তালার খলিলনগর গ্রামে অ্যানথ্রাক্সে ৬টি উন্নত
শংকর জাতের গরুসহ ৩টি ছাগলের অস্বাভাবিকভাবে মৃত্যু হয়েছে। সোমবার পর্যন্ত
মারাত্মক অসুস্থ হয়ে পড়েছে আরও অর্ধশতাধিক গরু ও ছাগল। এলাকায় অ্যানথ্রাক্স আতংক ছড়িয়ে পড়েছে।
সংবাদ পেয়ে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান প্রভাষক প্রণব ঘোষ বাবলু এলাকা
পরিদর্শনে যান এবং উপজেলা প্রাণী-সম্পদ কর্মকর্তাগণকে অবহিত করলে তারা
দ্রুত আতংকিত এলাকায় যান এবং অসুস্থ গরু, ছাগলের চিকিৎসা সেবা শুরু করেন।
খলিলনগর গ্রামের উজ্বল মন্ডল জানান, সোমবার একই গ্রামের হাছিম গাজীর ১টি গরু ও ১টি ছাগল অসুস্থ হয়ে পড়লে স্থানীয় চিকিৎসক কাশেম আলীকে দিয়ে তার চিকিৎসা করানো হয়। কিন্তু বুধবার রাতে হঠাৎ করেই গরু ও ছাগলটির মৃত্যু হয়। এর পর থেকে এলাকার প্রায় সকল গরু ও ছাগল অসুস্থ হতে থাকে। তিনি বলেন, শুক্রবার আকস্মিক ভাবে ছমির সরদার এর ১টি গরুসহ ২টি ছাগল এবং পার্শ্ববর্তী গঙ্গারামপুর গ্রামের মোকবুল গাজীর ১টি গরু মারা যায় এবং এ ধারাবাহিকতায় সোমবার আরও ৪টি গরু মারা যায়।
এ ব্যাপারে ইউপি চেয়ারম্যান প্রভাষক প্রণব ঘোষ বাবলু জানান, শনিবার থেকে খলিলনগর গ্রামের মন্ডল পাড়ার মৃত রবীন মন্ডলের পুত্র সুকুমার মন্ডলের উন্নত শংকর প্রজাতির ১টি বাছুর, মৃত কানাই চন্দ্র মন্ডলের পুত্র সাধন মন্ডলের ১টি গর্ভবতী গাভী, মৃত নিমাই মন্ডলের পুত্র সুকুমার মন্ডলের ১টি গর্ভবতী গাভীসহ মৃত অধীর মন্ডলের হতদরিদ্র পুত্র রাজেন মন্ডলের ১টি গর্ভবতী গাভী অসুস্থ হয়ে পড়ে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় রোববার গভীর রাতে ও সোমবার সকালে গরুগুলোর মারা যায়। এঘটনার পর থেকে এলাকায় এ্যানথ্রাক্স আতংক ছড়িয়ে পড়ে।
তিনি আরও জানান, এছাড়া ওই গ্রামে দিপক মন্ডলের ১টি, মহাদেব মন্ডলের ২টি, সাধন মন্ডলের ২টি, সুকুমার মন্ডলের ২টি, মিঠু মন্ডলের ১টি, নাছিমা বেগমের ১টি গরু সহ সুকুমার মন্ডলের ২টি গরু ও ২টি ছাগল সহ বিভিন্ন ব্যক্তির প্রায় অর্ধশত গরু ও ছাগল অসুস্থ হয়ে পড়েছে।
এ ব্যাপারে তালা উপজেরা প্রাণিসম্পাদ কর্মকর্তা ডা. পরিতোষ কুমার রায় বলেন, তাঁর নেতৃত্বে ভিএফএ মো. রকিবউজ্জামান ও এফআইএ মো. শহিদুল ইসলাম সারাদিন অসুস্থ গরু, ছাগলদের প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেন। কিন্তু সরকারি ওষুধ অপ্রতুল হওয়ায় বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দেয়া সম্ভব হয়নি।
