের ভীড় থাকলেও বৃক্ষ কেনাবেচা খুবই কম। লোকজন সার্কাস, জাদু ও নাচ-গানে মেতে উঠেছে। বৃক্ষ কেনার দিকে দর্শনার্থীদের কোন খেয়াল নেই। এবার বৃক্ষমেলায় বিগত বছরের তুলনায় কেনা বেচা কম হবে বলে মন্তব্য করেছেন তারা।
বৃক্ষমেলার সভাপতি সরদার নুরুল ইসলামের নিকট মেলায় অশ্লীল নাচ-গান চলছে কিনা জানতে চাইলে তিনি এবিষয় এড়িয়ে যান। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ শামীম হাসান বলেন, মেলায় অশ্লীল নাচ-গান চলছে এটা আমার জানা নাই তবে অসামাজিক কোন কর্মকান্ড হলে তা বন্ধ করা হবে।
বৃক্ষমেলার অনুমতি নিয়ে চলছে অশ্লীল নাচ-গান। এটি বন্ধো করতে স্থানীয়রা কয়রা উপজেলা সদরে ৮ সেপ্টেম্বর বেলা ১১টায় বিশাল বিক্ষোভ মিছিল করেন। বিক্ষোভ মিছিলটি উপজেলা সদরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন শেষে কয়রা সদরের পোষ্ট অফিসের সামনে পথ সভায় বক্তারা বলেন, শুধূমাত্র নামে বৃক্ষমেলা। এখানে বৃক্ষ কেনা বেচা বা এর উপকারীতার ফলাফল শুন্য। মেলা কতৃপক্ষ লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার কৌশল খাটিয়ে চালাচ্ছে অসামাজিক, অশ্লীল নাচ-গান ও যাদু প্রদর্শনী।
এ সকল অশ্লীল নাচ-গান ও যাদু প্রদর্শনী দেখতে দর্শনার্থীদের কাছে ১ম শ্রেনী ১০০ টাকা ২য় শ্রেনী ৭০ টাকা ৩য় শ্রেণী ৫০ টাকা হারে টিকিট বিক্রি করা হচ্ছে। ৩টা প্যান্ডেলে পৃথক পৃথক ভাবে টিকিট কেনা বেচা চলছে।
বিকাল ৫ টা বাজলেই নাচ গান দেখার জন্য মেলায় ভীড় জমাতে থাকে দর্শনার্থীরা। মেলাটি দেখলে মনে হয়না বৃক্ষ মেলা। মনে হয় এটি একটি বৃহত্তর যাত্রাপ্যান্ডেল। আর আসলেই এখানে চলছে যাত্রা প্যান্ডেলের নাচ গান। বক্তারা আরো বলেন, আইলায় লন্ডভন্ড কয়রায় বৃক্ষ রোপনের নামে মেলাটি চল্লেও প্রকৃত পক্ষে অসৎ উদ্দ্যেশ্যে এলাকার প্রভাবশালী মহল প্রশাসনকে ম্যানেজ করে নিয়ে করছে অর্থবানিজ্য।
নষ্ট হচ্ছে যুব সমাজ, অবক্ষয় হচ্ছে সামাজিক পরিবেশ, বিঘ্নিত হচ্ছে আইনশৃংখলা, বেড়ে চলেছে অপরাধের মাত্রা। মেলার প্রথম দিনেই মেলার সন্নিকট থেকে চুরি হয়েছে একটি মোটর সাইকেল, রোববার সন্ধায় সংখ্যালঘু শতাধীক মুন্ডা সম্প্রদায়কে বেধড়ক মারপিট করেছে একদল যুবক, আহত হয়েছে নারী শিশু’সহ ১০/১২ জন সংখ্যালঘু সম্প্রদয়ের লোকজন।
এছাড়াও প্রতিয়িত মেলায় চলছে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন গ্রুপের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া। যে কোন মুহুর্তে ঘটে যেতে পারে বড় ধরনের দূৃর্ঘটনা। বক্তারা হুশিয়ারী দিয়ে বলেন বৃক্ষমেলায় অশ্লীল নাচ-গান বন্দ না হলে আগামী কাল থেকে মানববন্ধন’সহ বিভিন্ন কর্মসুচি ঘোষনা করা হবে।
এদিকে মেলা ঘুরে কয়েকজন নার্সারী মালিকদের সাথে কথা হলে তারা জানান, গত ৩ দিনে লোকজনের ভীড় থাকলেও বৃক্ষ কেনাবেচা খুবই কম। লোকজন সার্কাস, জাদু ও নাচ-গানে মেতে উঠেছে। বৃক্ষ কেনার দিকে দর্শনার্থীদের কোন খেয়াল নেই। এবার বৃক্ষমেলায় বিগত বছরের তুলনায় কেনা বেচা কম হবে বলে মন্তব্য করেছেন তারা।
বৃক্ষমেলার সভাপতি সরদার নুরুল ইসলামের নিকট মেলায় অশ্লীল নাচ-গান চলছে কিনা জানতে চাইলে তিনি এবিষয় এড়িয়ে যান। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ শামীম হাসান বলেন, মেলায় অশ্লীল নাচ-গান চলছে এটা আমার জানা নাই তবে অসামাজিক কোন কর্মকান্ড হলে তা বন্ধ করা হবে।