গত ১৮/১২/২০১৩ ইং রোজ রবিবার সকাল ১০ ঘটিকায় ৫১ নং লস্কর সরকারি প্রাথিমক
বিদ্যালয়ের বার্ষিক পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়। ফলাফল প্রকাশের সময় উপস্থিত
ছিলেন, স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি
বাবু মানব সানা, শিক্ষক কমিটির সভাপতি এস, এম আনোয়ারুল কাদির, অভিভাবক
সদস্য মুস্তাক আহম্মেদ, অত্র স্কুলের সকল শিক্ষক মন্ডলী, অভিভাবক বৃন্দ ও
আরো অনেকে।
একটি বছর পর সকল ছাত্র-ছাত্রীদের সাথে সাথে
বিদ্যালয়ের আঙ্গীনায় ভীড় করতে থাকেন অভিভাবকরাও। উৎসবের আমেজে ভরে যায়
স্কুল মাঠ। বহুল আলোচিত এই বিদ্যালয়টি পাইকগাছা উপজেলার লস্কর গ্রামে
অবস্থিত।
অভিভাবকদের কাছে এই স্কুলের পড়াশুনার মান সম্পর্কে জানতে চাইলে তারা সর্ব প্রথম কৃতষ্ণতা জানান এই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা জাহানারা ম্যাডামের। এই শিক্ষককে উদ্দেশ্য করে বলেন তিনি শুধু ছাত্র ছাত্রীদের শিক্ষক নন তিনি তাদের অভিভাবকও। অভিভাবকরা তাদের ছেলেমেয়েদের যতটুকুনা খোজ-খবর নেন তার অধিক খোজ খবর রাখেন এই শিক্ষিকা।
কোন কোন এলাকায় দেখা যায় ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা অধিকাংশ সময় কাটায় মায়ের আচল ছায়াতলে কিংবা বাড়ির আঙ্গিনায় খেলাধুলায়। কিন্তু এই এলাকার চিত্র ভিন্ন। এখানকার ছোট ছোট সোনামনিরা সময়ের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে জ্ঞানের সন্ধানে ছুটে চলে বিদ্যালয় পানে।
বিদ্যালয়ের সময় হলে দেখা যায় ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা ঝাক বেধে পিঠে ব্যাগ ঝুলিয়ে গল্প করতে করতে চলে যায় বিদ্যালয় আঙ্গিনায়। এই দৃশ্য দেখে মনে হয় এরা যেন বিদ্যালয়ে ছুটে চলেছে নাড়ির টানে। বিদ্যালয়ের প্রতি এমন টান হওয়ার একটাই কারন যে, তারা এই বিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষিকাদের কাছে খুজে পেয়েছে মায়া, মমতা, স্নেহ, ভালবাসা।
অভিভাবকরা মনে করেন, যেভাবে বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা ছাত্র-ছাত্রীদের খোজ খবর নিয়ে পড়াশুনা করান তাতে করে এই ছাত্র-ছাত্রীরা এই বিদ্যালয় ও এই গ্রামের মুখ উজ্জল করবে।
একটি সূত্রে জানা যায়, এই বিদ্যালয়ের পড়াশুনার মান ভাল হওয়ায় অনেক ছোট ছেলে মেয়েরা মা-বাবাকে রেখে নানার বাড়ী থেকে পড়াশুনা করতে আগ্রহী হয়। এমন এক শিক্ষার্থী ছালিমা ইয়াছমিন। লস্কর পশ্চিম পাড়ার মোঃ ইয়াছিন জোয়াদ্দার হলেন ছালিমার নানা। তাকে তার গ্রামের বাড়ী যাওয়ার কথা বললে সে বলে, "না আমি যাব না, আমাকে স্কুলে যেতে হবে।" সে যেন এই বিদ্যালয়ে খুজে পেয়েছে মায়ের ভালবাসা !
অভিভাবকদের কাছে এই স্কুলের পড়াশুনার মান সম্পর্কে জানতে চাইলে তারা সর্ব প্রথম কৃতষ্ণতা জানান এই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা জাহানারা ম্যাডামের। এই শিক্ষককে উদ্দেশ্য করে বলেন তিনি শুধু ছাত্র ছাত্রীদের শিক্ষক নন তিনি তাদের অভিভাবকও। অভিভাবকরা তাদের ছেলেমেয়েদের যতটুকুনা খোজ-খবর নেন তার অধিক খোজ খবর রাখেন এই শিক্ষিকা।
কোন কোন এলাকায় দেখা যায় ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা অধিকাংশ সময় কাটায় মায়ের আচল ছায়াতলে কিংবা বাড়ির আঙ্গিনায় খেলাধুলায়। কিন্তু এই এলাকার চিত্র ভিন্ন। এখানকার ছোট ছোট সোনামনিরা সময়ের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে জ্ঞানের সন্ধানে ছুটে চলে বিদ্যালয় পানে।
বিদ্যালয়ের সময় হলে দেখা যায় ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা ঝাক বেধে পিঠে ব্যাগ ঝুলিয়ে গল্প করতে করতে চলে যায় বিদ্যালয় আঙ্গিনায়। এই দৃশ্য দেখে মনে হয় এরা যেন বিদ্যালয়ে ছুটে চলেছে নাড়ির টানে। বিদ্যালয়ের প্রতি এমন টান হওয়ার একটাই কারন যে, তারা এই বিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষিকাদের কাছে খুজে পেয়েছে মায়া, মমতা, স্নেহ, ভালবাসা।
অভিভাবকরা মনে করেন, যেভাবে বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা ছাত্র-ছাত্রীদের খোজ খবর নিয়ে পড়াশুনা করান তাতে করে এই ছাত্র-ছাত্রীরা এই বিদ্যালয় ও এই গ্রামের মুখ উজ্জল করবে।
একটি সূত্রে জানা যায়, এই বিদ্যালয়ের পড়াশুনার মান ভাল হওয়ায় অনেক ছোট ছেলে মেয়েরা মা-বাবাকে রেখে নানার বাড়ী থেকে পড়াশুনা করতে আগ্রহী হয়। এমন এক শিক্ষার্থী ছালিমা ইয়াছমিন। লস্কর পশ্চিম পাড়ার মোঃ ইয়াছিন জোয়াদ্দার হলেন ছালিমার নানা। তাকে তার গ্রামের বাড়ী যাওয়ার কথা বললে সে বলে, "না আমি যাব না, আমাকে স্কুলে যেতে হবে।" সে যেন এই বিদ্যালয়ে খুজে পেয়েছে মায়ের ভালবাসা !