উচ্চ মাধ্যমিকের ব্যবহারিক পরীক্ষায় বেশি নম্বর
পাইয়ে দেয়ার প্রলোভন দেখিয়ে বিভিন্ন কলেজ শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে অর্থ আদায়
করছে বলে অভিযোগ উঠেছে। আর এই টাকা দিয়ে পরীক্ষার কেন্দ্রগুলোতে প্রতিদিন চলছে ভুরিভোজ। সাথে বহিঃপরীক্ষক ও অন্তঃপরীক্ষকদের মোটা অংকের সম্মানীও। এটা নিয়ে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা ক্ষোভ জানিয়েছেন।
গতকাল থেকে শুরু হয়েছে এবারের উচ্চ মাধ্যমিকের ব্যবহারিক পরীক্ষা। আগামী
কয়েকদিন পর্যন্ত চলবে এ পরীক্ষা। নিয়মানুযায়ী অন্য কলেজ থেকে একজন
বহিঃপরীক্ষক ও একজন অন্তঃপরীক্ষক এ পরীক্ষা দিতে আসেন। শিক্ষাবোর্ড
কর্তৃপক্ষ এসব পরীক্ষকদের টিএ ডিএ দিয়ে থাকেন। অথচ পরীক্ষকদের আপ্যায়ন ও
সম্মানী বাবদ মোটা অংকের টাকা শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে আদায় করা হচ্ছে বলে
জানা গেছে। এক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের ব্যবহারিক পরীক্ষায় বেশি নম্বর পাইয়ে
দেয়ার প্রলোভন দেখানো হচ্ছে।
ব্যবহারিক পরীক্ষা চলাকালীন কেন্দ্রগুলোতে গেলে দেখা যাবে প্রতিদিন চলছে ভুরিভোজের আয়োজন। এসব আয়োজনে কলেজের অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ, কেন্দ্র সচিব, সংশ্লিষ্ট শিক্ষকসহ কলেজের কর্মচারীদের জন্য ব্যবস্থা রয়েছে। আর এ ভুরিভোজের জন্য শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে প্রতি বিষয়ে ২ থেকে ৩শ’ টাকা পর্যন্ত আদায় করা হচ্ছে। এতে গরীব শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা বেকায়দায় পড়েছেন। কিন্তু নম্বর কম দেবে এই ভয়ে কেউই মুখ খুলতে রাজি নন।
বি:দ্র: এই বার নাম উল্লেখ করতে না পারার জন্য দুঃক্ষিত। নিজেদের শুধরে না নিলে, হাঁটে নয় সংশ্লিষ্ঠ প্রতিষ্ঠানে গিয়ে হাড়ি ভাঙ্গার জন্য প্রস্তুত Voice of Paikgacha.
ব্যবহারিক পরীক্ষা চলাকালীন কেন্দ্রগুলোতে গেলে দেখা যাবে প্রতিদিন চলছে ভুরিভোজের আয়োজন। এসব আয়োজনে কলেজের অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ, কেন্দ্র সচিব, সংশ্লিষ্ট শিক্ষকসহ কলেজের কর্মচারীদের জন্য ব্যবস্থা রয়েছে। আর এ ভুরিভোজের জন্য শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে প্রতি বিষয়ে ২ থেকে ৩শ’ টাকা পর্যন্ত আদায় করা হচ্ছে। এতে গরীব শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা বেকায়দায় পড়েছেন। কিন্তু নম্বর কম দেবে এই ভয়ে কেউই মুখ খুলতে রাজি নন।
বি:দ্র: এই বার নাম উল্লেখ করতে না পারার জন্য দুঃক্ষিত। নিজেদের শুধরে না নিলে, হাঁটে নয় সংশ্লিষ্ঠ প্রতিষ্ঠানে গিয়ে হাড়ি ভাঙ্গার জন্য প্রস্তুত Voice of Paikgacha.