Monday, December 21, 2015

মিন্টু'কে বাঁচাতে পারি আমি, আপনি, আমরা

আমরা একটু সাহায্যের হাত প্রসারিত করলেই....

বাঁচবে সম্ভাবনাময় একটি জীবন, নিভবেনা একটি পরিবারের আশার প্রদীপ


পাইকগাছা উপজেলার কপিলমুনি ইউনিয়নের শেষ প্রান্তে ডুমুরিয়া উপজেলার সীমান্তবর্তী গ্রাম রামনগর। এই গ্রামের মোঃ সাইফুল্লা খানের তৃতীয় সন্তান মোঃ মিন্টু খান, যার শৈশবকাল কেটেছে চরম দারিদ্রতার মধ্যে দিয়ে। শিশু বয়সে সবাই যখন খেলা করে সময় পার করত, সে তখন খাতা কলম কেনার অর্থ জোগাড় করার জন্য অন্যের গরু চরাতে মাঠে যেত। বড়দের সাথে মৎস্য ঘেরে সারাদিন কাজ করে কিছু টাকা রোজগার করত। বাবা-মা কষ্ট করে সামান্য যে কয়টি টাকা আয় করতেন তা দিয়ে দু’বেলা দু’মুঠো অন্নের ব্যবস্থা করাই কঠিন ছিল। 
এভাবে নিজের উপার্জিত টাকা দিয়ে চরম দারিদ্রতার মাঝে পড়ালেখা চালিয়ে যেতে থাকে। সে ২০০৫ সালে কে.আর.আর মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কাশিমনগর থেকে ৪.১২ পেয়ে এস.এস.সি পাস করে এবং ২০০৭ সালে কপিলমুনি কলেজ থেকে ৪.৪০ পেয়ে এইচ.এস.সি পাস করে। ২০১৩ সালে বি.এল. বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ থেকে বি.এ (অনার্স) অর্থনীতি বিষয়ে ২য় বিভাগে উত্তীর্ণ হয়। বর্তমানে সে মাস্টার্স শেষ বর্ষের ছাত্র।
মোঃ মিন্টু খান
মায়ের পরের বাড়ী কাজ করে অর্জন করা টাকা আর তার নিজের অর্জিত টাকা দিয়ে দারিদ্রের কাছে মাথা নত না করে সুন্দর একটা ভবিষ্যত গড়ার লক্ষ্যে প্রাণপণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিল সে। দু’বেলা খাবারের বিনিময়ে একটি টিউশনি করত এবং অন্য একটি টিউশনি করে সামান্য টাকা অর্জন করে মেসে থেকে মানবেতর জীবন যাপন করছিল।
কিন্তু হঠাৎ অগ্ন্যাশয়ের প্যানক্রিয়েটাইটিস রোগে আক্রান্ত হলে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। প্রথমে তাকে খুলনা ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। সেখানে রোগীর অবস্থার উন্নতি না হলে গ্রামবাসী চাঁদা তুলে খুলনা নার্সিং হোমে ভর্তি করেন। কিছুটা সুস্থ হয়ে মিন্টু বাড়ী ফেরে।
কিন্তু বিধি বাম, বর্তমানে তার অবস্থা আবারও ক্রমান্বয়ে খারাপ হচ্ছে। তার পরিবারের পক্ষে এ চিকিৎসার ব্যয়ভার বহন করা কোনভাবেই সম্ভব হচ্ছে না।এলাকার কিছু উদ্যমী শিক্ষিত ছেলে আশে পাশের স্কুল ও কলেজ থেকে অর্থ সংগ্রহ করে কোনমতে তার চিকিৎসা ব্যয় নির্বাহ করছে।
ডাক্তারের ভাষ্য মতে, তাকে অনেক দিন সেখানে চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে। তার অসহায় পরিবার তাদের আশার প্রদীপকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য সমাজের হৃদয়বান মানুষের কাছে করজোড়ে অর্থ সাহায্য প্রার্থনা করছে। সমাজের হৃদয়বান ব্যক্তিরা একটু সাহায্যের হাত প্রসারিত করলে হয়ত সম্ভাবনাময় জীবনটি বাঁচানো সম্ভব হবে।
আমরা কি আমাদের সকল মানবিকতা নিয়ে মিন্টুর পাশে দাড়াতে পারিনা?

সাহায্যের‬ ঠিকানা‬ ::
মোঃ মিন্টু খান
সঞ্চয়ী হিসাব নং - ৩৪০৮৪৬৮৬
জনতা ব্যাংক, কপিলমুনি বাজার শাখা 
পাইকগাছা, খুলনা।

সাহায্য পাঠেতে পারেন বিকাশ‬ ‪‎নম্বরে‬ :: ০১৭৩৪-১৯৪৮৯৪ (পার্সোনাল)

পৌষের বৃষ্টিতে পাইকগাছায় জেঁকে বসেছে শীত

পৌষ মাসের শুরুতেই পাইকগাছায় হালকা বৃষ্টি হয়েছে। বৃষ্টিতে শীত আরও জেঁকে বসেছে। তবে দিনের চেয়ে রাতে শীত বেশি অনুভূত হচ্ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আগামী দুই একদিনের মধ্যে তাপমাত্রা আরও কমবে। ভারী কুয়াশার সম্ভাবনা নেই। হালকা শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।

Sunday, December 20, 2015

মিন্টু'কে বাঁচাতে পারি আমি, আপনি, আমরা

আমরা একটু সাহায্যের হাত প্রসারিত করলেই....

বাঁচবে সম্ভাবনাময় একটি জীবন, নিভবেনা একটি পরিবারের আশার প্রদীপ


পাইকগাছা উপজেলার কপিলমুনি ইউনিয়নের শেষ প্রান্তে ডুমুরিয়া উপজেলার সীমান্তবর্তী গ্রাম রামনগর। এই গ্রামের মোঃ সাইফুল্লা খানের তৃতীয় সন্তান মোঃ মিন্টু খান, যার শৈশবকাল কেটেছে চরম দারিদ্রতার মধ্যে দিয়ে। শিশু বয়সে সবাই যখন খেলা করে সময় পার করত, সে তখন খাতা কলম কেনার অর্থ জোগাড় করার জন্য অন্যের গরু চরাতে মাঠে যেত। বড়দের সাথে মৎস্য ঘেরে সারাদিন কাজ করে কিছু টাকা রোজগার করত। বাবা-মা কষ্ট করে সামান্য যে কয়টি টাকা আয় করতেন তা দিয়ে দু’বেলা দু’মুঠো অন্নের ব্যবস্থা করাই কঠিন ছিল। 
এভাবে নিজের উপার্জিত টাকা দিয়ে চরম দারিদ্রতার মাঝে পড়ালেখা চালিয়ে যেতে থাকে। সে ২০০৫ সালে কে.আর.আর মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কাশিমনগর থেকে ৪.১২ পেয়ে এস.এস.সি পাস করে এবং ২০০৭ সালে কপিলমুনি কলেজ থেকে ৪.৪০ পেয়ে এইচ.এস.সি পাস করে। ২০১৩ সালে বি.এল. বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ থেকে বি.এ (অনার্স) অর্থনীতি বিষয়ে ২য় বিভাগে উত্তীর্ণ হয়। বর্তমানে সে মাস্টার্স শেষ বর্ষের ছাত্র।
মোঃ মিন্টু খান
মায়ের পরের বাড়ী কাজ করে অর্জন করা টাকা আর তার নিজের অর্জিত টাকা দিয়ে দারিদ্রের কাছে মাথা নত না করে সুন্দর একটা ভবিষ্যত গড়ার লক্ষ্যে প্রাণপণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিল সে। দু’বেলা খাবারের বিনিময়ে একটি টিউশনি করত এবং অন্য একটি টিউশনি করে সামান্য টাকা অর্জন করে মেসে থেকে মানবেতর জীবন যাপন করছিল।
কিন্তু হঠাৎ অগ্ন্যাশয়ের প্যানক্রিয়েটাইটিস রোগে আক্রান্ত হলে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। প্রথমে তাকে খুলনা ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। সেখানে রোগীর অবস্থার উন্নতি না হলে গ্রামবাসী চাঁদা তুলে খুলনা নার্সিং হোমে ভর্তি করেন। কিছুটা সুস্থ হয়ে মিন্টু বাড়ী ফেরে।
কিন্তু বিধি বাম, বর্তমানে তার অবস্থা আবারও ক্রমান্বয়ে খারাপ হচ্ছে। তার পরিবারের পক্ষে এ চিকিৎসার ব্যয়ভার বহন করা কোনভাবেই সম্ভব হচ্ছে না।এলাকার কিছু উদ্যমী শিক্ষিত ছেলে আশে পাশের স্কুল ও কলেজ থেকে অর্থ সংগ্রহ করে কোনমতে তার চিকিৎসা ব্যয় নির্বাহ করছে।
ডাক্তারের ভাষ্য মতে, তাকে অনেক দিন সেখানে চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে। তার অসহায় পরিবার তাদের আশার প্রদীপকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য সমাজের হৃদয়বান মানুষের কাছে করজোড়ে অর্থ সাহায্য প্রার্থনা করছে। সমাজের হৃদয়বান ব্যক্তিরা একটু সাহায্যের হাত প্রসারিত করলে হয়ত সম্ভাবনাময় জীবনটি বাঁচানো সম্ভব হবে।
আমরা কি আমাদের সকল মানবিকতা নিয়ে মিন্টুর পাশে দাড়াতে পারিনা?

