খুলনার দক্ষিণে উন্নত পদ্ধতিতে চিংড়ি চাষ ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছে চাষিদের
মধ্যে। এ পদ্ধতিতে চাষ করে চাষিদের এক নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত
হয়েছে। প্রথাগত চিংড়ি চাষ ব্যবস্থাপনার
পরিবর্তন ঘটিয়ে আধুনিক পরিবেশ বান্ধব চিংড়ি চাষ ও ঘেরের পাড়ে সবজি চাষ
বাস্তবায়ন ও চাষীদের জীবন যাত্রার উন্নত করার দিক বিবেচনা করে ইউএসএআইডি এর
অর্থায়নে ওয়ার্ল্ড ফিস বাংলাদেশ কর্তৃক বাস্তবায়নকৃত অ্যাকুয়াকালচার ফর
ইনকাম এন্ড নিউট্রিশন (এ.আই.এন) প্রকল্প এ বছর প্রথম থেকেই ঘেরে চিংড়ি
চাষসহ পাড়ে সবজি চাষ বিষয়ক প্রশিক্ষণ দানের পদক্ষেপ গ্রহণ করে।
যা ইতোমধ্যে খুলনা জেলার দক্ষিণ পশ্চিম অঞ্চলের পাইকগাছা উপজেলার কপিলমুনি,
কয়রা এবং সাতক্ষীরা জেলার তালাসহ আশাশুনি ও শ্যামনগরের বিভিন্ন গ্রাম
গুলোতে সম্পন্ন হতে চলেছে। তালা উপজেলার মাগুরা ইউনিয়নের অধিকাংশ গ্রাম
গুলোতে এই প্রশিক্ষণ আওতায় এসেছে চাষীরা এবং সফলতা পেয়েছে।
তালা উপজেলার মাগুরা ইউনিয়নের বালিদহা গ্রামের ৭নং গ্রুপের একাধিক সদস্য জানান, আমাদের এখানে চিংড়ি ও ঘেরের পাড়ে সবজি চাষের অনুকুল পরিবেশ থাকা সত্বেও আমরা সঠিক চাষ ব্যবস্থাপনার অভাবে বছরের পর বছর আশানুরূপ উৎপাদন করতে পারেনি। কিন্তু (এ্.আই.এন) প্রকল্পে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে আমরা চিংড়ি ও সবজি চাষের অনেক অজানা বিষয় জানতে ও শিখতে পেরেছি।
বিশেষ করে (এম.টি.টি) পদ্ধতিতে ঘের পরিচালনাসহ পাড়ের সবজি ব্যবস্থাপনা পরিচালনা করে যে স্বল্প জায়গায় অধিক উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব এটা আমাদের জানা ছিল না। কিন্তু পরিবেশ বান্ধব চিংড়ি ও সবজি চাষ ব্যবস্থাপনা ও পিসিআর পরীক্ষিত ভাইরাস মুক্ত পোনা ব্যবহার ও ঘেরের পাড়ে সবজি চাষিদের ভবিষ্যৎ জীবনের আলোর পথ দেখিয়েছে।
বালিয়াদহা গ্রামের গফুর শেখ, আলাউদ্দীন মোল্যা, রবিউল গোলদার ও অনেক চাষিদের অভিমত প্রকল্পের সম্প্রসারণ কর্মীদের সহায়তায় ঘেরে ব্যবস্থাপনা পরিবর্তন ঘটিয়ে প্রস্তুকালীন সময়ে চুন সার ব্যবহার পোনা মজুদ পরবর্তী সার ব্যবস্থাপনা ও পানির গুণাগুণ রক্ষায় করণীয়সহ খাদ্য ও রোগ ব্যবস্থাপনা সঠিকভাবে পরিচালনা করেন। ঘেরের পাড়ে সবজি লাগিয়ে কীটনাশক ব্যবহার করার পরিবর্তে জৈব বালাইনাশক ব্যবহার করে নিজেদের চাহিদা মিটিয়ে বাজারে বিক্রয় করে অর্থনৈতিক ভাবে সাবলম্বী হবে বলে আশা প্রকাশ করেন।
চাষিরা এখন প্রথাগত চাষ পদ্ধতি নয় বরং পরিবেশ বান্ধব উন্নত চাষ পদ্ধতি বিশ্বাস করেন। বর্তমানে উন্নত পদ্ধতিতে চিংড়ি চাষ করে তারা আগের চেয়ে উৎপাদন অনেক বেশি পাচ্ছেন। যা তাদের ভবিষ্যৎ জীবনের আলোর পথে কান্ডারী। এই ধরণের উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডের জন্য চাষিরা প্রকল্পের সাথে সংশ্লি¬ষ্ট সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
তালা উপজেলার মাগুরা ইউনিয়নের বালিদহা গ্রামের ৭নং গ্রুপের একাধিক সদস্য জানান, আমাদের এখানে চিংড়ি ও ঘেরের পাড়ে সবজি চাষের অনুকুল পরিবেশ থাকা সত্বেও আমরা সঠিক চাষ ব্যবস্থাপনার অভাবে বছরের পর বছর আশানুরূপ উৎপাদন করতে পারেনি। কিন্তু (এ্.আই.এন) প্রকল্পে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে আমরা চিংড়ি ও সবজি চাষের অনেক অজানা বিষয় জানতে ও শিখতে পেরেছি।
বিশেষ করে (এম.টি.টি) পদ্ধতিতে ঘের পরিচালনাসহ পাড়ের সবজি ব্যবস্থাপনা পরিচালনা করে যে স্বল্প জায়গায় অধিক উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব এটা আমাদের জানা ছিল না। কিন্তু পরিবেশ বান্ধব চিংড়ি ও সবজি চাষ ব্যবস্থাপনা ও পিসিআর পরীক্ষিত ভাইরাস মুক্ত পোনা ব্যবহার ও ঘেরের পাড়ে সবজি চাষিদের ভবিষ্যৎ জীবনের আলোর পথ দেখিয়েছে।
বালিয়াদহা গ্রামের গফুর শেখ, আলাউদ্দীন মোল্যা, রবিউল গোলদার ও অনেক চাষিদের অভিমত প্রকল্পের সম্প্রসারণ কর্মীদের সহায়তায় ঘেরে ব্যবস্থাপনা পরিবর্তন ঘটিয়ে প্রস্তুকালীন সময়ে চুন সার ব্যবহার পোনা মজুদ পরবর্তী সার ব্যবস্থাপনা ও পানির গুণাগুণ রক্ষায় করণীয়সহ খাদ্য ও রোগ ব্যবস্থাপনা সঠিকভাবে পরিচালনা করেন। ঘেরের পাড়ে সবজি লাগিয়ে কীটনাশক ব্যবহার করার পরিবর্তে জৈব বালাইনাশক ব্যবহার করে নিজেদের চাহিদা মিটিয়ে বাজারে বিক্রয় করে অর্থনৈতিক ভাবে সাবলম্বী হবে বলে আশা প্রকাশ করেন।
চাষিরা এখন প্রথাগত চাষ পদ্ধতি নয় বরং পরিবেশ বান্ধব উন্নত চাষ পদ্ধতি বিশ্বাস করেন। বর্তমানে উন্নত পদ্ধতিতে চিংড়ি চাষ করে তারা আগের চেয়ে উৎপাদন অনেক বেশি পাচ্ছেন। যা তাদের ভবিষ্যৎ জীবনের আলোর পথে কান্ডারী। এই ধরণের উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডের জন্য চাষিরা প্রকল্পের সাথে সংশ্লি¬ষ্ট সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।