খুলনা-পাইকগাছা ও পাইকগাছা-কয়রা প্রধান সড়কসহ দু’উপজেলার অভ্যন্তরীণ সব
রুটে দাপটের সাথে চলাচল করছে অবৈধ যানবাহন। শ্যালো ইঞ্জিনের সাথে লাগসই
প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে নসিমন-করিমন নামধারী এসব যানবাহন চলাচলের ক্ষেত্রে
রয়েছে উচ্চাদালতের সরাসরি নিষেধাজ্ঞা।
তা সত্বেও পুলিশের এক
শ্রেণীর অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারী, রাজনীতিক ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের
পরোক্ষ মদদে দুর্বার গতিতে চলছে এসব যানবাহন। ফলে সরকার একদিকে যেমন রাজস্ব
হারাচ্ছে, অন্যদিকে ঝুঁকিপূর্ণ এসব
যানবাহন হরহামেশাই কেড়ে নিচ্ছে তাজা প্রাণ। আবার প্রাণে বেঁচে গেলেও
পঙ্গুত্ব বরণ করতে হচ্ছে অসংখ্য নিরীহ মানুষকে।
সর্বশেষ খবরে জানা গেছে, গত সপ্তায় পাইকগাছা-কয়রা ভায়া চাঁদখালী সড়কের মাঠামের গেট নামক স্থানে দু’টি নসিমন ক্রস করতে গিয়ে দুর্ঘটনায় ফরহাদ হোসেন (২৫) নামের এক নসিমন যাত্রীর বাম পা হাটুর নিচ থেকে কেটে পড়ে যায়। বর্তমানে গুরুতর আহতাবস্থায় খুলনার একটি ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন রয়েছেন তিনি।
এরও সপ্তাহখানেক আগে একই সড়কের চাঁদখালী স্লুইস গেটের সন্নিকটে যাত্রী ছাড়াই একটি নসিমন পাল্টি খেয়ে রাস্তার পাশে পড়লে চালক মাথায় আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে ঘটনাস্থলেই নিহত হয়েছেন।
পাইকগাছা-কয়রার অভ্যন্তরীণ সকল সড়কে অবৈধ নসিমন-করিমনের দৌরাত্ম উদ্বেগজনকহারে বৃদ্ধি পেয়েছে। রাস্তায় এতটাই অস্বাভাবিক গতিতে এসব নসিমন চলাচল করে যে, অন্যান্য যানবাহন তো’ দূরের কথা সাধারণ পথচারীরাও নিরাপদে হাটতে পারে না ফুটপাত দিয়ে। প্রতিদিন-প্রতিনিয়ত বিভিন্ন সড়কে নসিমন-করিমনের কারণে দুর্ঘটনা ঘটে থাকলেও এদের গতি কমানো সম্ভব হয়ে উঠছে না।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, এমন কোন দিন নেই যেদিন নসিমন দুর্ঘটনায় কেউ না কেউ হাসপাতালে আসে না। শতভাগ অবৈধ এই নসিমন-করিমন রাস্তায় চলাচল সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করা না গেলেও জরুরীভাবে এর গতিবেগ নিয়ন্ত্রণ করতে কার্যকরি ব্যবস্থা গ্রহণ করা জরুরী বলে মন্তব্য করেছেন সচেতন মহল।
সর্বশেষ খবরে জানা গেছে, গত সপ্তায় পাইকগাছা-কয়রা ভায়া চাঁদখালী সড়কের মাঠামের গেট নামক স্থানে দু’টি নসিমন ক্রস করতে গিয়ে দুর্ঘটনায় ফরহাদ হোসেন (২৫) নামের এক নসিমন যাত্রীর বাম পা হাটুর নিচ থেকে কেটে পড়ে যায়। বর্তমানে গুরুতর আহতাবস্থায় খুলনার একটি ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন রয়েছেন তিনি।
এরও সপ্তাহখানেক আগে একই সড়কের চাঁদখালী স্লুইস গেটের সন্নিকটে যাত্রী ছাড়াই একটি নসিমন পাল্টি খেয়ে রাস্তার পাশে পড়লে চালক মাথায় আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে ঘটনাস্থলেই নিহত হয়েছেন।
পাইকগাছা-কয়রার অভ্যন্তরীণ সকল সড়কে অবৈধ নসিমন-করিমনের দৌরাত্ম উদ্বেগজনকহারে বৃদ্ধি পেয়েছে। রাস্তায় এতটাই অস্বাভাবিক গতিতে এসব নসিমন চলাচল করে যে, অন্যান্য যানবাহন তো’ দূরের কথা সাধারণ পথচারীরাও নিরাপদে হাটতে পারে না ফুটপাত দিয়ে। প্রতিদিন-প্রতিনিয়ত বিভিন্ন সড়কে নসিমন-করিমনের কারণে দুর্ঘটনা ঘটে থাকলেও এদের গতি কমানো সম্ভব হয়ে উঠছে না।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, এমন কোন দিন নেই যেদিন নসিমন দুর্ঘটনায় কেউ না কেউ হাসপাতালে আসে না। শতভাগ অবৈধ এই নসিমন-করিমন রাস্তায় চলাচল সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করা না গেলেও জরুরীভাবে এর গতিবেগ নিয়ন্ত্রণ করতে কার্যকরি ব্যবস্থা গ্রহণ করা জরুরী বলে মন্তব্য করেছেন সচেতন মহল।