সাহায্যের‬ ঠিকানা‬ ::
মোঃ মিন্টু খান
সঞ্চয়ী হিসাব নং - ৩৪০৮৪৬৮৬
জনতা ব্যাংক, কপিলমুনি বাজার শাখা 
পাইকগাছা, খুলনা।

সাহায্য পাঠেতে পারেন বিকাশ‬ ‪‎নম্বরে‬ :: ০১৭৩৪-১৯৪৮৯৪ (পার্সোনাল)

মোঃ মিন্টু খান

Tuesday, December 8, 2015

নিরবে পেরিয়ে গেল ৭টি বছর.... গুরুদাসী’র ৭ম প্রয়াণ দিবস আজ

‘কনে ছিলিরে’ বা ‘কনে আসলি’ বলে অট্টহাসি দেবে না, ডুঁকরে ডুঁকরে কাঁদবেও না আর কোন দিন। ‘দাঁড়া’ বলে পরম মমতায় উদাস নয়নে তাকিয়ে থাকবে না- আমার মা, আমার বোন, আমার মেয়ে গুরুদাসী !!! গুরুদাসী মরে গেছেন !!!

নিরবে পেরিয়ে গেল ৭টি বছর। ৮ ডিসেম্বর ২০০৮, দিবাগত রাতে সকলের অগচরে না ফেরার দেশে চলে যান বীরঙ্গনা গুরু দাসী মন্ডল।

দেশের জন্য সর্বস্ব বিলিয়ে দেওয়া মানুষটির কথা কেউ মনে রাখেনি। তাকে স্মরণ করার জন্য এগিয়ে আসেনি কোনো সামাজিক, রাজনৈতিক বক্তি বা সরকার। আজ অবধি ধরে রাখার চেষ্টা করা হয়নি তার শেষ স্মৃতি চিহ্ন ইহকালের আবাসস্থল।


বীরাঙ্গনা গুরুদাসী মন্ডল, তুমি পাইকগাছার গর্ব, ভুলবো না তোমায়। ৭১ থেকে আজ এবং অনন্তকাল বাংলার স্বাধীনতার স্মৃতিস্তম্ভ হয়ে বেঁচে ছিলে, স্মৃতিস্তম্ভ হয়েই বেঁচে থাকবে ! কিন্তু মাসি, তুমি হঠাৎ আর এসে বলবে না, ''কেমন আছিস বাবা ? ভালো আছিস তো ? দে কয়ডা টাহা দে, তোরা না দিলি পাব কনে ক।''

বঙ্গজননীর বুকে চিতার ভস্ম গুরুদাসী, তোমায় অভিবাদন, সালাম, নমস্কার !!!

