Friday, May 10, 2013

'রেশমা' উদ্ধার

অবশেষে উদ্ধার হলেন 'রেশমা'। সৃষ্টিকর্তার অলৌকিকতায় বিজ্ঞানও হার মানে !

BUT, মুন্নী সাহা এখনো অনুভূতিতেই আটকে আছে !
ওরে কেও ওকে একটু সরা.... ও যেন কিছুতেই রেশমা কে প্রশ্ন করতে না পারে,
'রেশমা, আপনার অনুভূতি কি?'

১৭ দিন পর ধ্বংসস্তূপে ‘জীবিত’ এক নারী

সাভারের ধ্বংসস্তুপে একজন জীবিতের সন্ধান পওয়া গেছে। ১৭ দিন পরে। এই জীবিত ব্যক্তির উদ্ধার হলে তা হবে উদ্ধারকারীদের জন্যে সবচেয়ে বড় পুরস্কার, এই পুরস্কার তাঁদের প্রাপ্য। মেয়েটির নাম রেশমি, রেশমি হোক এক অভূতপূর্ব জীবনী শক্তির নাম। উদ্ধারকারীদের আগাম অভিনন্দন, ধন্যবাদ।

আজ বলয়গ্রাস সূর্যগ্রহণ

বাংলাদেশ সময় ভোররাত ৩টা ২৫ মিনিট ৬ সেকেন্ডে সূর্যগ্রহণ শুরু হয়ে সকাল ৯টা ২৫ মিনিট ২৪ সেকেন্ডে শেষ হবে। কেন্দ্রীয় সূর্যগ্রহণ বাংলাদেশ সময় ভোর ৪টা ৩২ মিনিট ৪২ সেকেন্ডে শুরু হয়ে সকাল ৮টা ১৭ মিনিট ৪৮ সেকেন্ডে শেষ হবে।


রোববার সারা দেশে জামায়াতের হরতাল

দলের সহকারী সেক্রেটারি মুহাম্মাদ কামারুজ্জামানের মৃত্যুদণ্ডের রায়ের প্রতিবাদে আগামী রবিবার সারা দেশে সকাল-সন্ধ্যা হরতাল ডেকেছে জামায়াতে ইসলামী। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে এই কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছেন জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান।

যশোর বোর্ড সেরা খুলনা জিলা স্কুল; জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯,০৮৬ জন

এসএসসি পরীক্ষায় যশোর বোর্ডে পাশের হার ৯২ দশমিক ৬২। গত বছরের তুলনায় পাশের হার বৃদ্ধি পেয়েছে ৫ দশমিক ৪৬। গত বছর পাশের হার ছিল ৮৭ দশমিক ১৬। এবার এ বোর্ড থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে নয় হাজার ৮৬ জন। এর মধ্যে ৫ হাজার ১৬১ জন ছেলে ও ৩ হাজার ৯২৫ জন মেয়ে। এবছর পরীক্ষায় এক লাখ ১৮ হাজার ২৯৩ জন অংশ নিয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে এক লাখ ৯ হাজার ৫৫৯ জন। উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছেলে ৫৫ হাজার ৮৪৪ জন ও মেয়ে ৫৩ হাজার ৭১৫ জন। যশোর শিক্ষা বোর্ডে শীর্ষ স্থান অধিকার করেছে খুলনা জিলা স্কুল।

এছাড়া খুলনা মিলিটারি কলেজিয়েট স্কুল দ্বিতীয়, ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ তৃতীয়, খুলনা সরকারি করনেশন গার্লস হাই স্কুল চতুর্থ ও কুষ্টিয়া জিলা স্কুল পঞ্চম স্থান অধিকার করেছে। এছাড়া খুলনা সদরের ফাতেমা হাই স্কুল ষষ্ঠ, যশোর পুলিশ লাইন স্কুল সপ্তম, খুলনা সদরের ইকবালনগর গার্লস হাই স্কুল অষ্টম, খুলনার ফুলতলার ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক সেকেন্ডারি স্কুল নবম ও যশোর দাউদ পাবলিক স্কুল দশম স্থানে রয়েছে।

ফলাফলের ভিত্তিতে বোর্ড প্রকাশিত সেরা ২০ এর মধ্যে খুলনার ১০টি, যশোরের ৫টি, কুষ্টিয়ার ৩টি এবং ঝিনাইদহ ও সাতক্ষীরার ১টি করে স্কুল রয়েছে। ফলাফলে সামান্য ব্যবধানে ( পয়েন্ট ২১) ছেলেরা এগিয়ে রয়েছে। ছেলেদের পাশের হার ৯২ দশমিক ৭২ ও মেয়েদের হার ৯২ দশমিক ৫১।