এ ব্যাপারে তালা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাহাবুবুর রহমান জানান, মৃত গরুগুলোকে মাটিতে পুঁতে ফেলা হয়েছে এবং উপজেলা প্রাণিসম্পাদ অফিসের উদ্যোগে অসুস্থ গরু, ছাগলের চিকিৎসা কার্য্যক্রম চলছে। তিনি বলেন, প্রয়োজনে জেলার বিশিষজ্ঞ চিকিৎসক দ্বারা চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হবে। এছাড়াও তিনি বলেন, সরকারিভাবে মৃত গরু, ছাগল’র মালিকদের ক্ষতিপূরণ দেয়ার চেষ্টা করা হবে।
খলিলনগর গ্রামের উজ্বল মন্ডল জানান, সোমবার একই গ্রামের হাছিম গাজীর ১টি গরু ও ১টি ছাগল অসুস্থ হয়ে পড়লে স্থানীয় চিকিৎসক কাশেম আলীকে দিয়ে তার চিকিৎসা করানো হয়। কিন্তু বুধবার রাতে হঠাৎ করেই গরু ও ছাগলটির মৃত্যু হয়। এর পর থেকে এলাকার প্রায় সকল গরু ও ছাগল অসুস্থ হতে থাকে। তিনি বলেন, শুক্রবার আকস্মিক ভাবে ছমির সরদার এর ১টি গরুসহ ২টি ছাগল এবং পার্শ্ববর্তী গঙ্গারামপুর গ্রামের মোকবুল গাজীর ১টি গরু মারা যায় এবং এ ধারাবাহিকতায় সোমবার আরও ৪টি গরু মারা যায়।
এ ব্যাপারে ইউপি চেয়ারম্যান প্রভাষক প্রণব ঘোষ বাবলু জানান, শনিবার থেকে খলিলনগর গ্রামের মন্ডল পাড়ার মৃত রবীন মন্ডলের পুত্র সুকুমার মন্ডলের উন্নত শংকর প্রজাতির ১টি বাছুর, মৃত কানাই চন্দ্র মন্ডলের পুত্র সাধন মন্ডলের ১টি গর্ভবতী গাভী, মৃত নিমাই মন্ডলের পুত্র সুকুমার মন্ডলের ১টি গর্ভবতী গাভীসহ মৃত অধীর মন্ডলের হতদরিদ্র পুত্র রাজেন মন্ডলের ১টি গর্ভবতী গাভী অসুস্থ হয়ে পড়ে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় রোববার গভীর রাতে ও সোমবার সকালে গরুগুলোর মারা যায়। এঘটনার পর থেকে এলাকায় এ্যানথ্রাক্স আতংক ছড়িয়ে পড়ে।
তিনি আরও জানান, এছাড়া ওই গ্রামে দিপক মন্ডলের ১টি, মহাদেব মন্ডলের ২টি, সাধন মন্ডলের ২টি, সুকুমার মন্ডলের ২টি, মিঠু মন্ডলের ১টি, নাছিমা বেগমের ১টি গরু সহ সুকুমার মন্ডলের ২টি গরু ও ২টি ছাগল সহ বিভিন্ন ব্যক্তির প্রায় অর্ধশত গরু ও ছাগল অসুস্থ হয়ে পড়েছে।
এ ব্যাপারে তালা উপজেরা প্রাণিসম্পাদ কর্মকর্তা ডা. পরিতোষ কুমার রায় বলেন, তাঁর নেতৃত্বে ভিএফএ মো. রকিবউজ্জামান ও এফআইএ মো. শহিদুল ইসলাম সারাদিন অসুস্থ গরু, ছাগলদের প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেন। কিন্তু সরকারি ওষুধ অপ্রতুল হওয়ায় বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দেয়া সম্ভব হয়নি।
এ ব্যাপারে তালা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাহাবুবুর রহমান জানান, মৃত গরুগুলোকে মাটিতে পুঁতে ফেলা হয়েছে এবং উপজেলা প্রাণিসম্পাদ অফিসের উদ্যোগে অসুস্থ গরু, ছাগলের চিকিৎসা কার্য্যক্রম চলছে। তিনি বলেন, প্রয়োজনে জেলার বিশিষজ্ঞ চিকিৎসক দ্বারা চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হবে। এছাড়াও তিনি বলেন, সরকারিভাবে মৃত গরু, ছাগল’র মালিকদের ক্ষতিপূরণ দেয়ার চেষ্টা করা হবে।