পাইকগাছা উপজেলার কপিলমুনির বহুলালোচিত ১০ বছরের
স্কুল ছাত্রী ধর্ষিতার নায়ক কপিলমুনি বণিক সমিতির ইজারাদার লম্পট মোকন
কৌশল হিসাবে বা ধর্ষনের ঘটনা ভিন্নখাতে নিতে জনৈক নজরুল সহ ৩ পাতি নেতাকে সাথে নিয়ে চা পর্ট্টির মধ্যে ভিকটিমের মায়ের কাছে ক্ষমা প্রার্থনার নাটক করেছে।
অন্যদিকে শিশু ধর্ষনের পর থেকে চা পর্ট্টির মধ্যে ধর্ষক মোকনের নিজস্ব
একটি বাহিনী সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত অবস্থান করছে। ভিকটিম পরিবারের
সাথে যোগাযোগ করতে না পারে। এদিকে দাবি উঠেছে ধর্ষক মোকনের গ্রেফতার ও
শাস্তির। একইভাবে ভিকটিমকে এখনই প্রশাসনের হেফজতে না নিলে যে কোন সময় ধর্ষক
মোকন বাহিনী অপহরন করে নিয়ে যেতে পারে বলে একটি সূত্র নিশ্চিত করেছে।
বিষয়টি নিয়ে কপিলমুনি এখন সরগরম অবস্থা।
সরেজমিনে ও বিভিন্ন মানুষের সাথে কথা বলে জানা যায়, শিশু ধর্ষনের ঘটনাটি প্রথমে প্রচার করে ভিকটিমের মা। ঘটনার পরপরই সে বিভিন্ন স্থানে গিয়ে নানান ব্যক্তি ও সাংবাদিকদের নিকট অভিযোগ করে। ঘটনার রাতেই বসে বণিক সমিতিতে শালিশ বৈঠাক। ঘটনার সত্যতাও পাওয়া যায়। স্থানীয় কপিলমুনি ফাঁড়ির দারোগা আব্বাস আলীকে অবহিত করা হলেও অজ্ঞাত কারনে তিনি কোন ব্যবস্থা নেয়নি। প্রশ্ন উঠেছে ঘটনা স্থল থেকে পুলিশ ফাঁড়ির দুরাত্ব মাত্র ২/৩ শ গজ।
ধর্ষক মোকনের রেকর্ডকৃত ভাষ্যমতে জানা যায় ঘটনাটি সত্য নয়। সে দিন কি ঘটেছিল জানতে চাইলে সে সঠিক কোন জবাব না দিয়ে বলে, আমার ৩টি মেয়ে। কেন মাফ চাওয়া হলো জানতে চাইলে সে ৩ নেতার নাম উল্লেখ করে বলে, তাদের চাপের কারনে ঘটনার জন্য মাফ চেয়েছি। প্রকৃত ঘটনাও সে বলতে উচ্ছুক নয়। তবে কপিলমুনি সহ ঘটনা স্থলের আশপাশের মানুষ চায় এই ঘটনার সঠিক তদন্ত সহ লম্পট মোকনের গ্রেফতার ও বিচার।
সরেজমিনে ও বিভিন্ন মানুষের সাথে কথা বলে জানা যায়, শিশু ধর্ষনের ঘটনাটি প্রথমে প্রচার করে ভিকটিমের মা। ঘটনার পরপরই সে বিভিন্ন স্থানে গিয়ে নানান ব্যক্তি ও সাংবাদিকদের নিকট অভিযোগ করে। ঘটনার রাতেই বসে বণিক সমিতিতে শালিশ বৈঠাক। ঘটনার সত্যতাও পাওয়া যায়। স্থানীয় কপিলমুনি ফাঁড়ির দারোগা আব্বাস আলীকে অবহিত করা হলেও অজ্ঞাত কারনে তিনি কোন ব্যবস্থা নেয়নি। প্রশ্ন উঠেছে ঘটনা স্থল থেকে পুলিশ ফাঁড়ির দুরাত্ব মাত্র ২/৩ শ গজ।
ধর্ষক মোকনের রেকর্ডকৃত ভাষ্যমতে জানা যায় ঘটনাটি সত্য নয়। সে দিন কি ঘটেছিল জানতে চাইলে সে সঠিক কোন জবাব না দিয়ে বলে, আমার ৩টি মেয়ে। কেন মাফ চাওয়া হলো জানতে চাইলে সে ৩ নেতার নাম উল্লেখ করে বলে, তাদের চাপের কারনে ঘটনার জন্য মাফ চেয়েছি। প্রকৃত ঘটনাও সে বলতে উচ্ছুক নয়। তবে কপিলমুনি সহ ঘটনা স্থলের আশপাশের মানুষ চায় এই ঘটনার সঠিক তদন্ত সহ লম্পট মোকনের গ্রেফতার ও বিচার।