রায় সাহেবের ১২৫তম জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে আলোচনাসভা

কপিলমুনি সহচরী বিদ্যামন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা ক্ষণজন্মা মহাপুরুষ রায় সাহেব বিনোদ বিহারী সাধু’র ১২৫তম জন্মজয়ন্তী পালিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এ আয়োজন করেন। কর্মসুচি অনুযায়ী এ দিন সকাল ৭টায় রায় সাহেব বিনোদ বিহারী সাধু’র প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ। পরে স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকা, ছাত্রছাত্রী, অভিভাবক ও এলাকার সুধী সমন্বয়ে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা কপিলমুনি বাজারের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন এবং সকাল ১০টায় কৃতি ছাত্রছাত্রীর অভিভাবকদের সংবর্ধনা ও আলোচনাসভা।

আলোচনাসভায় বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হরেকৃষ্ণ দাশের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন, পাইকগাছা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ রশিদুজ্জামান, বিশেষ অতিথি ছিলেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী আতিয়ুর রহমান, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান কৃষ্ণপদ মন্ডল। সবশেষে মিষ্টি বিতারণ করা হয়।

রবিবারের হরতাল প্রত্যাহার করলো হেফাজতে ইসলাম

সারাদেশে ডাকা আগামী রবিবারের হরতাল প্রত্যাহার করেছে হেফাজতে ইসলাম। রোববারের ডাকা হরতাল স্থগিত করেছে হেফাজতে ইসলাম। বৃহস্পতিবার আসরের নামাজের পর চট্টগ্রামের হাটহাজারী দারুল মঈনুল-উলুম মাদরাসায় হেফাজতের এক বৈঠকে হরতাল স্থগিতের সিদ্ধান্ত হয়। সংগঠনের আমির আল্লামা শাহ আহমদ শফীর একান্ত সহকারী মুনির আহমেদ হরতাল স্থগিতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। গত মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে হরতালের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছিল। সংগঠনের মহাসচিব জুনাইদ বাবুনগরীসহ গ্রেফতার সব নেতাকর্মীর মুক্তি ও যৌথ বাহিনীর সাঁড়াশি অভিযানে নিহতদের সন্ধান দাবিতে এ কর্মসূচি দেয়া হয়েছিল। চট্টগ্রামের হাটহাজারী দারুল মঈনুল-উলুম মাদরাসার মহাপরিচালক ও হেফাজতের আমির শাহ আহমদ শফী এই কর্মসূচি স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেন বলে জানা গেছে।

বজ্রপাতে নিহত ১, আহত ১০, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও বসতবাড়ী বিধস্ত

পাইকগাছা বজ্রপাতে এক ব্যক্তি নিহত ও ১০ জন আহত হয়েছে। এছাড়াও ঘূর্নিঝড়ে ২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও ২০টি বসতবাড়ী বিধস্তসহ ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। জানা যায়, বুধবার রাত ১২টার পরে ঘূর্নিঝড় আঘাত হানলে লন্ডভন্ড হয়ে যায়। ঘড়বাড়ি ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়, বোরো ফসল ও মৌসুমি ফলের। বজ্রপাতে চিংড়ী ঘেরের বাসায় ঘুমিয়ে থাকাবস্থায় নিহত হয় শ্রীকন্ঠপুর গ্রামের নবু মোড়লের পুত্র আব্দুল বারিক মোড়ল (৪২)। আহত হয় কাটাবুনিয় গ্রামের কওছার সরদারের পুত্র সিদ্দিক সরদার, আনছার সরদারের পুত্র মানিক সরদার, জামাল সরদারের পুত্র সোবহান সরদার, গোলজার সরদারের পুত্র হাসান সরদার, কওছার সরদারের পুত্র রেজাউল ইসলাম, গজালিয়া গ্রামের ছবুর সরদারের পুত্র ইকবল হোসেন, এহসান সরদারের পুত্র ইকবল সরদার। এছাড়াও ঘূর্নিঝড়ে বিধস্ত হয় শাহাপাড়া মাদ্রাসা, গড়েরডাঙ্গা বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও কাটাবুনিয়া গ্রামের কমপক্ষে ২০টি বসতবাড়ি। ঘূর্নিঝড় প্রবল বেগে আঘাত আনার ফলে বুধবার রাত সাড়ে ১১টার পর হতে বহস্পতিবার বিকাল ৫টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় গোটা উপজেলা।