আজ ১০
মহররম, পবিত্র আশুরা। মহান আল্লাহ পাক দুনিয়া সৃষ্টি করেন এদিনে, আবার
দুনিয়া ধ্বংস বা কিয়ামত হবে এদিনে। এমনি সৃষ্টির নানা রহস্য, বিশ্বময় নানা
ঘটনা ঘটেছে এদিনে।
৬৮০ খৃস্টাব্দে এদিনে নবীকূল শ্রেষ্ঠ হযরত
মুহাম্মদ (সাঃ) এর প্রিয় দৌহিত্র হযরত ইমাম হুসাইন (রাঃ) এর শাহাদতের ঘটনার
দিন আমাদের বিশেষভাবে মনে করিয়ে দেয় কারবালার সেই মর্মন্তুদ ঘটনা। বিশ্ব
ইতিহাসে বেদনাবিধূর, বর্বর ও নির্মম হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটে এদিনে।
বিশ্ব ঘৃণিত ইয়াজিদ বাহিনী নিরস্ত্র হযরত ইমাম হুসাইন (রাঃ) এবং তাঁর পরিবারের উপর নিষ্ঠুরতম আক্রমণ চালায়। শাহাদাত বরণ করেন হযরত ইমাম হুসাইন (রাঃ) এবং তাঁর পরিবারবর্গের সদস্য। এ হত্যাকান্ড থেকে রেহাই পায়নি দুধের শিশুও। তাঁর এবং তাঁর পরিবারবর্গের এই সুমহান শাহাদাত পবিত্র ইসলামের অগ্রযাত্রাকে আরও বেগবান করে। বাতিলের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ করতে আধ্যাত্মিক ও মানবিক শক্তিকে জাগরুক করে।
পৃথিবীর ইতিহাসে ১০ মুহররম কারবালার ঘটনা পবিত্র ইসলামের জন্য আত্মত্যাগের মহিমায় চিরভাস্বর উজ্জ্বল এক দিন। কেবল কারবালার ঘটনাই নয় এদিনকে মহান আল্লাহপাক নানাভাবে মহিমান্বিত করেছেন। মহান আল্লাহ পাক এদিনেই পৃথিবী সৃষ্টি করেন এবং যেদিন তাঁর নির্দেশে কিয়ামত সংঘটিত হবে সেদিনটিও হবে ১০ মুহররম। যেদিন মহান আল্লাহ পাক প্রথম মানব হযরত আদম (আঃ) এর দেহে প্রাণ সঞ্চার করেন সে দিনটি ছিলো আশুরার দিন।
আবার যেদিন হযরত আদম (আঃ) এবং মা হাওয়া (আঃ) বেহেশত থেকে বহিষ্কার হন সেদিনটিও ছিলো আশুরা। হযরত আদম (আঃ) এর ওফাত দিবসও এ দিনে। এছাড়া হযরত নূহ(আঃ) এর প্লাবনের ঘটনার পর জুদি পাহাড়ে তাঁর নৌকা ভেড়ে এদিনে, হযরত সুলাইমান (আঃ) এর হারানো আংটি ফিরে পাওয়া, হযরত ইউনূস (আঃ) এর মাছের পেট থেকে মুক্তিলাভ, হযরত আইয়ুব (আঃ)এর রোগমুক্তির দিনটিও ছিলো আশুরার দিন। এমনি অসংখ্য ঘটনা ঘটে এদিনটিতে। মহিমান্বিত এই দিনটিতে নফল রোজা পালনে অশেষ ছওয়াব দেন মহান আল্লাহ পাক।
বিশ্ব ঘৃণিত ইয়াজিদ বাহিনী নিরস্ত্র হযরত ইমাম হুসাইন (রাঃ) এবং তাঁর পরিবারের উপর নিষ্ঠুরতম আক্রমণ চালায়। শাহাদাত বরণ করেন হযরত ইমাম হুসাইন (রাঃ) এবং তাঁর পরিবারবর্গের সদস্য। এ হত্যাকান্ড থেকে রেহাই পায়নি দুধের শিশুও। তাঁর এবং তাঁর পরিবারবর্গের এই সুমহান শাহাদাত পবিত্র ইসলামের অগ্রযাত্রাকে আরও বেগবান করে। বাতিলের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ করতে আধ্যাত্মিক ও মানবিক শক্তিকে জাগরুক করে।
পৃথিবীর ইতিহাসে ১০ মুহররম কারবালার ঘটনা পবিত্র ইসলামের জন্য আত্মত্যাগের মহিমায় চিরভাস্বর উজ্জ্বল এক দিন। কেবল কারবালার ঘটনাই নয় এদিনকে মহান আল্লাহপাক নানাভাবে মহিমান্বিত করেছেন। মহান আল্লাহ পাক এদিনেই পৃথিবী সৃষ্টি করেন এবং যেদিন তাঁর নির্দেশে কিয়ামত সংঘটিত হবে সেদিনটিও হবে ১০ মুহররম। যেদিন মহান আল্লাহ পাক প্রথম মানব হযরত আদম (আঃ) এর দেহে প্রাণ সঞ্চার করেন সে দিনটি ছিলো আশুরার দিন।
আবার যেদিন হযরত আদম (আঃ) এবং মা হাওয়া (আঃ) বেহেশত থেকে বহিষ্কার হন সেদিনটিও ছিলো আশুরা। হযরত আদম (আঃ) এর ওফাত দিবসও এ দিনে। এছাড়া হযরত নূহ(আঃ) এর প্লাবনের ঘটনার পর জুদি পাহাড়ে তাঁর নৌকা ভেড়ে এদিনে, হযরত সুলাইমান (আঃ) এর হারানো আংটি ফিরে পাওয়া, হযরত ইউনূস (আঃ) এর মাছের পেট থেকে মুক্তিলাভ, হযরত আইয়ুব (আঃ)এর রোগমুক্তির দিনটিও ছিলো আশুরার দিন। এমনি অসংখ্য ঘটনা ঘটে এদিনটিতে। মহিমান্বিত এই দিনটিতে নফল রোজা পালনে অশেষ ছওয়াব দেন মহান আল্লাহ পাক।