Saturday, September 27, 2014

সড়ক দূর্ঘটনায় গুরুতর আহত তরুণ প্রকৌশলী রনির মৃত্যু

তার এই চলে যাওয়ায় 'ভয়েস অফ পাইকগাছা' পরিবার গভীরভাবে শোকাহত !


বিশিষ্ট সাংবাদিক আমিরুল ইসলাম কাগজী’র জামাতা ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের এমবিএ ছাত্র সড়ক দূর্ঘটনায় গুরুতর আহত তরুণ প্রকৌশলী শরিফুল ইসলাম রনি (৩২) ল্যাব এইডে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শনিবার বিকাল ৪টার দিকে মারা গেছেন। (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন) তার মৃত্যুর খবরে গোটা এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

মরহুমের প্রথম নামাজের জানাযা তার শশুরালয়স্থ ঢাকার পশ্চিম তেজতুরীতে অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার সকালে দ্বিতীয় জানাযা তার গ্রামের বাড়ি পাইকগাছার মৌখালীতে অনুষ্ঠিত হবে।

স্বজনরা জানান, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রনি ব্র্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ কোর্সের ক্লাস শেষ করে পশ্চিম তেজতুরী বাজারের বাসায় ফিরছিলেন। ফার্মগেটের আল রাজী হাসপাতালের সামনে বাস থেকে নামার পর দুটি বাস তাকে চাপা দেয়। এ সময় রনি দুই গাড়ির মাঝখানে পড়লে তার মাথা থেঁতলে যায়। মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হয়।

প্রাথমিকভাবে তাকে আল রাজী ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়ার পরে ধানমণ্ডি ল্যাবএইড হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তিনি নিউরো সার্জন মাসুদ আনোয়ারের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসাধীন ছিলেন। হাসপাতালে তাকে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছিল।

পাইকগাছার মৌখালী স্কুলশিক্ষক আফসার আলী মোল্লা’র একমাত্র সন্তান রনি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে ডিগ্রি নিয়ে লন্ডন থেকে পোস্ট গ্রাজুয়েট ডিগ্রি অর্জন করেন। সেখানে পাঁচ বছর চাকরি শেষে দেশে ফিরে ল্যাবএইড গ্রুপে যোগ দেন। মাত্র ছয় মাস আগে তিনি বিশিষ্ট সাংবাদিক আমিরুল ইসলাম কাগজী’র একমাত্র কন্যা আনুশা সুমাইয়া’কে বিয়ে করেন।

পাইকগাছার সাংবাদিক তৃপ্তি জেলার শ্রেষ্ট সভাপতি নির্বাচিত

পাইকগাছা প্রেস ক্লাবের যুগ্ম সম্পাদক সাংবাদিক তৃপ্তি রঞ্জন সেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির জেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি উপজেলার গোপালপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি।

গত ২৫ সেপ্টম্বর জেলা প্রশাসক আনিস মাহমুদ এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় তৃপ্তি রঞ্জন সেন এসএমসি’র জেলার শ্রেষ্ঠ সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন কমিটির সদস্য সচিব ও জেলা শিক্ষা অফিসার অশোক কুমার সমাদ্দার। এর আগে তিনি উপজেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ সভাপতি নির্বাচিত হন।

পাইকগাছার গদাইপুর হিন্দু বৌদ্ধ খ্রীষ্টান ঐক্য পরিষদের সম্মেলন

পাইকগাছায় নির্মল চন্দ্র অধিকারীকে সভাপতি ও আশিষ রায় চৌধুরিকে সাধারণ সম্পাদক করে ৫১ সদস্য বিশিষ্ট গদাইপুর ইউনিয়ন হিন্দু বৌদ্ধ খ্রীষ্টান ঐক্য পরিষদের কমিটি গঠিত হয়েছে।

শুক্রবার বিকালে গোপালপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নির্মল অধিকারীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে এ কমিটি গঠিত হয়। সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন সংগঠনের জেলা সহ-আইন বিষয়ক সম্পাদক এড. অজিত কুমার মন্ডল, উদ্ভোধন করেন সংগঠনের উপজেলা আহবায়ক রবীন্দ্র নাথ রায়।

