পাইকগাছার
রফিকুল গাজী নামে এক শ্রমিককে ভারতের ইটভাটায় হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ
উঠেছে। অর্থ সংক্রান্ত ঘটনায় তাকে হত্যা করা হয়েছে বলে তার পরিবার দাবী
করলেও মৃত্যুর বিষয়টি স্থানীয় প্রশাসন এখনও নিশ্চিত করতে পারেনি। এ ঘটনার
বিচার চেয়ে হতদরিদ্র পরিবারের সদস্যরা প্রতিদিন জনপ্রতিনিধিসহ প্রশাসনের
দ্বারে দ্বারে ঘুরছে।
সংশ্লিষ্ঠ সুত্রে জানা গেছে, উপজেলার গড়ুইখালী ইউপির ফকিরাবাদ গ্রামের এরফান গাজীর ছেলে রফিকুল গাজী (৫০) ও তার স্ত্রী হেমেলাসহ ৮/১০ জন শ্রমিকসহ একই এলাকার ওহাব, তার স্ত্রী হাসিনা ও ছেলে নাজমুল দেড় মাস আগে প্রতিবেশি দেশ ভারতের কলকাতার হাওড়ার আকরঘাটা নামক সালমানের ইট ভাটায় কাজ করতে যায়।
গত শনিবার সকালে রফিকুলের মৃতদেহ দেখতে পেয়ে ইট ভাটার লোকজন তার স্ত্রী ও ভাটার কাজের ঠিকাদারকে খবর দেয়। রফিকুলের স্ত্রী হেমেলা জানান শনিবার ভোর রাতে নাজমুল তার স্বামীকে কাজের কথা বলে ডেকে নিয়ে যায় এবং সকালের দিকে স্বামীর মৃতদেহ ইট ভাটার কাঠের গুদামে ঝুলানো অবস্থায় পাওয়া যায় বলে জানান। এ ঘটনার পর ভয়ে হেমেলা ঠিকাদার কওছারের সহায়তায় গত সোমবার বৈকারী সীমান্ত পার হয়ে দেশে ফিরে এসে পরিবারের সদস্যদের নিকট সমস্ত ঘটনা খুলে বলে।
রফিকুলের ভাই শফিকুল জানান কাজের কথা বলে তার ভাই ও ভাই বৌকে একই এলাকার নাজমুল ও তার পিতা ওহাব ভারতের একটি ইট ভাটায় নিয়ে যায়।
এদিকে বিচারের আশায় মৃত্যের বৃদ্ধ ভাই শফিকুল গাজী, বাকরুদ্ধ স্ত্রী হেমেলা, ছেলে হাফিজুর সহ পরিবারের লোকজন প্রতিদিন জনপ্রতিনিধিসহ প্রশাসনের দ্বারে দ্বারে ঘুরছে।
এ ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে শুক্রবার থানায় অভিযোগ করা হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত না করে কিছু বলা সম্ভব নয় বলে ওসি এম মসিউর রহমান জানান।
সংশ্লিষ্ঠ সুত্রে জানা গেছে, উপজেলার গড়ুইখালী ইউপির ফকিরাবাদ গ্রামের এরফান গাজীর ছেলে রফিকুল গাজী (৫০) ও তার স্ত্রী হেমেলাসহ ৮/১০ জন শ্রমিকসহ একই এলাকার ওহাব, তার স্ত্রী হাসিনা ও ছেলে নাজমুল দেড় মাস আগে প্রতিবেশি দেশ ভারতের কলকাতার হাওড়ার আকরঘাটা নামক সালমানের ইট ভাটায় কাজ করতে যায়।
গত শনিবার সকালে রফিকুলের মৃতদেহ দেখতে পেয়ে ইট ভাটার লোকজন তার স্ত্রী ও ভাটার কাজের ঠিকাদারকে খবর দেয়। রফিকুলের স্ত্রী হেমেলা জানান শনিবার ভোর রাতে নাজমুল তার স্বামীকে কাজের কথা বলে ডেকে নিয়ে যায় এবং সকালের দিকে স্বামীর মৃতদেহ ইট ভাটার কাঠের গুদামে ঝুলানো অবস্থায় পাওয়া যায় বলে জানান। এ ঘটনার পর ভয়ে হেমেলা ঠিকাদার কওছারের সহায়তায় গত সোমবার বৈকারী সীমান্ত পার হয়ে দেশে ফিরে এসে পরিবারের সদস্যদের নিকট সমস্ত ঘটনা খুলে বলে।
রফিকুলের ভাই শফিকুল জানান কাজের কথা বলে তার ভাই ও ভাই বৌকে একই এলাকার নাজমুল ও তার পিতা ওহাব ভারতের একটি ইট ভাটায় নিয়ে যায়।
এদিকে বিচারের আশায় মৃত্যের বৃদ্ধ ভাই শফিকুল গাজী, বাকরুদ্ধ স্ত্রী হেমেলা, ছেলে হাফিজুর সহ পরিবারের লোকজন প্রতিদিন জনপ্রতিনিধিসহ প্রশাসনের দ্বারে দ্বারে ঘুরছে।
এ ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে শুক্রবার থানায় অভিযোগ করা হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত না করে কিছু বলা সম্ভব নয় বলে ওসি এম মসিউর রহমান জানান।