নির্মান কাজ শেষ হতে না হতেই পাইকগাছা লোনা পানি কেন্দ্রের মসজিদের একাংশে
ধ্বস নেমেছে। নির্মান সামগ্রী নিম্নমানের হওয়ায় এমন ঘটনা ঘটেছে বলে মসজিদ
সংশ্লিষ্ঠ মুসল্লিরা জানিয়েছেন। যে কোন মুহুর্তে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে
পারে বলে স্থানীয়রা আশংকা করছেন।
তথ্যানুসন্ধানে জানা গেছে, পাইকগাছা লোনা পানি কেন্দ্রস্থ মসজিদের নির্মান কাজ গত বছরের রমজান মাসের দিকে বাগেরহাটের মেসার্স আল্লার দান নামের একটি ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান শুরু করে। একতলা বিশিষ্ঠ মসজিদের প্রায় ৯০ শতাংশ শেষ হয়েছে। এদিকে নির্মান কাজ শেষ না হতেই মসজিদের সামনের একাংশ ভেঙ্গে পড়েছে এবং দেয়ালসহ ভবনের বিভিন্ন অংশে ফাটলও দেখা দিয়েছে।
মসজিদ নির্মানে কত টাকা বরাদ্ধ এবং কাজের ষ্টিমেট সম্বন্ধে জানার চেষ্ঠা করা হলে নির্মান সংশ্লিষ্ঠরা এ বিষয় এড়িয়ে গিয়ে বলেন ১৩ লাখ টাকা ব্যায়ে আর সিসি বিল্ডিং করা হবে তবে সঠিক বরাদ্ধ কত এই মুহূর্তে বলা সম্ভব হবে না বলে তারা জানান।
এদিকে গত কয়েকদিন আগের বৃষ্টিপাতে ছাদ দিয়ে পানি পড়েছে বলে মহিউদ্দীন নামে স্থানীয় এক যুবক জানিয়েছেন। এলাকার বিশিষ্ঠজনদের মধ্যে আনোয়ার ইকবাল মন্টু জানিয়েছেন, যেখানে লিন্টনের রড দেওয়ার কথা ৪ টি সেখানে দেওয়া হয়েছে ৩টি, সিমেন্ট বালুসহ অন্যান্য সামগ্রীও কম ব্যবহার করা হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দা এ্যাডঃ হুমায়ুন কাদির জানান, নির্মান কাজে ১২ মিলি সাইজের রডের স্থলে দেওয়া হয়েছে ৮ মিলি রড।
এ সমস্ত অভিযোগ সর্ম্পকে সংশ্লিষ্ঠ প্রকৌশলী মামুনুর রশিদ নিম্নমানের কাজের কথা স্বীকার করে বলেন, যে অংশ খারাপ সে অংশ ভেঙ্গে রিপিয়ারিং করা হচ্ছে। তবে তিনি ঢালাও অভিযোগ সত্য নয় বলে দাবী করেন। এদিকে বৃহৎ এ প্রতিষ্ঠানটির উর্দ্ধতন কর্মকর্তারা মসজিদের নির্মান কাজের কতটুকু দেখভাল করছেন এ নিয়ে বিভিন্নমহলে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে ?
তথ্যানুসন্ধানে জানা গেছে, পাইকগাছা লোনা পানি কেন্দ্রস্থ মসজিদের নির্মান কাজ গত বছরের রমজান মাসের দিকে বাগেরহাটের মেসার্স আল্লার দান নামের একটি ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান শুরু করে। একতলা বিশিষ্ঠ মসজিদের প্রায় ৯০ শতাংশ শেষ হয়েছে। এদিকে নির্মান কাজ শেষ না হতেই মসজিদের সামনের একাংশ ভেঙ্গে পড়েছে এবং দেয়ালসহ ভবনের বিভিন্ন অংশে ফাটলও দেখা দিয়েছে।
মসজিদ নির্মানে কত টাকা বরাদ্ধ এবং কাজের ষ্টিমেট সম্বন্ধে জানার চেষ্ঠা করা হলে নির্মান সংশ্লিষ্ঠরা এ বিষয় এড়িয়ে গিয়ে বলেন ১৩ লাখ টাকা ব্যায়ে আর সিসি বিল্ডিং করা হবে তবে সঠিক বরাদ্ধ কত এই মুহূর্তে বলা সম্ভব হবে না বলে তারা জানান।
এদিকে গত কয়েকদিন আগের বৃষ্টিপাতে ছাদ দিয়ে পানি পড়েছে বলে মহিউদ্দীন নামে স্থানীয় এক যুবক জানিয়েছেন। এলাকার বিশিষ্ঠজনদের মধ্যে আনোয়ার ইকবাল মন্টু জানিয়েছেন, যেখানে লিন্টনের রড দেওয়ার কথা ৪ টি সেখানে দেওয়া হয়েছে ৩টি, সিমেন্ট বালুসহ অন্যান্য সামগ্রীও কম ব্যবহার করা হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দা এ্যাডঃ হুমায়ুন কাদির জানান, নির্মান কাজে ১২ মিলি সাইজের রডের স্থলে দেওয়া হয়েছে ৮ মিলি রড।
এ সমস্ত অভিযোগ সর্ম্পকে সংশ্লিষ্ঠ প্রকৌশলী মামুনুর রশিদ নিম্নমানের কাজের কথা স্বীকার করে বলেন, যে অংশ খারাপ সে অংশ ভেঙ্গে রিপিয়ারিং করা হচ্ছে। তবে তিনি ঢালাও অভিযোগ সত্য নয় বলে দাবী করেন। এদিকে বৃহৎ এ প্রতিষ্ঠানটির উর্দ্ধতন কর্মকর্তারা মসজিদের নির্মান কাজের কতটুকু দেখভাল করছেন এ নিয়ে বিভিন্নমহলে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে ?