খুলনা-৬ (পাইকগাছা-কয়রা) আসনের সংসদ সদস্য এ্যাড. শেখ মোঃ নূরুল হক
বলেছেন, কপোতাক্ষ নদের প্রকৃত অবস্থান এবং এর প্রশস্থতা নির্ধারণ করে আমার
নির্বাচনী এলাকায় সর্বক্ষেত্রে যে অনিয়ম দুর্নীতি বিরাজ
করেছে সেসব ক্ষেত্রে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করায় স্থানীয় এক
শ্রেনীর সুবিধাবাদী লোকের সমস্যা হচ্ছে। এজন্য আমার বিরুদ্ধে
স্বার্থান্বেষী ওই মহলটি বিভিন্ন হিউমার ছড়াচ্ছে।
শুক্রবার বিকালে
পৌর সদরস্থ নিজ বাসভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি আরো বলেন, কপিলমুনি বনিক
সমিতির নেতৃবৃন্দ ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ বিষয়টি আমাকে সরেজমিন
পরিদর্শন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের দাবী জানান। আমি সরেজমিন পরিদর্শন
করি এবং নদের নির্দিষ্ট জায়গা রেখে পরিকল্পিতভাবে মৎস্য আড়ৎ নির্মানের
নির্দেশ দেই।
কুচক্রী মহলটি এটিকে নিয়ে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের পায়তারা করছে। আর তারই অংশ হিসেবে বিভিন্ন গনমাধ্যমে আমার কাছ থেকে বিস্তারিত কিছু না শুনে মনগড়া সংবাদ পরিবেশন করিয়েছেন। কেননা নির্মানাধীন মৎস্য আড়ৎ বা কোন স্থাপনা’ই কপোতাক্ষ নদ পুনঃ খননের কাজে ব্যাঘাত ঘটাবে না।
কপোতাক্ষ নদ খনন তিনিও চাই উল্লেক করে সাংসদ আরো বলেন, নদের প্রকৃত অবস্থান ও এর প্রশস্ততা নির্ধারণ করে মাঝখান থেকে সীমানা ধরে অর্ধেক পাইকগাছা এবং অর্ধেক তালা পাড়ের ভরাট জমি পুনরুদ্ধার করে ক্যাসমেন্ট এরিয়া হিসাব করে পানি নিষ্কাশনের জন্য প্রয়োজনীয় নদ খনন করলে উভয় পাড়ের মানুষের জন্য ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠিত হবে এবং খননাংশের মধ্যে যদি নির্মাণাধীন মৎস্য আড়ৎ বাঁধার কাজ হয় সেক্ষেত্রে যেকোন মূল্যে তা উচ্ছেদ করা হবে।
কুচক্রী মহলটি এটিকে নিয়ে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের পায়তারা করছে। আর তারই অংশ হিসেবে বিভিন্ন গনমাধ্যমে আমার কাছ থেকে বিস্তারিত কিছু না শুনে মনগড়া সংবাদ পরিবেশন করিয়েছেন। কেননা নির্মানাধীন মৎস্য আড়ৎ বা কোন স্থাপনা’ই কপোতাক্ষ নদ পুনঃ খননের কাজে ব্যাঘাত ঘটাবে না।
কপোতাক্ষ নদ খনন তিনিও চাই উল্লেক করে সাংসদ আরো বলেন, নদের প্রকৃত অবস্থান ও এর প্রশস্ততা নির্ধারণ করে মাঝখান থেকে সীমানা ধরে অর্ধেক পাইকগাছা এবং অর্ধেক তালা পাড়ের ভরাট জমি পুনরুদ্ধার করে ক্যাসমেন্ট এরিয়া হিসাব করে পানি নিষ্কাশনের জন্য প্রয়োজনীয় নদ খনন করলে উভয় পাড়ের মানুষের জন্য ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠিত হবে এবং খননাংশের মধ্যে যদি নির্মাণাধীন মৎস্য আড়ৎ বাঁধার কাজ হয় সেক্ষেত্রে যেকোন মূল্যে তা উচ্ছেদ করা হবে।