পাইকগাছায় সাড়ম্বরে চলছে শারদীয় দুর্গা পূজার প্রস্তুতি। বাঙ্গালী হিন্দু
সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় এ ধর্মীয় উৎসবকে ঘিরে এখন পূজা মন্দিরগুলোতে প্রতিমা
নির্মাণ কাজ প্রায় শেষ পর্যায়। চলছে রং তুলির আর সাজসজ্জার
বাহারি উপকরণ দিয়ে প্রতিমা আর্কষণী করে তোলার কাজ। দুর্গতি নাশিনী দেবী
দুর্গাকে বরণ করতে সর্বত্রই সাজসাজ রব। শিল্পীরা ব্যস্ত প্রতিমাকে আরো
রূপ-মাধূর্যে পরিপূর্ণ করে তুলতে। কারীগর ব্যস্ত মঞ্চ-প্যান্ডেল স্থাপনে।
এগিয়ে চলছে অন্যান্য কাজও।
জেলার অধিকস্থানে পূজা হচ্ছে পাইকগাছা
উপজেলায়। এ উপজেলায় ১৩৮টি পূজামন্ডপে এখন চলছে দুর্গোৎসবের প্রস্তুতিমূলক
আয়োজন। দূর্গাদেবীর আবাহন বা মহালয়া, তারপর দেবী দূর্গার বোধন, আমন্ত্রন ও
অধিবাসের মধ্যোদিয়ে শুরু হবে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ৫ দিনের মহা
দূর্গোৎসব। প্রতিমা বিসর্জন ও বিজয়া শোভাযাত্রার মধ্যদিয়ে শেষ হবে এই
বর্ণিল উৎসব।
এবার উপজেলার কপিলমুনিতে পূজার পাশাপাশি প্রতিদিনই থাকছে সাংস্কৃতি অনুষ্ঠান। উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সূত্র জানান, উপজেলার পৌর সদর ও কপিলমুনিতে প্রতি বছরের ন্যায় এবার পূজা উদযাপন কমিটি আড়ম্বরপূর্ণভাবে প্রতিমার নকশা, লাইটিং ও ডেকোরেশন এর ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছেন।
উপজেলায় ১টি পৌরসভা ও ১০ টি ইউনিয়নের ১৩৮টি পূজা মন্ডপে দূর্গা পুজা অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে জনসমাগমের ভিত্তিতে ৩২টি পূজা মন্দিরকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
এবার উপজেলার কপিলমুনিতে পূজার পাশাপাশি প্রতিদিনই থাকছে সাংস্কৃতি অনুষ্ঠান। উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সূত্র জানান, উপজেলার পৌর সদর ও কপিলমুনিতে প্রতি বছরের ন্যায় এবার পূজা উদযাপন কমিটি আড়ম্বরপূর্ণভাবে প্রতিমার নকশা, লাইটিং ও ডেকোরেশন এর ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছেন।
উপজেলায় ১টি পৌরসভা ও ১০ টি ইউনিয়নের ১৩৮টি পূজা মন্ডপে দূর্গা পুজা অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে জনসমাগমের ভিত্তিতে ৩২টি পূজা মন্দিরকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে।