পাইকগাছার বোয়ালিয়া বীজ উৎপাদন খামারে নেরিকা ১০ জাতের মিউটেশন ও উচ্চ
ফলনশীল কুদরত (নেরিকা মিউট্যাণ্ট) ধানের আশানুরুপ ফলন হয়েছে। বড় ধরনের কোন
প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে কুদরতের বাম্পার ফলনের সম্ভবনা রয়েছে।
বোয়ালিয়া বীজ উৎপাদন খামারটি উপকূল এলকার লবনাক্ত অঞ্চল তথা কপোতাক্ষ নদের
তীরে অবস্থিত। বোরো মৌসুমে এ অঞ্চলে লবনের মাত্রা বৃদ্ধি হওয়ায় বোরোর আবাদ
সব সময় ঝুঁকির মধ্যে থাকে। উপকূল এলাকায় চাষাবাদ প্রাকৃতিক পরিবেশের উপর
নির্ভরশীল। চলতি মৌসুমে প্রাকৃতিক পরিবেশ ভালো থাকায় বোরোর আবাদ ভালো
হয়েছে।
খামার সূত্রে জানা গেছে, চলতি বোরো মৌসুমে খামারে ২৫ একর বিনা-৮, ১৫ একর ব্রি-৪৭ ও নেরিকা মিউট্যাণ্ট ১ একর জমিতে আবাদ করা হয়েছে। খামারে আবাদকৃত বিনা-৮, ব্রি-৪৭ জাতের ধান থেকেও মিউট্যাণ্ট নেরিকার ফলন ভালো লক্ষ করা যাচ্ছে। নেরিকা মিউট্যাণ্ট ২১ দিনের চারা রোপন করা হয়। সারি করে চারা রোপন করা হয়েছে।
জমির উর্বরতা ভেদে এবং কৃষি পরিবেশের উপর ভিত্তি করে চাষ শেষে একর প্রতি ৪০ কেজি টিএসপি, ৩৫ কেজি এমওপি, ২৫ কেজি জীপসাম, ৫ কেজি দস্তা ও ৩ কেজি বোরণ প্রয়োগ করা হয়। চারা রোপনের ১২ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে প্রথম ধাপে ২৫ কেজি ইউরিয়া ও ১৫ কেজি জীপসাম প্রয়োগ করা হয়। চারা রোপনের ২৫ থেকে ২৮ দিনের মধ্যে দ্বিতীয় ধাপে ৪০ কেজি ইউরিয়া ও ২০ কেজি টিসেপি প্রয়োগ করা হয়। চারা রোপনের ৪০ থেকে ৪৫ দিনের মধ্যে তৃতীয় ধাপে একর প্রতি ২৫ কেজি ইউরিয়া ও ১৫ কেজি এমওপি প্রয়োগ করা হয়।
তবে গাছের বৃদ্ধি পর্যবেক্ষন করে এবং লিফ কালার চার্ড ব্যবহার করে ইউরিয়ার ধাপ প্রয়োগের বিষয়টি বিবেচনায় রাখতে হয়। নেরিকা জাতের ধানের ফসল ৯০ দিনের মধ্যে কেটে ঘরে তোলা যায়। হেক্টর প্রতি ৬ থেকে সাড়ে ৬ টন ফলন পাওয়া যায়। সব মৌসুমে এ জাতের ধান চাষাবাদ করা যায়। উপকূল এলাকায় লবনাক্ত মাটিতে নেরিকার আবাদ ভালো হওয়ায় স্থানীয় কৃষকরা নেরিকা মিউট্যাণ্ট চাষে উদ্ভুদ্ধ হচ্ছে।
এ ব্যাপারে বোয়ালিয়া বীজ উৎপাদন খামারে সিনিয়র সহকারী পরিচালক কে,এম আবুল কালাম জানান, খামারে কুদরত (নেরিকা মিউট্যাণ্ট) ধানের ফলন খুব ভালো হয়েছে। খামারে আবাদকৃত ব্রি-৪৭ ও বিনা-৮ জাতের ধান থেকে কুদরতের ফলন খুব ভালো দেখা যাচ্ছে। বড় ধরনের প্রাকৃতিক কোন দুর্যোগ বা শিলাবৃষ্টি না হলে কুদরতের বাম্পার ফলন পাওয়া যাবে বলে তিনি আশা করছেন।
খামার সূত্রে জানা গেছে, চলতি বোরো মৌসুমে খামারে ২৫ একর বিনা-৮, ১৫ একর ব্রি-৪৭ ও নেরিকা মিউট্যাণ্ট ১ একর জমিতে আবাদ করা হয়েছে। খামারে আবাদকৃত বিনা-৮, ব্রি-৪৭ জাতের ধান থেকেও মিউট্যাণ্ট নেরিকার ফলন ভালো লক্ষ করা যাচ্ছে। নেরিকা মিউট্যাণ্ট ২১ দিনের চারা রোপন করা হয়। সারি করে চারা রোপন করা হয়েছে।
জমির উর্বরতা ভেদে এবং কৃষি পরিবেশের উপর ভিত্তি করে চাষ শেষে একর প্রতি ৪০ কেজি টিএসপি, ৩৫ কেজি এমওপি, ২৫ কেজি জীপসাম, ৫ কেজি দস্তা ও ৩ কেজি বোরণ প্রয়োগ করা হয়। চারা রোপনের ১২ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে প্রথম ধাপে ২৫ কেজি ইউরিয়া ও ১৫ কেজি জীপসাম প্রয়োগ করা হয়। চারা রোপনের ২৫ থেকে ২৮ দিনের মধ্যে দ্বিতীয় ধাপে ৪০ কেজি ইউরিয়া ও ২০ কেজি টিসেপি প্রয়োগ করা হয়। চারা রোপনের ৪০ থেকে ৪৫ দিনের মধ্যে তৃতীয় ধাপে একর প্রতি ২৫ কেজি ইউরিয়া ও ১৫ কেজি এমওপি প্রয়োগ করা হয়।
তবে গাছের বৃদ্ধি পর্যবেক্ষন করে এবং লিফ কালার চার্ড ব্যবহার করে ইউরিয়ার ধাপ প্রয়োগের বিষয়টি বিবেচনায় রাখতে হয়। নেরিকা জাতের ধানের ফসল ৯০ দিনের মধ্যে কেটে ঘরে তোলা যায়। হেক্টর প্রতি ৬ থেকে সাড়ে ৬ টন ফলন পাওয়া যায়। সব মৌসুমে এ জাতের ধান চাষাবাদ করা যায়। উপকূল এলাকায় লবনাক্ত মাটিতে নেরিকার আবাদ ভালো হওয়ায় স্থানীয় কৃষকরা নেরিকা মিউট্যাণ্ট চাষে উদ্ভুদ্ধ হচ্ছে।
এ ব্যাপারে বোয়ালিয়া বীজ উৎপাদন খামারে সিনিয়র সহকারী পরিচালক কে,এম আবুল কালাম জানান, খামারে কুদরত (নেরিকা মিউট্যাণ্ট) ধানের ফলন খুব ভালো হয়েছে। খামারে আবাদকৃত ব্রি-৪৭ ও বিনা-৮ জাতের ধান থেকে কুদরতের ফলন খুব ভালো দেখা যাচ্ছে। বড় ধরনের প্রাকৃতিক কোন দুর্যোগ বা শিলাবৃষ্টি না হলে কুদরতের বাম্পার ফলন পাওয়া যাবে বলে তিনি আশা করছেন।