Voice of Paikgacha বিনম্র শ্রদ্ধায় স্মরণ করছে তোমাকে !

Friday, December 4, 2015

পাইকগাছা পৌর নির্বাচনে ৫১ প্রার্থীর মধ্যে ৪৯ প্রার্থীর মনোনয়ন জমা

পাইকগাছা পৌরসভার চলতি নির্বাচনে মনোনয়ন সংগ্রহ কারী ৫১ প্রার্থীর মধ্যে শেষ দিনে ৪৯ প্রার্থী মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন। যার মধ্যে মেয়র পদে ৫, সাধারণ কাউন্সিলর পদে ৩৭ ও সংরক্ষিত ৭ প্রার্থী। বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত উপজেলা নির্বাচন অফিসে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও রির্টানিং অফিসার মোহাম্মদ কবির উদ্দীনের নিকট প্রার্থীরা তাদের মনোনয়ন জমা দেন। 

  
মেয়র পদে যারা মনোনয়ন জমা দিয়েছেন তারা হলেন, আ’লীগের চুড়ান্ত প্রার্থী বর্তমান মেয়র সেলিম জাহাঙ্গীর ও আ’লীগের দুই বিদ্রোহী প্রার্থী (দু’সহোদর) পৌর আ’লীগের আহবায়ক শেখ কামরুল হাসান টিপু ও জেলা যুবলীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক শেখ আনিছুর রহমান মুক্ত। বিএনপি’র আইনজীবী সমিতির সভাপতি এ্যাডঃ জিএম আব্দুস সাত্তার ও জামায়াতের দক্ষিণ জেলা অর্থ সম্পাদক এ্যাডঃ আব্দুল মজিদ (সতন্ত্র)।

সাধারণ কাউন্সিলর পদে :: 

১ নং ওয়ার্ডের আলাউদ্দীন গাজী, স্ত্রী মারুফা খাতুন ও বজলুর রহমান।
২ নং ওয়ার্ডের অহেদ আলী গাজী, লুৎফর রহমান, আক্তার গোলদার ও হাতেম সরদার।
৩ নং ওয়ার্ডের সাবেক কমিশনার গাজী আব্দুস সালাম, আছাদুল ইসলাম ও রহমত আলী গাজী।
৪ নং ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর এসএম তৈয়েবুর রহমান, সাবেক কমিশনার এসএম মোস্তাফিজুর রহমান, সাবেক কমিশনার প্রভাষ চন্দ্র মন্ডল ও যুবলীগ নেতা গৌরাঙ্গ মন্ডল।
৫ নং ওয়ার্ডের শ্রীষ কান্তি রায়, আতাউর রহমান, রবি শংকর, জিয়া উদ্দীন নায়েব, মনিরুজ্জামান, শেখ রুহুল কুদ্দুস, গৌরাঙ্গ ব্যানার্জী, সিরাজুল ইসলাম ও ডাঃ রশিদ শিকারী।
৬ নং ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর কামাল আহম্মেদ সেলিম নেওয়াজ, সাবেক কমিশনার জিএম আব্দুল আজিজ ও শিহাব উদ্দীন ফিরোজ বুলু।
৭ নং ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর শেখ মাহবুবর রহমান রঞ্জু, শেখ রাজু আহম্মেদ, শেখ মোস্তাকিমুর রহমান, আলমগীর হোসেন ও শেখ জামাল হোসেন।
৮ নং ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর কাজী নেয়ামুল হুদা কামাল ও ইমরান সরদার।
৯ নং ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর এসএম ইমদাদুল হক ও সাবেক কাউন্সিলর হেমেশ চন্দ্র মন্ডল।

সংরক্ষিত ১ থেকে সাবেক কমিশনার ফাতেমা খাতুন, সাবেক কাউন্সিলর রাফেজা খানম ও সরবানু বেগম।
সংরক্ষিত ২  থেকে বর্তমান কাউন্সিলর কবিতা রানী দাশ ও শারমিন সুলতানা তুলি।
সংরক্ষিত ৩ থেকে বর্তমান কাউন্সিলর আসমা আহম্মেদ ও সাবেক কমিশনার শাহিদা আক্তার।

