কাটাখালী নদীটি পাইকগাছা উপজেলায় অবস্থিত। আইলার পর থেকে পলি জমতে জমতে নদী সরু নালায় পরিণত হয়েছে। পায়ে হেঁটে নদী পার হতে হচ্ছে।
১৯০৩ সালে নৌপথে যাতায়াত সহজ করতে ব্রিটিশ সরকার প্রায় ১৫ কিলোমিটার নদী খনন করে শিবসা ও কপোতাক্ষ নদীর সঙ্গে সংযোগ করে দেয়। সেই থেকেই নদীটির নাম হয় কাটাখালী। ১৯৮৮ সালের ঘূর্ণিঝড়ের সময়ও নদীটি প্রায় ৫০০ ফুট চওড়া এবং ৬০ ফুট গভীর ছিল। তখন নদী দিয়ে নিয়মিত লঞ্চ চলাচল করত। আইলার আগেও জোয়ারে গভীরতা ছিল ৩০-৩৫ ফুট। কিন্তু আইলার পর থেকে ভরাট হতে হতে এখন অনেক স্থানে নদীটির চিহ্নটুকুও নেই। ভরাট হওয়া নদীর জায়গা যে যার মতো দখল করে বসতবাড়ি ও মাছের ঘের করেছেন।
স্থানীয়রা জানান, কাটাখালী নদী মরে যাওয়ায় পানির চরম অভাব দেখা দিয়েছে। গত তিন বছর দুটি ইউনিয়নের আবাদি ফসলি জমি অনাবাদি থাকছে। ফলফলাদি ও সবজির উৎপাদন কমে গেছে। বর্ষা মৌসুমে প্লাবন দেখা দিচ্ছে।
১৯০৩ সালে নৌপথে যাতায়াত সহজ করতে ব্রিটিশ সরকার প্রায় ১৫ কিলোমিটার নদী খনন করে শিবসা ও কপোতাক্ষ নদীর সঙ্গে সংযোগ করে দেয়। সেই থেকেই নদীটির নাম হয় কাটাখালী। ১৯৮৮ সালের ঘূর্ণিঝড়ের সময়ও নদীটি প্রায় ৫০০ ফুট চওড়া এবং ৬০ ফুট গভীর ছিল। তখন নদী দিয়ে নিয়মিত লঞ্চ চলাচল করত। আইলার আগেও জোয়ারে গভীরতা ছিল ৩০-৩৫ ফুট। কিন্তু আইলার পর থেকে ভরাট হতে হতে এখন অনেক স্থানে নদীটির চিহ্নটুকুও নেই। ভরাট হওয়া নদীর জায়গা যে যার মতো দখল করে বসতবাড়ি ও মাছের ঘের করেছেন।
স্থানীয়রা জানান, কাটাখালী নদী মরে যাওয়ায় পানির চরম অভাব দেখা দিয়েছে। গত তিন বছর দুটি ইউনিয়নের আবাদি ফসলি জমি অনাবাদি থাকছে। ফলফলাদি ও সবজির উৎপাদন কমে গেছে। বর্ষা মৌসুমে প্লাবন দেখা দিচ্ছে।