বেঁচে থাকার জীবন সংগ্রামে আলোচিত নাম কপিলমুনির শহরালী গাজী। দেশের প্রায়
সর্বত্র তার বিচারণ। ফুটপথই উপার্জনের একমাত্র অবলম্বন তার। কখনও যাদু,
কখনও কবিরাজী, আবার কখনও বা সাপুড়িয়া আবার কাঁচামাল
বিক্রেতা আর সবশেষে পুরাতন গরম কাপড়ের ব্যবসা করে ভালভাবেই চলছে তার সংসার
জীবন। অদম্য সাহস আর সততা নিয়ে জীবনের প্রায় ৪৭ টি বছর কেটে গেছে
প্রতিবন্ধি শহরালীর। প্রতিবন্ধিতার কাছে কখনও মাথা নত করেননি তিনি।
পাইকগাছা উপজেলার ১নং হরিঢালী ইউনিয়নের নোয়াকাটি গ্রামের বাসিন্দা শহরালীর
বাবার নাম মরহুম ফাকের আলী গাজী। দাম্পত্য জীবনে ৩ কন্যা ও ২ পুত্রের জনক
শহরালী ইতোমধ্যে ২ কন্যাকে স্বসম্মানে পাত্রস্থ করেছেন।
শহরালী এ প্রতিবেদককে জানান, প্রকৃতির ঋতু বদলের সাথে সাথেই তিনি নিজের পেশাকে বদলিয়ে ফেলে আয়ের নতুন ধারা সৃষ্টি করেন। তাই যখন যে সময় আসে তখন সেই বেশেই তার দেখা মেলে।
বর্তমানে শীত মৌসুম তাই, যশোর থেকে গরম কাপড়ের গাইড কিনে এনে কপিলমুনি বাজারে পসরা সাজিয়েছে প্রতিবন্ধি শহরালী। পড়ন্ত বিকেলে শীতের ঘনঘটা থেকে নিজেকে রক্ষা করতেই ক্রেতাদের উপচে পড়া ভীড়। আর তা সামলাতে অনেকটা হিমশিম খেতে হয় শহরালী’কে। তারপরও ক্রেতাদের উপস্থিতি আর বেঁচাকেনায় তিনি রীতিমত খুশি।
জানা গেছে, গত কয়েক বছর যাবৎ কপিলমুনি বাজারের ধান্যচত্বরে বসে আসছে গরম কাপড়ের পসরা। এর আগে বাজারের রামকৃষ্ণ মন্দিরের পার্শ্বে পাওয়া যেত পুরাতন গরম কাপড়। তবে কাপড়ের গাইড খোলার সাথে সাথেই ভাল মালগুলি হাওয়া হয়ে যায়। কারন হিসাবে, স্থানীয় কিছু ব্যাক্তি গাইড খোলার সাথে সাথেই বরাবরের মতই সে সব মালামাল কিনে নিয়ে যায়। তবে উচ্চ ও মধ্যবিত্বসহ বেশিরভাগ মানুষেরই এ কাপড়ের প্রতি দৃষ্টি, সে কারনে অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছর দামও অনেকটা চড়া।
শহরালী জানান, তিনি ছিন্নমুল মানুষকে অনেক কাপড় দিয়ে থাকেন। ব্যবসার পাশাপাশি সামাজ সেবা মুলক কর্মকান্ডে জড়িত থাকার কথা জানান শহরালী। ইতোপূর্বে তিনি ইউপি নির্বাচনে সদস্য পদে দাঁড়িয়ে সামান্য ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হন। আগামী নির্বাচনেও তিনি প্রতিদ্বন্ধীতা করবেন বলে জানান।
শহরালী এ প্রতিবেদককে জানান, প্রকৃতির ঋতু বদলের সাথে সাথেই তিনি নিজের পেশাকে বদলিয়ে ফেলে আয়ের নতুন ধারা সৃষ্টি করেন। তাই যখন যে সময় আসে তখন সেই বেশেই তার দেখা মেলে।
বর্তমানে শীত মৌসুম তাই, যশোর থেকে গরম কাপড়ের গাইড কিনে এনে কপিলমুনি বাজারে পসরা সাজিয়েছে প্রতিবন্ধি শহরালী। পড়ন্ত বিকেলে শীতের ঘনঘটা থেকে নিজেকে রক্ষা করতেই ক্রেতাদের উপচে পড়া ভীড়। আর তা সামলাতে অনেকটা হিমশিম খেতে হয় শহরালী’কে। তারপরও ক্রেতাদের উপস্থিতি আর বেঁচাকেনায় তিনি রীতিমত খুশি।
জানা গেছে, গত কয়েক বছর যাবৎ কপিলমুনি বাজারের ধান্যচত্বরে বসে আসছে গরম কাপড়ের পসরা। এর আগে বাজারের রামকৃষ্ণ মন্দিরের পার্শ্বে পাওয়া যেত পুরাতন গরম কাপড়। তবে কাপড়ের গাইড খোলার সাথে সাথেই ভাল মালগুলি হাওয়া হয়ে যায়। কারন হিসাবে, স্থানীয় কিছু ব্যাক্তি গাইড খোলার সাথে সাথেই বরাবরের মতই সে সব মালামাল কিনে নিয়ে যায়। তবে উচ্চ ও মধ্যবিত্বসহ বেশিরভাগ মানুষেরই এ কাপড়ের প্রতি দৃষ্টি, সে কারনে অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছর দামও অনেকটা চড়া।
শহরালী জানান, তিনি ছিন্নমুল মানুষকে অনেক কাপড় দিয়ে থাকেন। ব্যবসার পাশাপাশি সামাজ সেবা মুলক কর্মকান্ডে জড়িত থাকার কথা জানান শহরালী। ইতোপূর্বে তিনি ইউপি নির্বাচনে সদস্য পদে দাঁড়িয়ে সামান্য ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হন। আগামী নির্বাচনেও তিনি প্রতিদ্বন্ধীতা করবেন বলে জানান।