পাইকগাছার গড়ইখালী গ্রামের শিল্পী রায় মারাত্মক ভাবে জখম
ঝড়ের কবলে পড়া লঞ্চটির সারেং এর বুদ্ধিমত্তায় অল্পের জন্য রক্ষাপেল শতাধিক যাত্রী। লঞ্চ ডুবির আশংকায় যাত্রীদের মধ্য বেশ কয়েক জন নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়ে তীরে উঠতে পারলেও নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়া অজ্ঞাতনামা এক পুরুষ ও এক শিশুর সন্ধান মেলেনি।
নদী সাঁতরিয়ে তীরে উঠে আশা কয়েকজন যাত্রী ও কামিনি বাসিয়া পুলিশ ফাঁড়ি
সুত্রে জানা যায়, গতকাল শনিবার সকালে খুলনা থেকে দাকোপ ভায়া-কয়রা উপজেলার
কুড়িকাউনি এলাকার উদ্দেশ্য ছেড়ে আশা (এম ভি আরিফ) নামক লঞ্চটি দুপুর দেড়টায়
দাকোপ উপজেলার কালিবাড়ি লঞ্চঘাট ছেড়ে তার তৎসংলগ্ন এলাকায় পৌছালে তখন
প্রচন্ড কালবৈশাখী ঝড়ের কবলে পড়ে লঞ্চটি।
এ সময় লঞ্চটি ঢাকী নদীর প্রবল জোয়ার ও ঝড়ের তোড়ে ডুবে যাওয়ার উপক্রম হয়। ঐ সময় লঞ্চের ভিতরে থাকা যাত্রীরা ভয়ে আতংক গ্রস্থ হয়ে লঞ্চের ভিতরে ছুটাছুটি শুরু করেন। যাত্রীদের এ অবস্থায় লঞ্চটি এক পাশে হেলে পড়লে তখন জীবন বাঁচাতে অনেকে নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়ে। নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়া অনেক যাত্রীরা নদী সাঁতরিয়ে তীরে উঠতে পারলেও অজ্ঞাতনামা এক পুরুষ ও এক শিশুর সন্ধান এখনো মেলেনি।
এ দিকে লঞ্চের ভিতরে থাকা অন্যান্য যাত্রীদের রক্ষার্থে লঞ্চটির সারেং (ড্রাইভার) মতি তার বুদ্ধিমত্তায় দ্রুত লঞ্চটি ঢাকী নদীর শাখ খালের ভিতরে ঢুকিয়ে দিয়ে শতাধিক যাত্রীর প্রাণ রক্ষা করেন। ঝড় থেমে গেলে দুপুর আড়াইটার দিকে আবারও লঞ্চটি তড়িঘড়ি করে কুড়িকাউনির উদ্দেশ্য ছেড়ে যায়।
এ দিকে নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়ে মারাত্মক ভাবে জখম হওয়া পাইকগাছা উপজেলার গড়ইখালী গ্রামের চন্দন রায়ের স্ত্রী শিল্পী রায়’কে দাকোপ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
নদী সাঁতরিয়ে তীরে উঠে আসা যাত্রী বিমল, আনোয়ারুল, তৈয়বুর জানান, ঝড়ের কবল থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য লঞ্চের সারেং (ড্রাইভার) ও টিকিট মাষ্টারকে কালিবাড়ি লঞ্চঘাট থেকে লঞ্চটি না ছাড়ার জন্য বলা হলেও তারা আমাদের কোন কথা রাখেনি। অপর দিকে চালনা লঞ্চঘাটের টোল আদায়কারী টুলু জানান, এম ভি আরিফ নামক লঞ্চটি প্রায় শতাধিক যাত্রী নিয়ে সকাল ১১টায় এ ঘাট থেকে কয়রার উদ্দেশ্য ছেড়ে যায়।
এ সময় লঞ্চটি ঢাকী নদীর প্রবল জোয়ার ও ঝড়ের তোড়ে ডুবে যাওয়ার উপক্রম হয়। ঐ সময় লঞ্চের ভিতরে থাকা যাত্রীরা ভয়ে আতংক গ্রস্থ হয়ে লঞ্চের ভিতরে ছুটাছুটি শুরু করেন। যাত্রীদের এ অবস্থায় লঞ্চটি এক পাশে হেলে পড়লে তখন জীবন বাঁচাতে অনেকে নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়ে। নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়া অনেক যাত্রীরা নদী সাঁতরিয়ে তীরে উঠতে পারলেও অজ্ঞাতনামা এক পুরুষ ও এক শিশুর সন্ধান এখনো মেলেনি।
এ দিকে লঞ্চের ভিতরে থাকা অন্যান্য যাত্রীদের রক্ষার্থে লঞ্চটির সারেং (ড্রাইভার) মতি তার বুদ্ধিমত্তায় দ্রুত লঞ্চটি ঢাকী নদীর শাখ খালের ভিতরে ঢুকিয়ে দিয়ে শতাধিক যাত্রীর প্রাণ রক্ষা করেন। ঝড় থেমে গেলে দুপুর আড়াইটার দিকে আবারও লঞ্চটি তড়িঘড়ি করে কুড়িকাউনির উদ্দেশ্য ছেড়ে যায়।
এ দিকে নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়ে মারাত্মক ভাবে জখম হওয়া পাইকগাছা উপজেলার গড়ইখালী গ্রামের চন্দন রায়ের স্ত্রী শিল্পী রায়’কে দাকোপ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
নদী সাঁতরিয়ে তীরে উঠে আসা যাত্রী বিমল, আনোয়ারুল, তৈয়বুর জানান, ঝড়ের কবল থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য লঞ্চের সারেং (ড্রাইভার) ও টিকিট মাষ্টারকে কালিবাড়ি লঞ্চঘাট থেকে লঞ্চটি না ছাড়ার জন্য বলা হলেও তারা আমাদের কোন কথা রাখেনি। অপর দিকে চালনা লঞ্চঘাটের টোল আদায়কারী টুলু জানান, এম ভি আরিফ নামক লঞ্চটি প্রায় শতাধিক যাত্রী নিয়ে সকাল ১১টায় এ ঘাট থেকে কয়রার উদ্দেশ্য ছেড়ে যায়।