পাইকগাছা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ফলাফল বাতিল করে পুনরায় ভোট গ্রহণের
দাবিতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বরাবর আবেদন করেছেন উপজেলা চেয়ারম্যান
প্রার্থী কৃষ্ণপদ মন্ডল।
চেয়ারম্যান পদে
জামানত হারানো সিপিবির চেয়ারম্যান প্রার্থী কৃষ্ণপদ মন্ডল পেয়েছেন মাত্র ৪
হাজার ৭৩২ ভোট। মোট প্রদত্ত ভোটের আট ভাগের একভাগও না পাওয়ায় তার জামানত
বাজেয়াপ্ত করেছেন রিটার্নিং অফিসার।
আবেদন সূত্রে জানা গেছে, নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী কৃষ্ণপদ মন্ডলের জয়লাভের সম্ভবনা সৃষ্টি হওয়ায় নির্বাচনের পূর্বদিন "কৃষ্ণপদ মন্ডল ১৫ লক্ষ টাকার বিনিময়ে নির্বাচন থেকে সরে যেয়ে আনারস প্রতীককে সমর্থন করেছেন"- গোটা পাইকগাছায় এমন একটি অপপ্রচার করা হয়। এমনকি ইন্টারনেট ও ফেসবুকে মিথ্যা খবর ছড়িয়ে দেয়া হয়। এতে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়। জনগণ তার পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারেনি। এমন অপপ্রচার না হলে তিনি নির্বাচনে জয়লাভ করতেন বলে আবেদনে দাবি করেন।
ইন্টারনেট ও ফেসবুকে ছড়িয়ে দেয়া কথিত মিথ্যা খবর তিনি নিজে দেখেছেন কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে কৃষ্ণপদ মন্ডল Voice of Paikgacha'কে জানান, তিনি নিজে দেখেননি, কিন্তু সূত্র মারফত জানতে পেরেছেন।
অনুসন্ধানে জানা যায়, পাইকগাছা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোটের আগের দিন আ’লীগ মনোনিত চেয়ারম্যান প্রার্থী মোঃ রশীদুজ্জামানকে (আনারস) সমর্থন জানিয়ে নির্বাচন থেকে সরে দাড়ান স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী শেখ সোহরাওয়ার্দ্দী।
উল্লেখ্য, পাইকগাছা উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ১ লাখ ৮৫ হাজার ৬০৩ জন ভোটারের মধ্যে ১ লাখ ১৩ হাজার ৯৩ জন তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। এর মধ্যে ২ হাজার ৯০৬টি ভোট বাতিল হয়। বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী এ্যাড. স.ম. বাবর আলী ৫৯ হাজার ৩০৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আ’লীগের প্রার্থী মোঃ রশীদুজ্জামান ৩৮ হাজার ৩৭৮ ভোট পান।
চেয়ারম্যান পদে জামানত হারানো জাতীয় পার্টির মোস্তফা কামাল জাহাঙ্গীর ৭ হাজার ৩৪২ ভোট, সিপিবির কৃষ্ণ পদ মন্ডল ৪ হাজার ৭৩২ ভোট, স্বতন্ত্র শেখ সোহরাওয়ার্দী ২০৬ ভোট এবং জি এম আবদার রশীদ ২২৫ ভোট পান।
আবেদন সূত্রে জানা গেছে, নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী কৃষ্ণপদ মন্ডলের জয়লাভের সম্ভবনা সৃষ্টি হওয়ায় নির্বাচনের পূর্বদিন "কৃষ্ণপদ মন্ডল ১৫ লক্ষ টাকার বিনিময়ে নির্বাচন থেকে সরে যেয়ে আনারস প্রতীককে সমর্থন করেছেন"- গোটা পাইকগাছায় এমন একটি অপপ্রচার করা হয়। এমনকি ইন্টারনেট ও ফেসবুকে মিথ্যা খবর ছড়িয়ে দেয়া হয়। এতে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়। জনগণ তার পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারেনি। এমন অপপ্রচার না হলে তিনি নির্বাচনে জয়লাভ করতেন বলে আবেদনে দাবি করেন।
ইন্টারনেট ও ফেসবুকে ছড়িয়ে দেয়া কথিত মিথ্যা খবর তিনি নিজে দেখেছেন কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে কৃষ্ণপদ মন্ডল Voice of Paikgacha'কে জানান, তিনি নিজে দেখেননি, কিন্তু সূত্র মারফত জানতে পেরেছেন।
অনুসন্ধানে জানা যায়, পাইকগাছা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোটের আগের দিন আ’লীগ মনোনিত চেয়ারম্যান প্রার্থী মোঃ রশীদুজ্জামানকে (আনারস) সমর্থন জানিয়ে নির্বাচন থেকে সরে দাড়ান স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী শেখ সোহরাওয়ার্দ্দী।
উল্লেখ্য, পাইকগাছা উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ১ লাখ ৮৫ হাজার ৬০৩ জন ভোটারের মধ্যে ১ লাখ ১৩ হাজার ৯৩ জন তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। এর মধ্যে ২ হাজার ৯০৬টি ভোট বাতিল হয়। বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী এ্যাড. স.ম. বাবর আলী ৫৯ হাজার ৩০৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আ’লীগের প্রার্থী মোঃ রশীদুজ্জামান ৩৮ হাজার ৩৭৮ ভোট পান।
চেয়ারম্যান পদে জামানত হারানো জাতীয় পার্টির মোস্তফা কামাল জাহাঙ্গীর ৭ হাজার ৩৪২ ভোট, সিপিবির কৃষ্ণ পদ মন্ডল ৪ হাজার ৭৩২ ভোট, স্বতন্ত্র শেখ সোহরাওয়ার্দী ২০৬ ভোট এবং জি এম আবদার রশীদ ২২৫ ভোট পান।