Saturday, June 22, 2013

কপিলমুনিতে ধর্ষিত শিশুকে অপহরন করতে পারে মোকন বাহিনী

পাইকগাছা উপজেলার কপিলমুনির বহুলালোচিত ১০ বছরের স্কুল ছাত্রী ধর্ষিতার নায়ক কপিলমুনি বণিক সমিতির ইজারাদার লম্পট মোকন কৌশল হিসাবে বা ধর্ষনের ঘটনা ভিন্নখাতে নিতে জনৈক নজরুল সহ ৩ পাতি নেতাকে সাথে নিয়ে চা পর্ট্টির মধ্যে ভিকটিমের মায়ের কাছে ক্ষমা প্রার্থনার নাটক করেছে। 

অন্যদিকে শিশু ধর্ষনের পর থেকে চা পর্ট্টির মধ্যে ধর্ষক মোকনের নিজস্ব একটি বাহিনী সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত অবস্থান করছে। ভিকটিম পরিবারের সাথে যোগাযোগ করতে না পারে। এদিকে দাবি উঠেছে ধর্ষক মোকনের গ্রেফতার ও শাস্তির। একইভাবে ভিকটিমকে এখনই প্রশাসনের হেফজতে না নিলে যে কোন সময় ধর্ষক মোকন বাহিনী অপহরন করে নিয়ে যেতে পারে বলে একটি সূত্র নিশ্চিত করেছে। বিষয়টি নিয়ে কপিলমুনি এখন সরগরম অবস্থা।

সরেজমিনে ও বিভিন্ন মানুষের সাথে কথা বলে জানা যায়, শিশু ধর্ষনের ঘটনাটি প্রথমে প্রচার করে ভিকটিমের মা। ঘটনার পরপরই সে বিভিন্ন স্থানে গিয়ে নানান ব্যক্তি ও সাংবাদিকদের নিকট অভিযোগ করে। ঘটনার রাতেই বসে বণিক সমিতিতে শালিশ বৈঠাক। ঘটনার সত্যতাও পাওয়া যায়। স্থানীয় কপিলমুনি ফাঁড়ির দারোগা আব্বাস আলীকে অবহিত করা হলেও অজ্ঞাত কারনে তিনি কোন ব্যবস্থা নেয়নি। প্রশ্ন উঠেছে ঘটনা স্থল থেকে পুলিশ ফাঁড়ির দুরাত্ব মাত্র ২/৩ শ গজ।

ধর্ষক মোকনের রেকর্ডকৃত ভাষ্যমতে জানা যায় ঘটনাটি সত্য নয়। সে দিন কি ঘটেছিল জানতে চাইলে সে সঠিক কোন জবাব না দিয়ে বলে, আমার ৩টি মেয়ে। কেন মাফ চাওয়া হলো জানতে চাইলে সে ৩ নেতার নাম উল্লেখ করে বলে, তাদের চাপের কারনে ঘটনার জন্য মাফ চেয়েছি। প্রকৃত ঘটনাও সে বলতে উচ্ছুক নয়। তবে কপিলমুনি সহ ঘটনা স্থলের আশপাশের মানুষ চায় এই ঘটনার সঠিক তদন্ত সহ লম্পট মোকনের গ্রেফতার ও বিচার।

হরিঢালীর জনপ্রিয় চেয়ারম্যান এস,এম রফিক উদ্দিন আর নেই

পাইকগাছা উপজেলার ১নং হরিঢালী ইউপি’র একাধিক বার নির্বাচিত জনপ্রিয় চেয়ারম্যান সরদার রফিক উদ্দিন (৭১) শনিবার সকাল ৮টা ১৫ মিনিটে সিঙ্গাপুর মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেছেন। তার মৃত্যুর সংবাদ হরিঢালীতে পৌছানোর পর মুহুর্তের মধ্যে ইউনিয়ন জুড়ে নেমে আসে ছোকের ছায়া। জনপ্রিয় এই চেয়ারম্যানের মৃত্যুতে অনেকেই কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন। 

পরিবারিকভাবে জানানো হয়েছে, সিঙ্গাপুর থেকে মরহুমের মরদেহ একটি ফ্লাইটে নিয়ে আসা হচ্ছে। এরপর জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে পিতা-মাতার কবরের পাশে দাফন করা হবে।

উল্লেখ্য, মরহুম এস,এম রফিক উদ্দিন একজন শিল্পপতি। তিনি জীবদ্দশায় মাদ্রাসা, মসজিদ, এতিমখানা, স্কুল, কলেজ সহ বিভিন্ন সামাজিক প্রতিষ্ঠানের সাথে জড়িত ছিলেন। এছাড়া উপমহাদেশের প্রখ্যাত আলেম ফুরফুরা শরীফের প্রতিষ্ঠিত মুজাদ্দেদ মিশনের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও হরিঢালী-কপিলমুনি পার্শ্ববর্তী গ্রাম শাখার সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। এদিকে সরদার রফিক উদ্দিনের মৃত্যুতে গভীর শোক ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন কপিলমুনির বিভিন্ন সামাজিক ও স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা।

পাইকগাছা-কয়রা রুটে যাত্রীবাহী বাস চলাচল বন্ধের উপক্রম

শিববাড়ি ও চাঁদআলী ব্রীজের ইজারাদার কর্তৃক নির্ধারিত টোল আদায়ের ফলে বিপাকে পড়েছে যাত্রীবাহী বাসসহ যানবাহন সংশ্লিষ্টরা। পাইকগাছা-কয়রা মাত্র ৩৩ কিলোমিটার সড়কে দু’টি ব্রীজে টোল দিতে গিয়ে রীতিমত হিমশিম খাচ্ছেন বিশেষ করে যাত্রীবাহী বাসের মালিক ও কর্মচারীরা। কেননা আয়ের তুলনায় খরচ অনেক বেশি, সেহেতু অত্র সড়কে যাত্রীবাহী বাস চলাচল বন্ধ হয়ে যেতে পারে বলে আশংকা প্রকাশ করেছেন মালিক সমিতি ও শ্রমিক ইউনিয়ন নেতৃবৃন্দ।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সড়ক ও জনপদ বিভাগ খুলনার নির্বাহী প্রকৌশলীর কার্যালয় থেকে সম্প্রতি চাঁদআলী ব্রীজের টোল আদায়ের যে তালিকা দেয়া হয়েছে তাতে একবার পার হলে হেভী ট্রাক/ট্যাংকলরী-১৫০ টাকা, বড় বাস-৮০ টাকা, মিডিয়াম ট্রাক/মিডিয়াম বাস-৭০ টাকা, মাইক্রোবাস/ছোট ট্রাক-৪০ টাকা, ইউটিলিটি ভেহিক্যাল/পিকআপ/জীপ-১৫ টাকা, প্রাইভেট কার- ১৫ টাকা, অটোরিক্সা-১০ টাকা ও মোটরসাইকেল-৫ টাকা।

খুলনা বাস-মিনিবাস মালিক সমিতির পাইকগাছা আঞ্চলিক সভাপতি অধ্যপক মোঃ আজিজুর রহমান বলেন, পাইকগাছা থেকে কয়রা সদর মাত্র ৩৩ কিলোমিটার পথ। এই সামান্য দূরত্বে শিববাড়ি ও চাঁদআলী পৃথক দু’টি ব্রীজ। পাইকগাছা থেকে কয়রা যেতে (৭০+৭০)১৪০ টাকা ও ফিরতে একই ১৪০ টাকা মোট আসা-যাওয়া মিলে ব্রীজের টোল ২৮০ টাকা দিতে হবে। তিনি ক্ষোভের সাথে আরো বলেন, রাস্তায় যেহারে অবৈধ যানবাহন যেমন নসিমন-করিমন-ইজিবাইক ও মহেন্দ্র’র দৌরাত্ম বৃদ্ধি পেয়েছে, সেক্ষেত্রে যাত্রীবাহী বাসের যাত্রীর সংখ্যা কমে গিয়ে ইনকামও অনেক কমেছে। বর্তমানে একটি বাস পাইকগাছা থেকে কয়রা ও কয়রা থেকে পাইকগাছা আসা-যাওয়া করে ওই বাসের মহাজন তো দূরে থাক বাসের চালকসহ অন্যান্য কর্মচারীর খোরাকী ও বেতনের টাকা রাখাও মুশকিল হয়ে পড়েছে।

মালিক সমিতির লাইন সেক্রেটারী শেখ জাহিদুল ইসলাম বলেন, দু’ব্রীজের টোলের হার যদি না কমানো হয় এবং প্রধান সড়কে অবৈধ যানবাহনগুলোর চলাচল বন্ধ না করা হয় তাহলে পাইকগাছা-কয়রা সড়কে যাত্রীবাহী বাস চলাচল বন্ধ রাখা ছাড়া উপায় থাকবে না।

দাম দিয়ে কিনেছি বাংলা, কারোর দানে পাওয়া নয় ! .

Voice of Paikgacha স্বাধীনতার কথা বলে....

গ্রামীণফোন গ্রাহকদের জরুরী দৃষ্টি আকর্ষণ করছি

জিপি গ্রাহকদের চাহিদা, আইডিয়া, পছন্দ, অপছন্দ নিয়ে একটি গবেষণা শুরু করেছে গতকাল থেকে। এই কার্যক্রমের অংশ হিসেবে জিপি তাদের কাস্টমার দের ১২১ থেকে কল দিচ্ছে, এবং তাদের সেবার মান নিয়ে নাম্বারিং করছে যেখানে ০ হলো তাদের সেবার মান খুব খারাপ, আর ১০ হলো তাদের সেবার মান খুব বেশী ভাল।

আপনার করণীয়: ঐ কল পেলে, নির্দেশনা শুনে আপনি ০ চাপবেন, তার ২৪ ঘন্টার ভিতর আবারও জিপি থেকে কল পাবেন। কাস্টমার ম্যানেজার আপনাকে জিজ্ঞেস করবেন "আপনি ০ চেপেছেন কেনো ?" আপনি বলবেন "আমি জিপির সেবা নিয়ে খুশি না।"

তখন ম্যানেজার আপনাকে বলবেন, "তাহলে আপনি কি ধরনের সেবা চান ?"
আপনি তখন বলবেন,
------------------------------------
১. ৫০/৯৯ টাকায় ১জিবি,
২. এফ.এন.এফ এ ২৫ পয়সা মিনিট,
৩. এস.এম.এস/এম.এম.এস ১০ পয়সা,
৪. ডিজুস টু ডিজুস কলরেট কমানো,
+ আপনার আরো যে দাবী।
-------------------------------------
এই কার্যক্রম শেষ হাওয়ার কিছুদিন পরেই আমরা আমাদের পছন্দ মত অফার পাব। আর জিপি কলরেট/ইন্টারনেট রেট কমালে অন্য অপারেটর রাও কমাতে বাধ্য থাকবে।

সৎসঙ্গ কেন্দ্রের উদ্যোগে মাধ্যমিক উত্তীর্ন শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

পাইকগাছার মঠবাটি সৎসঙ্গ কেন্দ্রের উদ্যোগে এস.এস.সি পরীক্ষায় উত্তীর্ন ছাত্র-ছাত্রীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান শুক্রবার সকালে মঠবাটি শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ সেবাশ্রম প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত হয়। সৎসঙ্গ কেন্দ্রের সভাপতি প্রজিৎ রায়ের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি সমীরন সাধু।

বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্যাংকার তাপস কান্তি মন্ডল, পীযুষ কান্তি সাধু, পাইকগাছা সৎসঙ্গের সাধারন সম্পাদক মুক্তি পদ মন্ডল এস পি আর, উজ্জ্বল মন্ডল এস পি আর। প্রধান বক্তা ছিলেন সাতীরা জেলা সৎসঙ্গ কেন্দ্রের উপদেষ্ঠা ডাঃ কালিচরন মন্ডল এস পি আর। বিল্পব সরকারের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন সুভাষ দেবনাথ, নারায়ন মন্ডল, পরিতোষ বিশ্বাস, গোষ্ট বিহারী বিশ্বাস, পরমানন্দ ঢালী, ডাঃ নিরাপদ কবিরাজ, পূনবান মল্লিক, তীর্থংকর বিশ্বাস, কুমকুম মন্ডল। অনুষ্ঠানে ১৭ জন কৃতি ছাত্র-ছাত্রীকে পুরস্কৃত করা হয়।

স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে ধ্বসে পড়া স্লুইচ গেট ও বাঁধ মেরামত

পাইকগাছায় ধ্বসে পড়া স্লুইচ গেট লস্কর ইউপি চেয়ারম্যানের স্ব-উদ্যোগে এবং স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে মেরামতের কাজ শুরু হওয়ায় এলাকায় স্বস্তির নিঃশ্বাস ফিরে এসেছে। প্রতিদিন প্রায় ৫০/৬০ জন লোক তিন দিন যাবৎ মেরামতের কাজ করে যাচ্ছে। তবে এটি এখনও ঝুকিমুক্ত নয় বলে জানিয়েছেন এলাকাবাসী।

