পাইকগাছায় গোলক মন্ডল’কে মারপিট করার ঘটনায় সোলাদানা ইউপি চেয়ারম্যান এস
এম এনামুল হক’কে আটক করেছে থানা পুলিশ। বৃহস্পতিবার বিকাল ৫টার দিকে পৌর
সদরের নিজ বাসা থেকে তাকে আটক করা হয়। এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। অপরদিকে এজহার নামীয় আসামি হিসেবে স্থানীয় জনতা গোলক মন্ডল’কে পুলিশে দেয়ার পর ছেড়ে দেয়া হয় বলে অভিযোগ উঠেছে।
থানাপুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার সকাল ১১টার দিকে সোলাদানা ইউপি চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে লোকজন খালিয়ারচক গ্রামের মৃত গোবিন্দলালের পুত্র গোলক চন্দ্র মন্ডল (৩৫) কে ভিলেজ পাইকগাছা এলাকায় ধরে মারপিট করে। এ ঘটনায় বিকাল ৫টার দিকে থানাপুলিশ অভিযান চালিয়ে পৌর সদরের বাসা থেকে ইউপি চেয়ারম্যান এসএম এনামুল হককে আটক করে।
এর আগে স্থানীয় জনতা গোলককে ধরে পুলিশে সোপর্দ করলে পুলিশ তাকে ছেড়ে দেয় বলে অভিযোগ ওঠে। মারপিটের ঘটনায় গোলক মন্ডল বাদী হয়ে চেয়ারম্যান এনামুলসহ ১২ জনকে আসামী করে থানায় মামলা করে। যার নং-১৯। এ ঘটনায় সন্ধ্যার দিকে এলাকাবাসী চেয়ারম্যানের বিপক্ষে একটি মিছিল বের করে। রাতেই আটক চেয়ারম্যানকে আদালতে পাঠানো হয়।
এ ব্যাপারে ওসি শিকদার আককাস আলী জানান, গোলককে ধরে মারপিট করার অভিযোগে চেয়ারম্যান এনামুলকে আটক করা হয় এবং গোলকও একটি মামলার এজাহার নামীয় আসামী তাই তাকে পুলিশি হেফাজতে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রাখা হয়েছে।
থানাপুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার সকাল ১১টার দিকে সোলাদানা ইউপি চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে লোকজন খালিয়ারচক গ্রামের মৃত গোবিন্দলালের পুত্র গোলক চন্দ্র মন্ডল (৩৫) কে ভিলেজ পাইকগাছা এলাকায় ধরে মারপিট করে। এ ঘটনায় বিকাল ৫টার দিকে থানাপুলিশ অভিযান চালিয়ে পৌর সদরের বাসা থেকে ইউপি চেয়ারম্যান এসএম এনামুল হককে আটক করে।
এর আগে স্থানীয় জনতা গোলককে ধরে পুলিশে সোপর্দ করলে পুলিশ তাকে ছেড়ে দেয় বলে অভিযোগ ওঠে। মারপিটের ঘটনায় গোলক মন্ডল বাদী হয়ে চেয়ারম্যান এনামুলসহ ১২ জনকে আসামী করে থানায় মামলা করে। যার নং-১৯। এ ঘটনায় সন্ধ্যার দিকে এলাকাবাসী চেয়ারম্যানের বিপক্ষে একটি মিছিল বের করে। রাতেই আটক চেয়ারম্যানকে আদালতে পাঠানো হয়।
এ ব্যাপারে ওসি শিকদার আককাস আলী জানান, গোলককে ধরে মারপিট করার অভিযোগে চেয়ারম্যান এনামুলকে আটক করা হয় এবং গোলকও একটি মামলার এজাহার নামীয় আসামী তাই তাকে পুলিশি হেফাজতে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রাখা হয়েছে।