পাইকগাছায় কলেজ ছাত্রী গণধর্ষণের ঘটনায় পুলিশ সুপারের ঘটনাস্থল পরিদর্শন
পাইকগাছায় আলোচিত কলেজ ছাত্রী গণর্ধষণের ঘটনার সংবাদ 'ভয়েস অফ পাইকগাছা'সহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রচার হওয়ার পর ঘটনাস্থল পরিদর্শন ও সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করেছেন জেলা পুলিশ সুপার মোঃ হাবিবুর রহমান। পরে তিনি পাইকগাছা থানা চত্ত্বরে গাছের চারা রোপন করেন।
তিনি রবিবার বিকালে ঘটনাস্থল মাহমুদকাটি পরিদর্শন শেষে সন্ধ্যায় থানা ভবনে ভিকটিম ও তার পরিবারের সাথে কথা বলা শেষে
সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করেন। লোহমর্ষক এ ঘটনার বিবরণ দিতে গিয়ে ভিকটিম
ও তার পরিবার পুলিশ সুপারের সামনে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন।
সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে এসপি হাবিবুর রহমান বলেন, বর্বরোচিত এ ঘটনার সাথে জড়িতদের আইনের আওতায় এনে কঠিন শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে। ইতোমধ্যে দু’আসামীকে আটক করা হয়েছে উল্লেখ করে পলাতক আসামীদের যেকোন মুল্যে গ্রেপ্তার করা হবে তিনি জানান। এক্ষেত্রে তিনি সাংবাদিকদের সহায়তা চান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, ওসি সিকদার আককাছ আলি, ওসি (তদন্ত) শ্যামলাল নাথ শ্যামল, সাংবাদিক জি,এ গফুর, হাফিজুর রহমান রিন্টু, এম.আর মন্টু, স্নেহেন্দু বিকাশ, তৃপ্তি রঞ্জন সেন, আব্দুল আজিজ, নজরুল ইসলাম ও প্রভাষক আব্দুর রাজ্জাক।
উল্লেখ্য, ঘটনার দিন ১৮ আগস্ট দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার মালথ শেখপাড়া গ্রামের জনৈক ব্যক্তির কন্যা হরিঢালী-কপিলমুনি মহিলা কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্রী প্রাইভেট পড়া শেষে আত্মীয়ের বাড়ীতে বেড়াতে যাওয়ার সময় মাহমুদকাটি পোস্ট অফিস সংলগ্ন এলাকায় পৌছানোর পর গণধর্ষণের শিকার হয়।
এ ঘটনায় ২০ আগস্ট ভিকটিম বাদী হয়ে নোয়াকাটি গ্রামের মৃত সৈয়েদ গাজীর ছেলে খোরশেদ গাজী (২৩), মাহমুদকাটির অশোক হাজরার ছেলে খুলনা সিটি পলিটেকনিক কলেজের ইলেকট্রিক্যাল বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র সুব্রত হাজরা (২৪), একই এলাকার মুনছুর আলী খানের ছেলে মুনমুন খান (২৫), রহমান গাজীর ছেলে গহর গাজী (২৮) এবং দোকান মালিক সোহেলউদ্দীন গাজীর ছেলে হারুন গাজী (৩৫) কে আসামী করে থানায় মামলা করলে পুলিশ হারুন ও মুনমুনকে গ্রেপ্তার করে।
সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে এসপি হাবিবুর রহমান বলেন, বর্বরোচিত এ ঘটনার সাথে জড়িতদের আইনের আওতায় এনে কঠিন শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে। ইতোমধ্যে দু’আসামীকে আটক করা হয়েছে উল্লেখ করে পলাতক আসামীদের যেকোন মুল্যে গ্রেপ্তার করা হবে তিনি জানান। এক্ষেত্রে তিনি সাংবাদিকদের সহায়তা চান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, ওসি সিকদার আককাছ আলি, ওসি (তদন্ত) শ্যামলাল নাথ শ্যামল, সাংবাদিক জি,এ গফুর, হাফিজুর রহমান রিন্টু, এম.আর মন্টু, স্নেহেন্দু বিকাশ, তৃপ্তি রঞ্জন সেন, আব্দুল আজিজ, নজরুল ইসলাম ও প্রভাষক আব্দুর রাজ্জাক।
উল্লেখ্য, ঘটনার দিন ১৮ আগস্ট দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার মালথ শেখপাড়া গ্রামের জনৈক ব্যক্তির কন্যা হরিঢালী-কপিলমুনি মহিলা কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্রী প্রাইভেট পড়া শেষে আত্মীয়ের বাড়ীতে বেড়াতে যাওয়ার সময় মাহমুদকাটি পোস্ট অফিস সংলগ্ন এলাকায় পৌছানোর পর গণধর্ষণের শিকার হয়।
এ ঘটনায় ২০ আগস্ট ভিকটিম বাদী হয়ে নোয়াকাটি গ্রামের মৃত সৈয়েদ গাজীর ছেলে খোরশেদ গাজী (২৩), মাহমুদকাটির অশোক হাজরার ছেলে খুলনা সিটি পলিটেকনিক কলেজের ইলেকট্রিক্যাল বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র সুব্রত হাজরা (২৪), একই এলাকার মুনছুর আলী খানের ছেলে মুনমুন খান (২৫), রহমান গাজীর ছেলে গহর গাজী (২৮) এবং দোকান মালিক সোহেলউদ্দীন গাজীর ছেলে হারুন গাজী (৩৫) কে আসামী করে থানায় মামলা করলে পুলিশ হারুন ও মুনমুনকে গ্রেপ্তার করে।