পাইকগাছা উপজেলা পরিষদের সাথে ইউপি চেয়ারম্যানদের দূরত্ব সৃষ্টি
ইউপি চেয়ারম্যানদের সমন্বয় কমিটির সভা বর্জন; অস্বস্তিতে উপজেলা পরিষদ
পাইকগাছায় দুম্বার মাংস বিতরণকে কেন্দ্র করে উপজেলা চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও ১০ ইউপি চেয়ারম্যানদের মধ্যে সম্পর্কের দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে বলে জানা গেছে। এ নিয়ে বেশ কিছু দিন যাবৎ উপজেলায় ব্যাপক আলোচনা, সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে।
দুম্বার মাংস বন্টনে ইউপি চেয়ারম্যানদের
অবমূল্যায়ন ও কর্তৃত্ব না থাকার অভিযোগ এনে ইউপি চেয়ারম্যানরা উপজেলা
চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে ২২ মে’র আইন শৃঙ্খলা ও
মাসিক সমন্বয় কমিটির গুরুত্বপূর্ণ সভা বর্জন করেছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় সম্প্রতি সরকারিভাবে সরবরাহকৃত ৯৮ প্যাকেট দুম্বার মাংস বিতরণে অনিয়ম, দুর্নীতির অভিযোগ এনেছেন ইউপি চেয়ারম্যানরা। চেয়ারম্যান এ্যাসোসিয়েশনের সভায় এ ঘটনার প্রতিবাদ ও সুষ্ঠু সমাধান না হওয়া পর্যন্ত সভাপতি শাহাদাৎ হোসেন ডাবলু ও সাধারণ সম্পাদক এসএম এনামুল হক সমন্বয় কমিটির সভা বর্জনের হুমকি দেন।
এ ঘটনার জের ধরে গত ২২ মে আইন শৃঙ্খলা ও মাসিক সমন্বয় কমিটির সভায় ১০ ইউপি’র কোন চেয়ারম্যান অংশগ্রহন করেননি। এ ঘটনার পর থেকে উপজেলা পরিষদ অস্বস্তিতে রয়েছেন বলে জানা গেছে।
এ বিষয়ে গদাইপুর ইউপি চেয়ারম্যান কাজী আব্দুস সালাম বাচ্চু বলেন, প্রতি বছর ১০ ইউপি’র চেয়ারম্যানদের সাথে নিয়ে এ মাংস সুষ্ঠুভাবে বিতরণ করা হতো। কিন্তু এ বছর ভাইস চেয়ারম্যান মাওঃ কামাল হোসেন মাংস বিতরণে অনিয়মের আশ্রয় নিয়ে বিভিন্ন স্থানে এ মাংস বিতরণ করেছেন।
চাঁদখালী ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মুনসুর আলী সমন্বয় কমিটির সভা বর্জনের সত্যতা স্বীকার করে বলেন, এ ঘটনার সুষ্ঠু সমাধান না হওয়া পর্যন্ত তারা পরিষদের কোন সভায় যোগদান করবে না।
চেয়ারম্যান এ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শাহাদাৎ হোসেন ডাবলু বলেন, এ ঘটনায় পরস্পরের মধ্যে সমন্বয় না হওয়ায় সভায় যোগদান করেননি।
আইনশৃঙ্খলা ও সমন্বয় কমিটির সভায় ইউপি চেয়ারম্যানদের অনুপস্থিতির বিষয়টি স্বীকার করে ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা জামায়াতের আমির মাওঃ কামাল হোসেন বলেন মাংস বিতরণে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগের বিষয়টি অসত্য। এতিম ও দুঃস্থদের মধ্যে মাংস বন্টন করা হয়েছে। তবে ইউপি চেয়ারম্যানদের অবহিত করা হয়নি বলে তিনি স্বীকার করেন।
উপজেলা চেয়ারম্যান ও জেলা বিএনপি’র উপদেষ্টা এ্যাড. স.ম বাবর আলী এ প্রসংগে ইউপি চেয়াম্যানদের অভিযোগ খন্ডন করে বলেন, প্রকৃত দুঃস্থদের মাঝে এ মাংস বিতরণ করা হয়েছে। তবে ইউপি চেয়ারম্যানদের জানানো হয়নি বলে তিনিও স্বীকার করেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় সম্প্রতি সরকারিভাবে সরবরাহকৃত ৯৮ প্যাকেট দুম্বার মাংস বিতরণে অনিয়ম, দুর্নীতির অভিযোগ এনেছেন ইউপি চেয়ারম্যানরা। চেয়ারম্যান এ্যাসোসিয়েশনের সভায় এ ঘটনার প্রতিবাদ ও সুষ্ঠু সমাধান না হওয়া পর্যন্ত সভাপতি শাহাদাৎ হোসেন ডাবলু ও সাধারণ সম্পাদক এসএম এনামুল হক সমন্বয় কমিটির সভা বর্জনের হুমকি দেন।
এ ঘটনার জের ধরে গত ২২ মে আইন শৃঙ্খলা ও মাসিক সমন্বয় কমিটির সভায় ১০ ইউপি’র কোন চেয়ারম্যান অংশগ্রহন করেননি। এ ঘটনার পর থেকে উপজেলা পরিষদ অস্বস্তিতে রয়েছেন বলে জানা গেছে।
এ বিষয়ে গদাইপুর ইউপি চেয়ারম্যান কাজী আব্দুস সালাম বাচ্চু বলেন, প্রতি বছর ১০ ইউপি’র চেয়ারম্যানদের সাথে নিয়ে এ মাংস সুষ্ঠুভাবে বিতরণ করা হতো। কিন্তু এ বছর ভাইস চেয়ারম্যান মাওঃ কামাল হোসেন মাংস বিতরণে অনিয়মের আশ্রয় নিয়ে বিভিন্ন স্থানে এ মাংস বিতরণ করেছেন।
চাঁদখালী ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মুনসুর আলী সমন্বয় কমিটির সভা বর্জনের সত্যতা স্বীকার করে বলেন, এ ঘটনার সুষ্ঠু সমাধান না হওয়া পর্যন্ত তারা পরিষদের কোন সভায় যোগদান করবে না।
চেয়ারম্যান এ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শাহাদাৎ হোসেন ডাবলু বলেন, এ ঘটনায় পরস্পরের মধ্যে সমন্বয় না হওয়ায় সভায় যোগদান করেননি।
আইনশৃঙ্খলা ও সমন্বয় কমিটির সভায় ইউপি চেয়ারম্যানদের অনুপস্থিতির বিষয়টি স্বীকার করে ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা জামায়াতের আমির মাওঃ কামাল হোসেন বলেন মাংস বিতরণে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগের বিষয়টি অসত্য। এতিম ও দুঃস্থদের মধ্যে মাংস বন্টন করা হয়েছে। তবে ইউপি চেয়ারম্যানদের অবহিত করা হয়নি বলে তিনি স্বীকার করেন।
উপজেলা চেয়ারম্যান ও জেলা বিএনপি’র উপদেষ্টা এ্যাড. স.ম বাবর আলী এ প্রসংগে ইউপি চেয়াম্যানদের অভিযোগ খন্ডন করে বলেন, প্রকৃত দুঃস্থদের মাঝে এ মাংস বিতরণ করা হয়েছে। তবে ইউপি চেয়ারম্যানদের জানানো হয়নি বলে তিনিও স্বীকার করেন।