সদস্য সচিব তৃপ্তি রঞ্জন সেন’এর পরিচালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা যুগ্ম আহবায়ক প্রাণ কৃষ্ণ দাশ, প্রকাশ ঘোষ বিধান, সদস্য সন্তোষ কুমার সরদার, কৌস্তভ রঞ্জন সানা, অনাথ বন্ধু সরদার, পঞ্চানন সানা, গৌরাঙ্গ মন্ডল, চিত্ত রঞ্জন বাছাড়।

বক্তৃতা করেন কল্লোল মল্লিক, সঞ্জয় সরকার, মদন সাধু, অশিষ রায় চৌধুরী, প্রকাশ চন্দ্র বিশ্বাস, অজিত বিশ্বাস, শিক্ষক বিজন অধিকারী ও শিব শংকর রায় চৌধুরী, ডাঃ নিরাপদ কবিরাজ, বিশ্বজিত অধিকারী, পলাশ রায়, অসিত ঘোষ, রঞ্জন সরকার, বিশ্বনাথ দাশ, নির্মল দাশ।

পাইকগাছার লতায় আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

পাইকগাছায় ৩ নং লতা ইউনিয়নে শ্রী শ্রী শারদীয়া দুর্গা পূজা উপলক্ষে লতা ইউনিয়ন পরিষদের উদ্যোগে শনিবার সকাল ১১টায় ইউনিয়ন পরিষদ ভবনে ইউপি সচিব মোঃ জাভেদ ইকবাল এর পরিচালনায় আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়।

উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন ইউপি চেয়ারম্যান কাজল কান্তি বিশ্বাস। সভায় বক্তব্য রাখেন ইউপি সদস্য বিরেন্দ্র নাথ মন্ডল, জগদীশ মন্ডল, অনাথ বন্ধু মন্ডল, অসিম ঢালী, দিবাশীষ রায়, স্বপন মন্ডল, প্রধান শিক্ষক কালিদাস রায়, সদানন্দ বিশ্বাস, মোঃ ইব্রাহিম গাজী, প্রকাশ সরকার টুকু, পংকজ রায়, গাজী শহিদুল ইসলাম, বিধান রায়, বিপুল বিশ্বাস, নিউটন বিশ্বাস, বিনয় সরকার, রবেন মন্ডল।

জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে তরুণ প্রকৌশলী পাইকগাছার ছেলে রনি

সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত তরুণ প্রকৌশলী শরীফুল ইসলাম রনি জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে। শুক্রবার রাত পর্যন্ত তার জ্ঞান ফেরেনি। ল্যাবএইড গ্রুপের ফার্মেসি শাখার সফটওয়্যার প্রকৌশলী রনিকে ল্যাবএইড হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছে।
 
স্বজনরা জানান, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রনি ব্র্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ কোর্সের ক্লাস শেষ করে পশ্চিম তেজতুরী বাজারের বাসায় ফিরছিলেন। ফার্মগেটের আল রাজী হাসপাতালের সামনে বাস থেকে নামার পর দুটি বাস তাকে চাপা দেয়। এ সময় রনি দুই গাড়ির মাঝখানে পড়লে তার মাথা থেঁতলে যায়। মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হয়।

প্রাথমিকভাবে তাকে আল রাজী ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়ার পরে ধানমণ্ডি ল্যাবএইড হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। বর্তমানে সেখানে তিনি নিউরো সার্জন মাসুদ আনোয়ারের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

পাইকগাছার মৌখালী স্কুলশিক্ষক আফসার আলী মোল্লা’র একমাত্র সন্তান রনি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে ডিগ্রি নিয়ে লন্ডন থেকে পোস্ট গ্রাজুয়েট ডিগ্রি অর্জন করেন। সেখানে পাঁচ বছর চাকরি শেষে দেশে ফিরে ল্যাবএইড গ্রুপে যোগ দেন। মাত্র ছয় মাস আগে তিনি বিশিষ্ট সাংবাদিক আমিরুল ইসলাম কাগজী’র একমাত্র কন্যা আনুশা সুমাইয়া’কে বিয়ে করেন।

নয়নাভিরাম পাইকগাছা !

বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে বিশেষ ফিচার :: পর্যটন শিল্প ও সুন্দরবন প্রসঙ্গ

প্রাকৃতিক সম্পদের লীলাভূমি পর্যটন শিল্পের অপর সম্ভবনাময় দেশ বাংলাদেশ। অর্থনীতির একটি বিশেষ খাত পর্যটন। অনন্য সৌন্দর্যের এ দেশে বিদেশীদের ভ্রমনে আকৃষ্ট করে বিভিন্ন ধরণের সেবা ও সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে উজ্জ্ল সম্ভাবনা রয়েছে। সুন্দরবন হতে পারে দেশ তথা বিশ্বের অন্যতম পর্যটন শিল্প। 

২৭ সেপ্টেম্বর বিশ্ব পর্যটন দিবস পালিত হচ্ছে। বাংলাদেশেও নানা আয়োজনে দিবসটি পর্যটন মন্ত্রনালয়, ট্যুরিজম বোর্ড, পর্যটন কর্পোরেশন, এনজিওসহ বিভিন্ন সংগঠন দেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ঐতিহাসিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সব সম্পদ সমূহের আলোক চিত্র, তথ্য চিত্র তুলে ধরে দেশী বিদেশী পর্যটকদের ভ্রমনে আকৃষ্ট করতে গ্রহন করেছে র্যালী, সভা, সেমিনারসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ।

প্রকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি বাংলাদেশ। অপরিমেয় সৌন্দর্য ছড়িয়ে রয়েছে এদেশে। অথচ বহুমুখী সমস্যার আবর্তে বাংলাদেশ পর্যটন শিল্প সংকটাপন্ন। পর্যটন শিল্পে বিদ্যমান সমস্যা সমূহ সমাধান করতে পারলে এবং উপযুক্ত পর্যটন পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারলে বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পে বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান ও বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে অন্যতম প্রধান উৎস হতে পারে। সুন্দরবন হতে পারে দেশ তথা বিশ্বের অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র।

সুন্দরের রানী সুন্দরবন। ক্ষণে ক্ষণে তার রূপ বদলায়। খুব ভোরে এক রূপ, দুপুরে অন্য রূপ, পড়ন্ত বিকেল আর সন্ধ্যায় ভিন্ন ভিন্ন রূপে সজ্জিত হয়। মধ্য গভীর রাতে অন্য আর এক রূপ। অমাবশ্যায় ভয়াল সুন্দর, আর চাঁদনী রাতে নানা রূপ ধারণ করে সুন্দরী সুন্দরবন পর্যটকদের বিমোহিত করে। বনের ভংয়ঙ্করতা, বাঘের গর্জন, হরিণের চোকিত চাহনি, বানর আর হরিণের বন্ধুত্ব, কুমিরের কান্না, পাকপাকালির কলতান, শ্রবন সুখ সহ বনের বিভিন্ন বৈচিত্র, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আর নৈস্বর্গিক দৃশ্য। আবার অশান্ত পানির বুকে উত্তাল ঢেউয়ের উন্মত্ত নৃত্য অবলোকন করে পর্যটক উল্লাসিত, বিমোহিত ও আপ্লুত হয়।

বিশ্বের একক বৃহত্তম বন সুন্দরবন। জগৎ সেরা ও জীব বৈচিত্রের আধার এ বন। সুন্দরবনে বিশ্বখ্যাত রয়েল বেঙ্গল টাইগার এর একমাত্র আবাসভূমি। ১৯৯৭ সালে ৬ ডিসেম্বর ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্য ঘোষণা করে। বিশ্ব ঐতিহ্য স্বীকৃতি ও প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চার্য নির্বাচনের পর থেকে সুন্দরবন নিয়ে প্রকৃতি প্রেমীসহ বিশ্ববাসীর সুন্দরবন দেখার আগ্রহের শেষ নেয়। যার ফলে, দেশী বিদেশী প্রকৃতি প্রেমীদের পদচারণায় মুখরিত হচ্ছে সুন্দরবন। এর ফলে সুন্দরবন হতে পারে বিশ্বের অন্যতম পরিবেশ বান্ধব পর্যটন শিল্প।

