তালা উপজেলার তিন লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি অবস্থায় মানবেতর জীবনযাপন করছে।
পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় ইতিমধ্যে অতিবৃষ্টিতে প্লাবিত হয়েছে
তালা উপজেলার দুই শতাধিক গ্রাম। মানুষ ঘর ছেড়ে বিভিন্ন আশ্রয় কেন্দ্রে
আশ্রয় গ্রহণ করছে।
অবশেষে তালাঞ্চলের এসব দুঃখি মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক ড. মুহা: আনোয়ার হোসেন হাওলাদার। তিনি সরেজমিনে এসব এলাকা পরিদর্শন শেষে পানি নিষ্কাশনে বাধা জেয়ালা ঘোষপাড়া তালা-ডুমুরিয়া সীমান্তের বাঁধ ও সোহেলের ঘেরের বাঁধ পরিদর্শন শেষে আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে বাঁধ অপসারণ করে বাঁধের স্থলে ২টি করে বড় পাইপ লাগানোর নির্দেশ দিয়েছেন।
কিন্তু সাধারন মানুষরা সরকারি খালের উপর সৃষ্ট বাঁধে বড় পাইপ লাগানোর বিষয়টি যথাযথ হয়নি বলে মনে করছেন। জনগনের দাবি ছিল সরকারি খালে এ পরিকল্পিত বাঁধটি অপসারণ করে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করা হোক। জেলা প্রশাসক তিন কিলোমিটার পথ পাঁয়ে হেটে এ বাঁধ পরিদর্শনের সময় তালা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ঘোষ সনৎ কুমার, নির্বাহী অফিসার মো: মাহবুবুর রহমান, ডুমুরিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান গাজী হাদিউজ্জামান সহ ঘের মালিক সোহেল ও গাজী মোমিন উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে পানি নিষ্কাশিত না হতে পেরে তালা উপজেলার ১২টি ইউনিয়নের দুইশতাধিক গ্রাম পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। তালা সদর ইউনিয়নের প্রায় এক হাজার পরিবার চরম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তাছাড়া ২১টি গ্রামই প্লাবিত। পার্শ্ববর্তী ইসলামকাটি, মাগুরা, ধানদিয়া, খলিলনগর, জালালপুর, মাগুরা, কুমিরা, তেঁতুলিয়া, সরুলিয়া, নগরঘাটা, খেশরা ইউনিয়নগুলোও পানির নীচে রয়েছে।
তালা সদর মডেল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম জানান, বন্যার মাত্রা বিগত ২০১১ সালের ভয়াবহ পরিস্থিতিকে ছাড়িয়েছে। তালা ইউনিয়নের এক হাজার কাঁচা ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। মানুষরা মানবেতর জীবনযাপন করছে। অন্যদিকে সরকারি খালে ঘের মালিক সোহেল ও গাজী মোমিন বাঁধ দিয়ে ঘের করায় পানি নিস্কাসিত না হতে পেরে তালা, ইসলামকাটি, কুমিরা, তেঁতুলিয়া ইউনিয়নগুলো পানির নীচে। জনগণের পক্ষ থেকে দাবি উঠছে উক্ত ঘের মালিকদের বিরুদ্ধে সরকারিভাবে ক্ষয়ক্ষতিপূরণ মামলা করা হোক।
খলিলনগর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান প্রভাষক প্রণব ঘোষ বাবলু জানান, আমার ইউনিয়নের অধিকাংশ গ্রাম পানিতে ডুবানো রয়েছে। খুলনা-পাইকগাছা সড়কের ঘোষ নগর নামক স্থানে পাঁকা রাস্তার উপর পানি উঠে যোগাযোগ ব্যাবস্থা বিচ্ছিন্ন হবার উপক্রম হয়েছে। তিনি আরও বলেন, আমি ত্রাণ নয় পানি নিস্কাসনের ব্যবস্থা চাই।
তালা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ঘোষ সনৎ কুমার জানান, তালা উপজেলার ১২টি ইউনিয়নের ২২৯টি গ্রামের মধ্যে দুইশতাধিক গ্রাম পানিতে ডুবানো রয়েছে। বন্যা পরিস্থিতির চরম অবনতি হয়েছে। অন্যদিকে তালা উপজেলা স্বস্ব ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানবৃন্দ তাদের ইউনিয়নের ক্ষয়ক্ষতির বিষয় সাংবাদিকদের অবহিত করেন।
অবশেষে তালাঞ্চলের এসব দুঃখি মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক ড. মুহা: আনোয়ার হোসেন হাওলাদার। তিনি সরেজমিনে এসব এলাকা পরিদর্শন শেষে পানি নিষ্কাশনে বাধা জেয়ালা ঘোষপাড়া তালা-ডুমুরিয়া সীমান্তের বাঁধ ও সোহেলের ঘেরের বাঁধ পরিদর্শন শেষে আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে বাঁধ অপসারণ করে বাঁধের স্থলে ২টি করে বড় পাইপ লাগানোর নির্দেশ দিয়েছেন।
কিন্তু সাধারন মানুষরা সরকারি খালের উপর সৃষ্ট বাঁধে বড় পাইপ লাগানোর বিষয়টি যথাযথ হয়নি বলে মনে করছেন। জনগনের দাবি ছিল সরকারি খালে এ পরিকল্পিত বাঁধটি অপসারণ করে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করা হোক। জেলা প্রশাসক তিন কিলোমিটার পথ পাঁয়ে হেটে এ বাঁধ পরিদর্শনের সময় তালা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ঘোষ সনৎ কুমার, নির্বাহী অফিসার মো: মাহবুবুর রহমান, ডুমুরিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান গাজী হাদিউজ্জামান সহ ঘের মালিক সোহেল ও গাজী মোমিন উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে পানি নিষ্কাশিত না হতে পেরে তালা উপজেলার ১২টি ইউনিয়নের দুইশতাধিক গ্রাম পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। তালা সদর ইউনিয়নের প্রায় এক হাজার পরিবার চরম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তাছাড়া ২১টি গ্রামই প্লাবিত। পার্শ্ববর্তী ইসলামকাটি, মাগুরা, ধানদিয়া, খলিলনগর, জালালপুর, মাগুরা, কুমিরা, তেঁতুলিয়া, সরুলিয়া, নগরঘাটা, খেশরা ইউনিয়নগুলোও পানির নীচে রয়েছে।
তালা সদর মডেল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম জানান, বন্যার মাত্রা বিগত ২০১১ সালের ভয়াবহ পরিস্থিতিকে ছাড়িয়েছে। তালা ইউনিয়নের এক হাজার কাঁচা ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। মানুষরা মানবেতর জীবনযাপন করছে। অন্যদিকে সরকারি খালে ঘের মালিক সোহেল ও গাজী মোমিন বাঁধ দিয়ে ঘের করায় পানি নিস্কাসিত না হতে পেরে তালা, ইসলামকাটি, কুমিরা, তেঁতুলিয়া ইউনিয়নগুলো পানির নীচে। জনগণের পক্ষ থেকে দাবি উঠছে উক্ত ঘের মালিকদের বিরুদ্ধে সরকারিভাবে ক্ষয়ক্ষতিপূরণ মামলা করা হোক।
খলিলনগর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান প্রভাষক প্রণব ঘোষ বাবলু জানান, আমার ইউনিয়নের অধিকাংশ গ্রাম পানিতে ডুবানো রয়েছে। খুলনা-পাইকগাছা সড়কের ঘোষ নগর নামক স্থানে পাঁকা রাস্তার উপর পানি উঠে যোগাযোগ ব্যাবস্থা বিচ্ছিন্ন হবার উপক্রম হয়েছে। তিনি আরও বলেন, আমি ত্রাণ নয় পানি নিস্কাসনের ব্যবস্থা চাই।
তালা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ঘোষ সনৎ কুমার জানান, তালা উপজেলার ১২টি ইউনিয়নের ২২৯টি গ্রামের মধ্যে দুইশতাধিক গ্রাম পানিতে ডুবানো রয়েছে। বন্যা পরিস্থিতির চরম অবনতি হয়েছে। অন্যদিকে তালা উপজেলা স্বস্ব ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানবৃন্দ তাদের ইউনিয়নের ক্ষয়ক্ষতির বিষয় সাংবাদিকদের অবহিত করেন।