Friday, August 22, 2014

জনাব ধর্ষক,

আপনাদের দিনকাল ইদানীং বেশ ভালই যাচ্ছে ! যখন যারে খুশী ধর্ষণ করছেন ! আপনাদের হিংস্র থাবা থেকে বড় মেয়ে, ছোট মেয়ে, ছাগল, গাভি কিছুই বাদ যায় না !

আপনাদের কাজকর্ম দেখলে মনে হয় আপনাদের মূলমন্ত্র হচ্ছে, "চিচিং FUCK" !!!

পাইকগাছায় ৫ম শ্রেণীর ছাত্রীকে ধর্ষণ চেষ্টার ভিডিও ধারণ; আটক ১

কলেজ ছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় আটক যুবকের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি


পাইকগাছায় কলেজ ছাত্রী গণধর্ষণের ঘটনার পর ৫ম শ্রেণীতে পড়ুয়া এক মাদ্রাসা ছাত্রীকে ধর্ষণ প্রচেষ্টার ধারনকৃত ভিডিও চিত্র মোবাইলের মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়ার ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে এক কলেজ ছাত্রকে আটক করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার চাঁদখালী উপজেলার কালিদাশপুর গ্রামে।

এদিকে, কপিলমুনিতে কলেজ ছাত্রীকে গণধর্ষণের ঘটনায় আটক দু’যুবকের মধ্যে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে সহায়তাকারী হারুন। ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়েছে ধর্ষক মুনমুন খাঁ‘র বিরুদ্ধে।

থানা পুলিশ ও ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার সূত্রে জানা গেছে, গত মে মাসের দিকে কালিদাশপুরের দিনমজুর আনারুল গাজীর মেয়ে চাঁদখালী আলিয়া মাদ্রাসার ৫ম শ্রেণীর ছাত্রী সহপাঠীদের নিয়ে দুপুরের দিকে গ্রামের বিলের রাস্তায় ঘুরতে বের হয়। এ সময় ঘেরে অবস্থান নেয়া একই এলাকার বাবু গাজীর কলেজ পড়ুয়া ছেলে আকরাম মাদ্রাসা ছাত্রীকে ঘেরের বাসায় নিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা করে এবং এ দৃশ্য ভিডিও করে বিভিন্ন মোবাইলে ছড়িয়ে দেয়।

এ ঘটনায় ছাত্রীর মা বাদী হয়ে কলেজ ছা্ত্র আকরাম ও কম্পিউটার ব্যবসায়ী শামীমকে আসামি করে পাইকগাছা থানায় মামলা করেছে। পুলিশ এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কলেজ ছাত্র আকরামকে আটক করেছে।

অপরদিকে, হরিঢালী মহিলা কলেজের জনৈক ছাত্রীকে গণধর্ষণের ঘটনায় আটক দু’যুবকের মধ্যে সহায়তাকারী হারুন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে বলে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ওসি (তদন্ত) শ্যামলাল জানান।

তিনি বলেন, মুনমুন খাঁ, সুব্রত ও খোরশেদ সরাসরি ধর্ষণ ঘটনায় জড়িত এবং গহর ও হারুন নিজে সহায়তা করে বলে আদালতে হারুন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। অপর আসামি মুনমুনের বিরুদ্ধে ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়েছে। তাছাড়া ধর্ষণ চিত্রটি ধারণ করার বিষয়টি সঠিক নয়। ভয় দেখানোর জন্য এ অপপ্রচার চালানো হয়েছে।

কয়রায় দারিদ্রকে জয় করে মহিব বিল্লাহ এইচএসসি’তে জিপিএ-৫ পেয়েছে

দরিদ্রকে জয় করে কয়রা উপজেলার উত্তর বেদকাশির বড়বাড়ি গ্রামের হৃত দরিদ্র দিনমুজুর রুহুল আমিন গাজীর ছেলে মহিব বিল্লাহ এবার কয়রার কপোতাক্ষ কলেজ থেকে এইচএসসি পরীক্ষা দিয়ে মানবিক বিভাগে জিপিএ-৫ পেয়ে আবারো মেধাবীর স্বাক্ষর রেখে তার সফলতা ধরে রেখেছে। 

সে এসএসসি পরীক্ষায়ও জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ন হয়। তবে তার পরিবারের আর্থিক দৈন্যতার কারনে উচ্চ শিক্ষায় অগ্রসর হতে পারবে কিনা সে বিষয়ে সন্দিহান তার পিতা-মাতা। সমাজের বিত্তবানরা যদি মহিব বিল্লাহ’র প্রতি একটু সহানুভুতিশীল হয় তবে হয়তো তার উচ্চ শিক্ষা লাভের আশা পূরন হতে পারে।

মহিব বিল্লাহ জানায় টিউশনি করে এবং পরের বাড়ি হাজিরা মুজুরি খেটে এতোদিন সে তার পড়ালেখার খরচ চালিয়েছে। সে ভবিষৎতে লেখাপড়া শিখে একজন আদর্শবান শিক্ষক হয়ে দেশ ও জাতির কল্যানে কাজ করতে চায়। সে সকলের নিকট দোয়াপ্রার্থী।

পাইকগাছা কলেজের অভিভাবক নির্বাচন সম্পন্ন

ঐতিহ্যবাহী পাইকগাছা কলেজের অভিভাবক প্রতিনিধি নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে।

বৃহস্পতিবার নির্বাচনে ৩ অভিভাবক প্রতিনিধি পদে ৪ প্রার্থী মনোনয়ন দাখিল করলে প্রার্থী খগেন্দ্রনাথ মন্ডল প্রার্থীতা প্রত্যাহার করে নেয়ায় ব্যবসায়ী মনিরুজ্জামান, সাবেক কাউন্সিলর হেমেশ চন্দ্র মন্ডল ও মোঃ কামরুল ইসলাম বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অভিভাবক প্রতিনিধি নির্বাচিত হন বলে অধ্যক্ষ মিহির বরণ মন্ডল জানান।

কপিলমুনিতে কলেজ ছাত্রীকে গণধর্ষণ ও ধর্ষণ চিত্র মোবাইলে ধারণ (ফলোআপ)

৫ জনের নামে মামলা, গ্রেফতার ২; কথিত ভিডিও ফাইল উদ্ধার হয়নি


পাইকগাছায় প্রেমিককে আটকে রেখে কলেজ ছাত্রী প্রেমিকাকে গণধর্ষণ ও ধর্ষণের দৃশ্য ধারণ করেছে স্থানীয় ছাত্রলীগের সাবেক সংগঠনিক সম্পাদকের নেতৃত্বে এক দল দুর্বৃত্ত। এ ঘটনায় ধর্ষিতা নিজেই বাদি হয়ে পাইকগাছা থানায় ৯ জনকে আসামী করে একটি মামলা করেছে। 

পুলিশ এ ঘটনায় ২ জনকে আটক করলেও মূল আসামীরা পলাতক রয়েছে। সোমবার ঘটনাটি ঘটলেও ঘটনা ফাঁস ও জীবননাশের হুমকিতে ২ দিন পর বুধবার রাতে থানায় মামলা হয়েছে।


থানা পুলিশ, এলাকাবাসী ও পারিবারিক সূত্র জানায়, ঘটনার দিন দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার হরিঢালী-কপিলমুনি মহিলা কলেজের একাদশ শ্রেণির জনৈক ছাত্রী তার দীর্ঘ দিনের প্রেমিক গদাইপুর এলাকার জনৈক সুমনের সাথে কথা বলতে বলতে পায়ে হেঁটে পার্শ্ববর্তী সাহাজাতপুরস্থ তার এক আত্মীয়ের বাড়িতে যাচ্ছিল।

পথিমধ্যে মামুদকাটী খ্রিষ্টান মিশনের নিকটবর্তী হারুণ গাজীর দোকানের সন্নিকটে পৌছালে সেখানে উপস্থিত হরিঢালী ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক পার্শ্ববর্তী গ্রামের মৃতঃ সৈয়দ গাজীর ছেলে খোরশেদ গাজী (২৩), মামুদকাটীর অশোক হাজরার ছেলে ও খুলনা সিটি পলিটেকনিক কলেজের ইলেকট্রিক্যাল বিভাগের ২য় বর্ষের ছাত্র সুব্রত হাজরা (২৪), একই গ্রামের মুনছুর আলী খাঁর ছেলে মুনমুন খাঁ (২৫) ও দোকান মালিক সোহেল উদ্দিন গাজীর ছেলে হারুণ গাজী (৩৫), গহর গাজী (৩০) তাদের পথরোধ করে উল্টোপাল্টা প্রশ্নবানে জর্জরিত করে কৌশলে দোকানের পেছনে অবস্থিত হারুনের বসতবাড়িতে নিয়ে যায়।

সেখানে নিয়ে ছাত্রীর সাথে থাকা প্রেমিক সুমনের কাছ থেকে ২টি মোবাইল কেড়ে নিয়ে মারধোর দিয়ে পাশের ঘরে আটকে রেখে ছাত্রীকে অন্য ঘরে নিয়ে পালাক্রমে খোরশেদ, সুব্রত, মুনমুন, গহর’সহ অন্যান্যরা উপর্যুপরী ধর্ষণ করে। এদিকে ধর্ষণের চিত্র মোবাইলে ধারণ করতে থাকে ঘটনার প্রধান সহযোগি ও বাড়ির মালিক হারুন গাজী।

প্রত্যক্ষদর্শী আয়েরা বেগম জানান, ঘটনার সময় ওই কলেজ ছাত্রীটি নিজেকে বাঁচাতে ব্যাপক কান্নাকাটি ও ধর্ষকদের পা ধরে অনুনয়-বিনয় করলেও তারা তাকে রেহাই দেয়নি। শেষে মেয়েটিকে বিষয়টি কাউকে না বলার শর্তে মোবাইলে ধারণকৃত ভিডিও চিত্র ইন্টারনেটসহ সর্বমহলে ফাঁস ও জীবননাশের হুমকি দিয়ে বাড়িতে পাঠিয়ে দেয়। পরে বিষয়টি ক্রমান্বয়ে জানাজানি হলে সে পরিবারের সবাইকে তার উপর ঘটে যাওয়া বর্বরোচিত লোমহর্ষক পাশবিক নির্যাতনের ঘটনা খুলে বলে।

এরপর বুধবার তারা থানায় খবর দিলে ওসি সিকদার অক্কাজ আলীর নের্তৃত্বে থানা ও হরিঢালী ফাঁড়ির এক দল পুলিশ মেয়েটিকে উদ্ধার ও তার তথ্যে প্রথমে ঘটনাস্থলে হানা দিয়ে ধর্ষণ কাজের প্রধান সহযোগী ও ভিডিও গ্রাহক দোকানদার হারুন গাজী ও ধর্ষক মুনমুন খাঁকে গ্রেফতার করে। তবে ওই সময় পুলিশের অভিযানের খবর পেয়ে খোরশেদসহ অন্যান্যরা পালিয়ে যায়।

এদিকে গতকাল ধর্ষিতার ডাক্তারি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। এ ব্যাপারে থানায় ধর্ষিতা নিজেই বাদী হয়ে ৫ জনের নাম উল্লেখ করে একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করে, মামলা নং ৩০, তাং ২০/০৮/১৪।

এ ব্যাপারে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পাইকগাছা থানার ওসি (তদন্ত) শ্যামলাল নাথ জানান, মামলার এজাহার নামীয় ২ জনকে আটক করেছি, বাকিদের আটকের জোর চেষ্টা চলছে। তবে কথিত ভিডিও ফাইলটি এখনো উদ্ধার সম্ভব হয়নি।

এলাকাবাসী বলছে, হারুণের বাড়ি ও দোকানে দীর্ঘদিন যাবত রাত-দিন মেয়ে নিয়ে ফুঁর্তি, জুয়ার আসর, মাদক বিক্রিসহ বিভিন্ন অপকর্ম চলে অসছিল। তবে তার সাথে জড়িতরা প্রভাবশালী হওয়ায় তাদের ভয়ে কেউ মুখ খুলতে সাহস পায় না।

সর্বশেষ বৃহস্পতিবার কপিলমুনি-হরিঢালী মহিলা কলেজসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্রী উপস্থিতি আশংকাজনক হারে কমছিল। এ ব্যাপারে কলেজ অধ্যক্ষ শেখ মেজবাহ উদ্দিনের প্রতিক্রিয়া জানতে তার মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন করলেও তিনি রিসিভ করেননি। কলেজ স্টাফরা জানান, একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা দিবসে স্যার পাইকগাছাতে ব্যস্ত আছেন।

এলাকার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীসহ সর্বস্তরের মানুষ ঘটনার সুষ্ঠ তদন্ত সাপেক্ষে কঠোর ব্যাবস্থা গ্রহণের জন্য প্রশাসনের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

কয়রায় উত্তরণের গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

উত্তরণের চাইল্ড রেজিলিয়েন্স প্রকল্পের উদ্যোগে ডিআরআর, সিসিএ, সিপিআইই, এসজিবিভি বিষয়ক গোলটেবিল বৈঠক ২১ আগস্ট সকাল ১০টায় কয়রা উপজেলার মদিনাবাদ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের রিসোর্স সেন্টারে অনুষ্ঠিত হয়।

উত্তরণের প্রকল্প সমন্বয়কারী হাসিনা পারভীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ শামীম হাসান।

গোল টেবিল বৈঠকে বক্তব্য রাখেন কয়রা উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি হুমায়ূন কবির, সাংবাদিক সদর উদ্দিন আহমেদ, মোস্তফা শফিকুল ইসলাম, শেখ হারুণ অর রশিদ, অধ্যাপক শহীদুল্যাহ শাহীন, সরদার হারুণ অর রশিদ, জাহিদুর রহমান, রিয়াছাদ আলী, তপন চক্রবর্তী, নজরুল ইসলাম, ইলিয়াস হোসেন, মুজিবর রহমান, আব্দুস ছালাম, জিয়াউর রহমান ঝন্টু, নুরুল আমিন নাহিন, সেভ দ্য চিলড্রেনের প্রজেক্ট অফিসার আলমগীর হায়দার, প্রধান শিক্ষক রমেন রায়, সহকারি প্রধান শিক্ষক অবনী কুমার মন্ডল, দেলোয়ার হোসেন, আবুল বাশার, শিক্ষক এয়াকুব আলী, পলাশ রায়, মেরিনা খাতুন, দিপক মিস্ত্রি, উত্তরনের পার্থ কুমার দে, পীযুষ কান্তি মন্ডল, আলিরাজ, স্টুডেন্ট ব্রিগেডের সদস্য সানজিদা বাহার ঐশি, সাবির হোসেন শান্ত প্রমুখ।

গোল টেবিল বৈঠকে বিভিন্ন জাতীয়, আঞ্চলিক ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিক, উত্তরণ পানি কমিটির সদস্য কয়রার ৪টি বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও স্টুডেন্ট ব্রিগেডের ছাত্র ছাত্রীরা অংশগ্রহণ করেন।

পাইকগাছার চেঁচুয়া কমিউনিটি ক্লিনিকের মাসিক সভা

পাইকগাছা উপজেলাধীন গদাইপুর ইউনিয়নের চেঁচুয়া কমিউনিটি ক্লিনিকের এক মাসিক সভা গত বুধবার ক্লিনিকের সভাপতি ইউপি সদস্য মোঃ আজগর আলীর সভাপতিত্বে ক্লিনিক প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সভায় আলোচনায় অংশ গ্রহণ করেন ঘোষাল প্রতিবন্ধি কমিউনিটি কমপ্লেক্স প্রতিষ্ঠাতা প্রজিৎ কুমার রায়, সাবেক ইউপি সদস্য জাহাঙ্গীর আলম, শিক্ষিকা শান্তিলতা রায়, রামকৃষ্ণ সেবাশ্রমের সম্পাদক প্রশান্ত সরকার, ইউপি সদস্য শের আলী সরদার, মুক্তিযোদ্ধা শের আলী মিস্ত্রী, অর্চনা সরকার, তুলি বিশ্বাস, ফরিদা খাতুন, প্রনব মন্ডল প্রমুখ।

সভায় ক্লিনিকে সেবার মান উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন প্রকার কর্মসূচী ও পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়। গদাইপুর ইউনিয়নের মধ্যে চেঁচুয়া কমিউনিটি ক্লিনিকে আগত রুগীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। প্রতিদিন প্রায় শাতাধিক রুগী ক্লিনিকের বিভিন্ন মুখী সেবা গ্রহন করে থাকে।

খেশরা ইউনিয়ন কমিউনিটি পুলিশিং কমিটির সভা

বৃহস্পতিবার ৪টায় খেশরা শালিখা চৌরাস্তার মোড় চত্ত্বরে বালিয়া পুলিশ ক্যাম্প এর উদ্যোগে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়।

ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এসএম লিয়াকত হোসেনের সভাপতিত্বে এ সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তালা উপজেলা পুলিশিং কমিটির সভাপতি এসএম ফজলুল হক।

বিশেষ অতিথি ছিলেন, খেশরা বলিয়া পুলিশ ক্যাম্প ইনচার্জ মোঃ আসাদ, তৌহিদুর রহমান, যুবলীগ নেতা খোরশেদ আলম, মেম্বর শামছুর আলম, প্রভাষক তরুণ আব্দুস সামাদ গোলদার, সাংবাদিক আহম্মদ আলী বাঁচা। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন মাস্টার আছাদুল্লাহ (মিঠু)।

পাইকগাছা থেকে কাওমী মাদরাসার ছাত্র নিখোঁজ

পাইকগাছা থেকে ইমন (৯) নামে এক কওমী মাদরাসার ছাত্র গত ৩ দিন নিখোঁজ রয়েছে। নিখোঁজ ইমন উপজেলার চাঁদখালী শামছুল উলুম কওমী মাদরাসার নুরানী মক্তবের প্রথম বর্ষের ছাত্র ও লক্ষ্মীপুর জেলার সদর থানার গন্ধ্যবপুর গ্রামের বিলায়েত হোসেনের পুত্র। এ ঘটনায় থানায় সাধারণ ডায়েরী হয়েছে।

জানা গেছে, একই এলাকার খলিলুর রহমানের পুত্র তৈয়েবুর রহমানের সাথে তার চাচাতো ভাই ইমন একই মাদরাসায় পড়াশুনা করে আসছিল। ঘটনার দিন গত ২০ আগস্ট থেকে ইমন কাউকে কিছু না জানিয়ে মাদরাসার আবাসিক বোর্ডিং থেকে চলে যায়।

গত দিন ধরে তাকে খুঁজে না পেয়ে এ ঘটনায় তৈয়েবুর বাদী হয়ে বৃহস্পতিবার পাইকগাছা থানায় সাধারণ ডায়েরী করেছে।