খুলনা-পাইকগাছা সড়কে 'গেটলক সার্ভিস' না থাকায় যাত্রীরা পড়েছেন চরম
বিপাকে। যাত্রীবাহী লোকাল বাসে আসা-যাওয়া করতে গিয়ে একদিকে যেমন অতিরিক্ত
সময় অপচয় হচ্ছে, তেমনি নানা ধরনের বিড়ম্বনার শিকার হতে হচ্ছে সাধারণ
যাত্রীদের। অত্র সড়কের আঠারমাইল থেকে পাইকগাছা ৩৩ কিলোমিটার রাস্তা ভাঙ্গা
থাকার কারনে খুলনা-পাইকগাছা ৬৫ কিলোমিটার রাস্তা পাড়ি দিতে সময় লাগছে
কমপক্ষে ৪ ঘন্টা। কখনও কখনও এর থেকেও বেশি সময় লাগছে। সব মিলিয়ে অত্র সড়কে চলাচলরত যাত্রী সাধারণগণ বরাবরই বিভিন্নভাবে বৈষম্যের স্বীকার হয়ে আসছেন।
যাত্রীদের সাথে আলাপ করে জানা গেছে, খুলনা-পাইকগাছা সড়কের আঠারমাইল থেকে
পাইকগাছা ৩৩ কিলোমিটার পথই ভোগান্তির মূল কারণ। দীর্ঘ বছরের ভাঙ্গাচোরা
রাস্তাটি গত ২০১১ সালের মে মাসে তালা ব্রীজ মোড় থেকে কাশিমনগর পর্যন্ত
প্রায় ৭ কিলোমিটার রাস্তা পানিতে নিমজ্জিত হবার পর থেকেই রাস্তাটি বেশি
ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে। যদিও এর পর কয়েক দফা সড়ক সংস্কার কাজ হয়েছে, তবে কাজের
মান ভালো না হওয়ায় রাস্তা উঁচুনিচু রয়েই গেছে এবং অনেকাংশ ফের ভেঙ্গেও
গেছে।
২০১১ সালের বর্ষা মৌসুমে রাস্তাটি চলাচল অযোগ্য হবার কারণে যাত্রীবাহী বাসসহ প্রায় সব ধরনের যানবাহন চলাচল সম্পূর্ণরূপে বন্ধ হয়ে যায়। টানা আড়াই মাস পর পানি সরে গিয়ে রাস্তা কিছুটা চলাচল উপযোগি হয়ে উঠলেও যাত্রীবাহী বাস চলাচলের ক্ষেত্রে নিয়মনীতি উপেক্ষিত হতে থাকে। সেই থেকে অত্র সড়কে ’গেটলক সার্ভিস’ তো নেই , বরং যে লোকাল বাসগুলো চলাচল করছে তাও সংশ্লিষ্টদের ইচ্ছেমত চলছে।
যাত্রীদের অভিযোগ, পাইকগাছা পৌর বাসষ্ট্যান্ড থেকে ছেড়ে মাত্র দু’শ’ গজ দূরে জিরোপয়েন্টে গিয়ে ১০-১৫ মিনিট অপেক্ষা করা হয় যাত্রী ওঠাবার আশায়। এরপর বোয়ালিয়া মোড়ে গিয়ে কিছুক্ষণ দেরি করার পর কপিলমুনি বাজারে গিয়ে আবারও ১৫-২০ মিনিট অপেক্ষা করা হয়। পেছন থেকে অন্য একটি যাত্রীবাহী বাস এলে তবেই আগের বাসটি ছাড়া হয়। এভাবে পাইকগাছা থেকে খুলনা পৌছাতে ৪ ঘন্টারও বেশি সময় লাগছে।
একইভাবে খুলনার সোনাডাঙ্গা থেকে ছেড়ে গল্লামারী এসে ২০-২৫ মিনিট অপেক্ষা করা হয়। সেখান থেকে কোনমতে ছেড়ে আসলেও চুকনগরে এসে আবারও অপেক্ষার পালা শুরু হয়। ২০-২৫ মিনিট পর পেছনের বাস এলেই তবে ছাড়া হয় আগের বাসটি। চুকনগর থেকে ছেড়ে এসে আবার তালা বাজারে অপেক্ষা করা হচ্ছে ৫-১০ মিনিট।
অথচ পাইকগাছা-খুলনা সরাসরি যাত্রীবাহী বাসে আসা-যাওয়া করতে সর্বোচ্চ ২ ঘন্টা বা তারও কম সময় লাগার কথা। যা ’গেটলক সার্ভিস’ হলেই সম্ভব। অত্র সড়কে চলাচলরত ব্যস্ততম যাত্রীরা এক ঘন্টা পরপর হলেও খুলনা-পাইকগাছা সড়কে ’গেটলক সার্ভিস’ চালুর ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের যথাযথ হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
২০১১ সালের বর্ষা মৌসুমে রাস্তাটি চলাচল অযোগ্য হবার কারণে যাত্রীবাহী বাসসহ প্রায় সব ধরনের যানবাহন চলাচল সম্পূর্ণরূপে বন্ধ হয়ে যায়। টানা আড়াই মাস পর পানি সরে গিয়ে রাস্তা কিছুটা চলাচল উপযোগি হয়ে উঠলেও যাত্রীবাহী বাস চলাচলের ক্ষেত্রে নিয়মনীতি উপেক্ষিত হতে থাকে। সেই থেকে অত্র সড়কে ’গেটলক সার্ভিস’ তো নেই , বরং যে লোকাল বাসগুলো চলাচল করছে তাও সংশ্লিষ্টদের ইচ্ছেমত চলছে।
যাত্রীদের অভিযোগ, পাইকগাছা পৌর বাসষ্ট্যান্ড থেকে ছেড়ে মাত্র দু’শ’ গজ দূরে জিরোপয়েন্টে গিয়ে ১০-১৫ মিনিট অপেক্ষা করা হয় যাত্রী ওঠাবার আশায়। এরপর বোয়ালিয়া মোড়ে গিয়ে কিছুক্ষণ দেরি করার পর কপিলমুনি বাজারে গিয়ে আবারও ১৫-২০ মিনিট অপেক্ষা করা হয়। পেছন থেকে অন্য একটি যাত্রীবাহী বাস এলে তবেই আগের বাসটি ছাড়া হয়। এভাবে পাইকগাছা থেকে খুলনা পৌছাতে ৪ ঘন্টারও বেশি সময় লাগছে।
একইভাবে খুলনার সোনাডাঙ্গা থেকে ছেড়ে গল্লামারী এসে ২০-২৫ মিনিট অপেক্ষা করা হয়। সেখান থেকে কোনমতে ছেড়ে আসলেও চুকনগরে এসে আবারও অপেক্ষার পালা শুরু হয়। ২০-২৫ মিনিট পর পেছনের বাস এলেই তবে ছাড়া হয় আগের বাসটি। চুকনগর থেকে ছেড়ে এসে আবার তালা বাজারে অপেক্ষা করা হচ্ছে ৫-১০ মিনিট।
অথচ পাইকগাছা-খুলনা সরাসরি যাত্রীবাহী বাসে আসা-যাওয়া করতে সর্বোচ্চ ২ ঘন্টা বা তারও কম সময় লাগার কথা। যা ’গেটলক সার্ভিস’ হলেই সম্ভব। অত্র সড়কে চলাচলরত ব্যস্ততম যাত্রীরা এক ঘন্টা পরপর হলেও খুলনা-পাইকগাছা সড়কে ’গেটলক সার্ভিস’ চালুর ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের যথাযথ হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।