ইঞ্জিনচালিত ট্রলিসহ অবৈধ যানবাহনের অনিয়ন্ত্রিত এবং যত্রতত্র চলাচলের
কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে পাইকগাছার গ্রামীণ সড়ক। এ কারণে বারবার সংস্কার
করেও সড়কগুলো টেকানো যাচ্ছে না। ফলে যানবাহন চলাচল বিঘ্নিত হচ্ছে। আর
জনসাধারণের দুর্ভোগ বাড়ছে।
ইঞ্জিনচালিত ট্রলিচালক পাইকগাছার সরোজ জানান, তিনি প্রায়ই ট্রলিতে করে ৫০ কেজি ওজনের ৬৫ থেকে ৭০ বস্তা চাল সাতক্ষীরা থেকে পাইকগাছায় আনেন। ট্রাকচালক দেলোয়ার জানান, সাত টন মালামাল বহনের বৈধতা থাকায় বড় ট্রাকগুলো পুলিশের বাধার কারণে সব সড়কে প্রবেশ করতে পারে না। কিন্তু ইঞ্জিনচালিত ট্রলিতে গ্রামীণ রাস্তায় ৭০ মণ মালামাল বহন চলছে বিনা বাধায়।
জানা গেছে, ইঞ্জিনচালিত যানবাহনের যত্রতত্র ও অধিক মালামাল নিয়ে চলাচলের কারণে ১৮ মাইল এলাকা থেকে পাইকগাছা সদর পর্যন্ত ৩৩ কিলোমিটার রাস্তা বেহাল অবস্থায় পড়ে আছে।
এ অবস্থায় তালা, পাইকগাছা ও কয়রাবাসীর যাতায়াতের সংক্ষিপ্ত পথ বাইপাস সড়ক। জাতপুর বাজার, মোহনদিয়া হয়ে কাশিমনগর দিয়ে বের হওয়া ১০ কিলোমিটার সড়কটি এখন ভয়াবহ অবস্থায় রয়েছে। মূল সড়কে যানচলাচল বন্ধ থাকায় ইঞ্জিনচালিত ট্রলি, নসিমনসহ বিভিন্ন যানবাহনই এ সড়ক দিয়ে অনায়াসে চলছে।
এসব যানবাহন চলাচলের কারণে এ সড়কটি ২০-২২ স্থানে মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। ট্রলির আঘাতে এমন অবস্থা সৃষ্টি হয় যেন ট্রাক্টর দিয়ে রাস্তা খোঁড়ার কাজ করা হচ্ছে।
২০১৩ সালে ৪ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৮ মাইল থেকে কমিলমুনির-গোলাবাড়ি পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার মেরামত করা হলেও তা বেশি দিন টেকেনি। ভেঙে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়। বর্তমানে ১০ কোটি টাকা ব্যয়ে ৬ কিলোমিটার রাস্তা উঁচুকরণ ও কার্পেটিংয়ের কাজ চলছে। বর্ষার কারণে এ কাজ গতি পাচ্ছে না। অবশিষ্ট ২৭ কিলোমিটারও ভাঙা। ফলে যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে।
কপিলমুনির ট্রলিচালক হাফিজুর রহমান জানান, পাইকগাছায় ২০টি ট্রলি রয়েছে। আর নসিমনসহ ইঞ্জিনচালিত গাড়ির সংখ্যা ২০০র বেশি। পাইকগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শিকদার আক্কাস আলী বলেন, মহাসড়ক ছাড়া অন্য সড়কে ইঞ্জিনচালিত যানবাহন চলাচল করতে পারছে। তবে, ট্রলিসহ ইঞ্জিনচালিত কিছু যানবাহনের কারণে গ্রামীণ সড়ক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
ইঞ্জিনচালিত ট্রলিচালক পাইকগাছার সরোজ জানান, তিনি প্রায়ই ট্রলিতে করে ৫০ কেজি ওজনের ৬৫ থেকে ৭০ বস্তা চাল সাতক্ষীরা থেকে পাইকগাছায় আনেন। ট্রাকচালক দেলোয়ার জানান, সাত টন মালামাল বহনের বৈধতা থাকায় বড় ট্রাকগুলো পুলিশের বাধার কারণে সব সড়কে প্রবেশ করতে পারে না। কিন্তু ইঞ্জিনচালিত ট্রলিতে গ্রামীণ রাস্তায় ৭০ মণ মালামাল বহন চলছে বিনা বাধায়।
জানা গেছে, ইঞ্জিনচালিত যানবাহনের যত্রতত্র ও অধিক মালামাল নিয়ে চলাচলের কারণে ১৮ মাইল এলাকা থেকে পাইকগাছা সদর পর্যন্ত ৩৩ কিলোমিটার রাস্তা বেহাল অবস্থায় পড়ে আছে।
এ অবস্থায় তালা, পাইকগাছা ও কয়রাবাসীর যাতায়াতের সংক্ষিপ্ত পথ বাইপাস সড়ক। জাতপুর বাজার, মোহনদিয়া হয়ে কাশিমনগর দিয়ে বের হওয়া ১০ কিলোমিটার সড়কটি এখন ভয়াবহ অবস্থায় রয়েছে। মূল সড়কে যানচলাচল বন্ধ থাকায় ইঞ্জিনচালিত ট্রলি, নসিমনসহ বিভিন্ন যানবাহনই এ সড়ক দিয়ে অনায়াসে চলছে।
এসব যানবাহন চলাচলের কারণে এ সড়কটি ২০-২২ স্থানে মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। ট্রলির আঘাতে এমন অবস্থা সৃষ্টি হয় যেন ট্রাক্টর দিয়ে রাস্তা খোঁড়ার কাজ করা হচ্ছে।
২০১৩ সালে ৪ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৮ মাইল থেকে কমিলমুনির-গোলাবাড়ি পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার মেরামত করা হলেও তা বেশি দিন টেকেনি। ভেঙে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়। বর্তমানে ১০ কোটি টাকা ব্যয়ে ৬ কিলোমিটার রাস্তা উঁচুকরণ ও কার্পেটিংয়ের কাজ চলছে। বর্ষার কারণে এ কাজ গতি পাচ্ছে না। অবশিষ্ট ২৭ কিলোমিটারও ভাঙা। ফলে যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে।
কপিলমুনির ট্রলিচালক হাফিজুর রহমান জানান, পাইকগাছায় ২০টি ট্রলি রয়েছে। আর নসিমনসহ ইঞ্জিনচালিত গাড়ির সংখ্যা ২০০র বেশি। পাইকগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শিকদার আক্কাস আলী বলেন, মহাসড়ক ছাড়া অন্য সড়কে ইঞ্জিনচালিত যানবাহন চলাচল করতে পারছে। তবে, ট্রলিসহ ইঞ্জিনচালিত কিছু যানবাহনের কারণে গ্রামীণ সড়ক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।