মনোনয়ন সংগ্রহকারীদের মধ্যে মেয়র পদে সুরাইয়া বানু ডলি ও সংরক্ষিত ২ থেকে লতিফা ইসলাম মনোনয়ন জমা দেননি বলে উপজেলা নির্বাচন অফিসার ও সহকারী রির্টানিং অফিসার হযরত আলী জানান।

পাইকগাছা পৌর নির্বাচনে নৌকার চুড়ান্ত প্রার্থী বর্তমান মেয়র সেলিম জাহাঙ্গীর

পাইকগাছা পৌরসভা নির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামীলীগের দলীয় মনোনিত প্রার্থী বর্তমান মেয়র সেলিম জাহাঙ্গীর বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পন করার মধ্য দিয়ে নির্বাচনী কার্যক্রম শুরু করেছেন। বুধবার সকালে দলীয় নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে তিনি উপজেলা পরিষদ চত্তরে জাতির জনকের প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পন করেন। 

উল্লেখ্য, সকল জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে মঙ্গলবার গভীর রাতে দলীয় প্রার্থী হিসাবে সেলিম জাহাঙ্গীরের নাম চুড়ান্ত হয়। এর আগে জেলা মনোনয়ন বোর্ড বর্তমান মেয়র কে প্রার্থী হিসাবে মনোনিত করে কেন্দ্র বরাবর তালিকা পাঠায়। 

বুধবার সকালে দলীয় সভানেত্রী ও প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা স্বাক্ষরিত প্রত্যায়ন পত্র পাওয়ার পর সর্ব প্রথমে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পন করে নির্বাচনী কার্যক্রম শুরু করেন। এ সময় তিনি দলীয় প্রার্থী হিসাবে মনোনিত করায় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, প্রধান মন্ত্রীর স্বাক্ষরিত প্রত্যায়ন পত্র আমার জন্য বড় পাওয়া।

প্রধান মন্ত্রী ও মনোনয়ন বোর্ডের এ সিদ্ধান্তে দলীয় নেতাকর্মী ও পৌর বাসীর প্রত্যাশা পূরণ হয়েছে উল্লেখ করে তিনি পূণরায় নির্বাচিত হয়ে প্রধান মন্ত্রীর নেতৃত্বে বর্তমান সরকারের উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় নিজেকে সামিল করে 'খ' শ্রেণীর পৌরসভাকে 'ক' শ্রেণীতে উন্নতি করণ সহ মডেল পৌরসভা গড়ার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

তিনি প্রধান মন্ত্রীর পাশাপাশি প্রধান মন্ত্রীর অর্থনৈতিক বিষয়ক উপদেষ্টা ডঃ মশিউর রহমান স্থানীয় সংসদ সদস্য এ্যাডঃ শেখ মোঃ নূরুল হক, জেলা আ’লীগের সভাপতি শেখ হারুন-অর রশিদ, সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা রশিদী সুজা এমপি, সাবেক সংসদ সদস্য এ্যাডঃ সোহরাব আলী সানা, উপজেলা আ’লীগের আহবায়ক গাজী মোহাম্মদ আলী সহ সকল পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ ও পৌর বাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে নৌকা প্রতীকে ভোট দেয়ার জন্য সকলের প্রতি আহবান জানান। 

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, আ’লীগনেতা আব্দুর রাজ্জাক মলঙ্গী, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি এসএম শামছুর রহমান, সহ-সভাপতি এসএম রেজাউল হক, শেখ আব্দুস সাত্তার, যুবলীগনেতা শেখ সেলিম উল্লাহ, শেখ মাসুদুর রহমান, গৌরাঙ্গ মন্ডল, পবিত্র মন্ডল, দেবব্রত কুমার, বাবুল আখতার, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি শেখ আবুল কালাম আজাদ, মিজানুর রহমান, মফিজুল ইসলাম, আব্দুল মজিদ বয়াতী, নজরুল গোলদার ও শেখ রাজু আহম্মেদ।