বনের মোট আয়তন ১০,২৮০ বর্গ কিঃ মিঃ। এর মধ্যে বাংলাদেশের ৬ হাজার ১৭ বর্গ কিলোমিটার। যা দেশে মোট আয়তনের ৪.২ শতাংশ এবং বনাঞ্চলের ৪৪ শতাংশ। এই বনে রয়েছে সুন্দরী, পশুর, গেওয়া, গরান, কেওড়া বাইনসহ ৩৩৪ প্রজাতির গাছপালা, ১৬৫ প্রজাতির শৈবাল এবং ১৩ প্রজাতির অর্কিট। তাছাড়া সুন্দরবনে আছে বিশ্বখ্যাত রয়েল বেঙ্গল টাইগার, চিত্রল হরিণ, বানর, গুইশাপ, পাইথন ও বিভিন্ন প্রজাতির সাপসহ ৩৭৫ প্রজাতি। বনমোরগ, গাংচিল, মদন টাক, ম্যাচলসহ ৩০০ প্রজাতির বেশি পাখি। জালের মত বিছানো প্রায় ৪৫০টি ছোট বড় নদী ও খাল। এতে রয়েছে কুমির, হাঙর, ডলফিন, ইলিশ, ভেটকিসহ প্রায় ২৯১ প্রজাতির মাছ।

প্রানী ও বৃক্ষের বৈচিত্রময় সমাহারে এ বন বৈজ্ঞানিক নৃতত্ত্ব ও প্রত্নতাত্বিক বিবেচনায় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও জীব বৈচিত্রের কারনে পর্যটকদের কাছে সুন্দরবন অত্যন্ত আকর্ষনীয় স্থান। ভয়াল সৌন্দর্যের প্রতীক এ বন। দুর্গম যোগাযোগ ব্যবস্থা উপেক্ষা করে প্রতি বছরই সুন্দরবনে পর্যটকদের সংখ্যা বাড়ছে। পর্যটকদের আকৃষ্ট করতে সুন্দরবনের অভ্যন্তরে চারটি আধুনিক পর্যটন কেন্দ্রসহ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা নির্মান করা হচ্ছে।

সুন্দরবনে দেশী বিদেশী পর্যটকদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় সুন্দরবনের করমজল, হাড়বাড়িয়া, চাঁদপাই ও শরণখোলা এলাকায় পর্যটন কেন্দ্র স্থাপনা ও রক্ষণাবেক্ষণের নামে একটি প্রকল্প তৈরী করে বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। প্রস্তাবিত এ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে ভ্রমন পিপাসুদের জন্য সুন্দরবনে যাতায়াত ব্যবস্থা অনেক নিরাপদ ও আরামদায়ক হবে। বিশ্বের প্রকৃতি প্রেমীদের পদাচারণায় মুখরিত হয়ে উঠবে সুন্দরবন।

সুন্দরবন হতে পারে বিশ্বের সেরা সম্পদ। এর ফলে বনের সুরক্ষার কাজ হবে শক্তিশালী। উপকূল এলাকায় লাখ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হবে। অবহেলিত জনপদের প্রান চাঞ্চল্য এবং অর্থনৈতিক কর্মকান্ড ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাবে। বিকশিত হবে পরিবেশ বান্ধব পর্যটন শিল্প। বিশ্বের পর্যটকদের আগমনে বৃদ্ধি পাবে বৈদেশিক মুদ্রা। যা দেশের জাতীয় অর্থনীতিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। রয়েল বেঙ্গল টাইগারের আবাসভূমি সুন্দরবন পর্যটন শিল্পকে পরিচিত ও আকর্ষনীয় করে তোলা এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য সরকারি ও বে-সরকারি সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহন একান্ত প্রয়োজন।

----প্রকাশ ঘোষ বিধান

আজ বিশ্ব পর্যটন দিবস

বিশ্ব পর্যটন দিবস (ইংরেজি: World Tourism Day) ২৭ সেপ্টেম্বর তারিখে সারা বিশ্বব্যাপী পালিত হয়ে থাকে। জাতিসংঘের অধীনস্ত বিশ্ব পর্যটন সংস্থার প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে ১৯৮০ সাল থেকে সকল সদস্য দেশে এটি পালিত হয়ে আসছে।

দিবসটির প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ও পর্যটন কেন্দ্রের সাথে সেতুবন্ধন গড়ে তোলা। এছাড়াও, পর্যটনের ভূমিকা সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধিসহ সামাজিক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক উপযোগিতাকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেয়া এ দিবসের অন্যতম লক্ষ্য।