পাইকগাছার বহুলালোচিত মামলাবাজ গোলক মন্ডল (৩৬) কে মারপিটের অভিযোগে
উপজেলার সোলাদানা ইউপি চেয়ারম্যান এস.এম এনামুল হক’কে গ্রেফতার করেছে
পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকালে পৌর সদরস্থ হাসপাতাল সড়ক সংলগ্ন নিজ
বাসভবন থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। এদিকে হামলায় আহত গোলক মন্ডলকে পুলিশ হেফাজতে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। হামলার ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যানকে প্রধান আসামী করে ২৩ জনের বিরুদ্ধে গতকালই থানায় মামলা হয়েছে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার সোলাদানা ইউপি চেয়ারম্যান এস.এম এনামুল হকের সাথে অত্র ইউনিয়নের খালিয়ারচক গ্রামের মৃত গোবিন্দ মন্ডলের পুত্র গোলক মন্ডলের বিরোধ রয়েছে অনেক আগে থেকে। বিরোধের জের ধরে বিবদমান দু’পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি একাধিক মামলাও রয়েছে।
সর্বশেষ গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে গোলক চন্দ্র মন্ডল মোটরসাইকেলযোগে পাইকগাছা সদর থেকে বাড়ি যাবার পথিমধ্যে ভিলেজ পাইকগাছা গ্রামে পৌঁছালে এনামুল হকের নেতৃত্বে বেশ কয়েকজন গোলককে ধরে বেধড়ক মারপিট করে। আকষ্মিকভাবে ঘটনাস্থলে পুলিশ উপস্থিত হলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায় এবং পুলিশ গোলক মন্ডলকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।
থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শিকদার আককাস আলী বলেন, আহত গোলক চাঁদাবাজি ও শ্লীলতাহানী মামলার আসামী হওয়ায় তাকে পুলিশ হেফাজতে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। হামলার ঘটনায় গোলক মন্ডল বাদী হয়ে ইউপি চেয়ারম্যান এস.এম এনামুল হক’কে প্রধান করে ১১ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরো ১০/১২ জনকে আসামী করে থানায় মামলা দায়ের করেছেন।
মামলার অপর আসামীরা হলো আনিস মোল্লা, ইউপি সদস্য মাহাবুব জোয়াদ্দার, আনিস সানা, রাসেল সানা, রেজাউল সরদার, দিলীপ ঢালী, কার্ত্তিক সানা, চৈতন্য মন্ডল, অশেষ ঢালী, রমেশ মন্ডল ও জাহাঙ্গীর হোসেন।
গতকাল রাতে ধৃত ইউপি চেয়ারম্যান এস.এম এনামুল হককে আদালতে সোপর্দ করেছে। এ ঘটনায় গোটা সোলাদানা ইউনিয়নে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে বলে জানা গেছে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার সোলাদানা ইউপি চেয়ারম্যান এস.এম এনামুল হকের সাথে অত্র ইউনিয়নের খালিয়ারচক গ্রামের মৃত গোবিন্দ মন্ডলের পুত্র গোলক মন্ডলের বিরোধ রয়েছে অনেক আগে থেকে। বিরোধের জের ধরে বিবদমান দু’পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি একাধিক মামলাও রয়েছে।
সর্বশেষ গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে গোলক চন্দ্র মন্ডল মোটরসাইকেলযোগে পাইকগাছা সদর থেকে বাড়ি যাবার পথিমধ্যে ভিলেজ পাইকগাছা গ্রামে পৌঁছালে এনামুল হকের নেতৃত্বে বেশ কয়েকজন গোলককে ধরে বেধড়ক মারপিট করে। আকষ্মিকভাবে ঘটনাস্থলে পুলিশ উপস্থিত হলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায় এবং পুলিশ গোলক মন্ডলকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।
থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শিকদার আককাস আলী বলেন, আহত গোলক চাঁদাবাজি ও শ্লীলতাহানী মামলার আসামী হওয়ায় তাকে পুলিশ হেফাজতে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। হামলার ঘটনায় গোলক মন্ডল বাদী হয়ে ইউপি চেয়ারম্যান এস.এম এনামুল হক’কে প্রধান করে ১১ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরো ১০/১২ জনকে আসামী করে থানায় মামলা দায়ের করেছেন।
মামলার অপর আসামীরা হলো আনিস মোল্লা, ইউপি সদস্য মাহাবুব জোয়াদ্দার, আনিস সানা, রাসেল সানা, রেজাউল সরদার, দিলীপ ঢালী, কার্ত্তিক সানা, চৈতন্য মন্ডল, অশেষ ঢালী, রমেশ মন্ডল ও জাহাঙ্গীর হোসেন।
গতকাল রাতে ধৃত ইউপি চেয়ারম্যান এস.এম এনামুল হককে আদালতে সোপর্দ করেছে। এ ঘটনায় গোটা সোলাদানা ইউনিয়নে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে বলে জানা গেছে।