ঘটনাস্থল থেকে ইউপি চেয়ারম্যান কে এম আরিফুজ্জমান তুহিন জানান, ইতোমধ্যে ক্ষতিগ্রস্থ স্থানে বাঁশ, কাঠ, বালু ও মাটি দিয়ে মেরামতের চেষ্ঠা অব্যহত রয়েছে। আরো কয়েকদিন লাগবে বাঁধ মেরামত করতে। তবে এটি আশংকমুক্ত নয়। তিনি আরো জানান পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তা ও উপজেলা ইঞ্জিনিয়ার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করলেও তারা গত কয়েকদিনে কোন ব্যবস্থা গ্রহন করেনি। তবে আপাতত স্লুইচ গেট ও বাঁধ সংস্কার করা সম্ভব হলেও এটি স্থায়ী কোন ব্যবস্থা নয়।

এদিকে দ্রুত গেটটি ও বাঁধ সংস্কার করা না হলে যেকোন মুহুর্তে উপজেলার লস্করের আলমতলা, খড়িয়া, চাঁদখালী ইউপি ও গড়ইখালী ইউপির সুড়িখালী, বাইনবাড়ী, কুমখালীসহ পার্শ্ববতী কয়রা উপজেলার বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হয়ে হাজার হাজার চিংড়ী ঘের ও হাজার হাজার হেক্টর কৃষি জমির ফসলসহ ব্যাপক ক্ষতি হতে পারে।

পাইকগাছা পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-সহকারী প্রকৌশলী শহীদুল্লাহ মজুমদার জানান, স্লুইচ গেটটি ষাট এর দশকে নির্মিত হওয়ায় বর্তমানে ধারন ক্ষমতা না থাকায় এ দুর্দশার সৃষ্টি হয়েছে। বরাদ্দ না থাকায় এই মুহুর্তে সংস্কার বা পূনঃনির্মাণ করা সম্ভব নয়। তবে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য স্থানীয় এমপির সুপারিশক্রমে সংশ্লিষ্ঠ দপ্তরকে বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে।

কপিলমুনি প্রেসক্লাবে নব-নির্বাচিত কর্মকর্তাদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত

শুক্রবার সকাল ১০টায় সকল সদস্যবৃন্দের উপস্থিতিতে জাকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের মধ্যদিয়ে কপিলমুনি প্রেসক্লাবের কার্যকরী পরিষদের নব-নির্বাচিত কর্মকর্তাদের শপথ গ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। এ সময় শপথ বাক্য পাঠ করান প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও কপিলমুনি কলেজ অধ্যক্ষ মোঃ শহর আলী গাজী। আর এ শপথ গ্রহনের মধ্যদিয়ে কপিলমুনি প্রেসক্লাব তার ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতায় ২০১৩-২০১৫ সাল পর্যন্ত দু’বছর মেয়াদের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ কমিটি উপহার পেল।

উল্লেখ্য, কার্যকরী পরিষদের ৯টি পদে একটি করে মনোনয়ন পত্র ক্রয় করে বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় নির্বাচিত হন প্রার্থীরা। এরপর গতকাল শুক্রবার নব-নির্বাচিত কর্মকর্তাদের শপথ গ্রহণ সম্পন্ন হয়। অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও কপিলমুনি কলেজ অধ্যক্ষ মোঃ শহর আলী গাজী, সহকারী নির্বাচন কমিশনার ও কপিলমুনি সহচরী বিদ্যামন্দিরের প্রধান শিক্ষক হরেকৃষ্ণ দাশ এবং মেহেরুন্নেছা বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রহিমা আক্তার শম্পা, কার্যকরী পরিষদের নব-নির্বাচিত সভাপতি শেখ সালাম, সাধারণ সম্পাদক মুন্সি রেজাউল করিম মহব্বত। এ সময় উপস্থিত সদস্যবৃন্দ সুষ্ঠভাবে নির্বাচনী কার্যক্রম সম্পন্ন করায় নির্বাচন কমিশনারসহ নব-নির্বাচিত কর্মকর্তাদের অভিনন্দন জানান।