অবশেষে সালিশদারদের চাপের মুখে ২০ হাজার টাকায় আপোষরফা শেষে এফিডেফিট করা
হয়েছে পাইকগাছা উপজেলার কপিলমুনির শহরতলীর সলুয়া গ্রামের চাঞ্চল্যকর গৃহবধু
(২৫) ধর্ষন চেষ্টা মামলা। গত দু’সপ্তাহ অতিবাহিত হলেও এর সাথে জড়িত ঘটনার
নায়ক লম্পট নওয়াব আলীকে আটক করতে না পারায় আসামীদের চাপের মুখে ভীত
সন্ত্রস্থ হয়ে বাদীপক্ষ আপোষ করতে বাধ্য হয়েছে বলে জানা গেছে।
অন্যদিকে এ ঘটনাটি মিথ্যা বলেও দাবী করেছে নওয়াব আলীর শাশুড়ি তারাবানু। আপোষ রফাসহ এফিডেফিট করার কারন কি? এমন এক পশ্নে সে জানায় পুলিশি হয়রানী এড়াতে তারা আপোষ করতে বাধ্য হয়েছে। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা কপিলমুনি ফাঁড়ির ইনচার্জ এস আই আব্বাস জানান, আপোষ মিমাংশার বিষয় একটি এফিডেফিট কপি উভয়পক্ষ জমা দিয়েছে। তবে এ মামলায় চার্জশীট প্রদানের কথা জানান তিনি। তবে দীর্ঘদিন আসামী গ্রেফতার না হওয়ার বিষয় তিনি বলেন আসামী ধরার চেষ্টা চলছে।
উল্লেখ্য, উপজেলার উত্তর সলুয়া গ্রামের অসহায় গৃহবধু রেশমা বেগম গত ১ এপ্রিল রাত ১১:৪৫ মিঃ নিজঘরে অবস্থানকালে তার স্বামীর অনুপস্থিতির সুযোগে পার্শ্ববর্তী একই এলাকার মানিক সরদারের লম্পট পুত্র নওয়াব আলী ঘরে ঢুকে মুখ চেপে ধরে জোর পূর্বক ধর্ষনের চেষ্টা চালায়। ধস্তাধস্তির এক পর্যায় গৃহবধু’র ডাক চিৎকারে আশপাশের লোকজন ছুটে আসলে তার পূর্বেই লম্পট নওয়াব আলী পলিয়ে যেতে সক্ষম হয়। ঘটনার পর থানায় মামলা হলেও সৃষ্ট ঘটনায় আসামীদের অব্যাহত চাপের মুখে পড়েছে অসহায় পরিবারটি। সর্বশেষ নেক্কার জনক এ ঘটনায় আপোষরফা হয়েছে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।
অন্যদিকে এ ঘটনাটি মিথ্যা বলেও দাবী করেছে নওয়াব আলীর শাশুড়ি তারাবানু। আপোষ রফাসহ এফিডেফিট করার কারন কি? এমন এক পশ্নে সে জানায় পুলিশি হয়রানী এড়াতে তারা আপোষ করতে বাধ্য হয়েছে। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা কপিলমুনি ফাঁড়ির ইনচার্জ এস আই আব্বাস জানান, আপোষ মিমাংশার বিষয় একটি এফিডেফিট কপি উভয়পক্ষ জমা দিয়েছে। তবে এ মামলায় চার্জশীট প্রদানের কথা জানান তিনি। তবে দীর্ঘদিন আসামী গ্রেফতার না হওয়ার বিষয় তিনি বলেন আসামী ধরার চেষ্টা চলছে।
উল্লেখ্য, উপজেলার উত্তর সলুয়া গ্রামের অসহায় গৃহবধু রেশমা বেগম গত ১ এপ্রিল রাত ১১:৪৫ মিঃ নিজঘরে অবস্থানকালে তার স্বামীর অনুপস্থিতির সুযোগে পার্শ্ববর্তী একই এলাকার মানিক সরদারের লম্পট পুত্র নওয়াব আলী ঘরে ঢুকে মুখ চেপে ধরে জোর পূর্বক ধর্ষনের চেষ্টা চালায়। ধস্তাধস্তির এক পর্যায় গৃহবধু’র ডাক চিৎকারে আশপাশের লোকজন ছুটে আসলে তার পূর্বেই লম্পট নওয়াব আলী পলিয়ে যেতে সক্ষম হয়। ঘটনার পর থানায় মামলা হলেও সৃষ্ট ঘটনায় আসামীদের অব্যাহত চাপের মুখে পড়েছে অসহায় পরিবারটি। সর্বশেষ নেক্কার জনক এ ঘটনায় আপোষরফা হয়েছে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।