পাইকগাছার কপোতাক্ষ নদের বোয়ালিয়া খেয়াঘাট দিয়ে পারাপার হতে যাত্রীরা চরম
ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। সূত্রে জানা গেছে, বোয়ালিয়া খেয়াঘাট পারাপারে
জোয়ারের সময় তেমন একটা অসুবিধা না হলেও ভাটার সময় নদের তলাদেশে পানি নেমে যায়।
ছবিটি জোয়ারের সময় তোলা। (ফাইল ফটো) |
এ সময় ঘাটের পূর্বপাশে খাড়া ইট বসানো পথে যাত্রীদের ঝুঁকি নিয়ে উপরে
উঠানামা করতে হয়। আর পশ্বিম পাশে প্রায় ২০০ গজ ঘাটের উপর থেকে নদীর ভিতর
গিয়ে ট্রলারে উঠে নদী পার হতে হয়। এই ২শ গজের পথে কিছু অংশ ইট বসানো থাকলেও
নদীর পলিমাটি পড়ে সব সময় কর্দমাক্ত হয়ে থাকে।
তাছাড়া পশ্বিম পাশ থেকে ট্রলারে উঠার সময় হাঁটু পানিতে নেমে কাঁদা মেখে উঠানামা করতে হয়ে। অফিস, আদালত, স্কুল, কলেজের আসা-যাওয়া কর্মজীবি ও ছাত্র/ছাত্রীদের জুতা মোজা খুলে খেয়া পারাপার করতে হয়। তবে সব থেকে অসুবিধা ভোগ করছে মহিলা ও বাচ্চারা। তারা এমতাবস্থায় মারাত্বক ঝুঁকি নিয়ে খেয়া পার হচ্ছে।
পাইকগাছা উপজেলার বোয়ালিয়া খেয়াঘাটের পশ্বিম পাশে রাড়ুলী ইউনিয়ন অবস্থিত। প্রতিদিন হাজার হাজার লোক জনকে অফিস, আদালত, ব্যবসা-বানিজ্য ও স্কুল-কলেজের কাজ’সহ দৈনন্দিন কাজে বোয়ালিয়ার খেয়া পারাপার হতে হয়। তাছাড়া পাইকগাছার সহিত সাতক্ষীরার যোগাযোগের গুরুত্বপূর্ণ পথে বোয়ালিয়া খেয়া পারাপার এক বড় প্রতিবন্ধকতা।
খেয়া পারাপারের যাত্রী আহম্মদ আলী বাচা, আব্দুল খালেক গাজী, শেখ শাহাবুদ্দীন জানান, প্রতিদিন তাদের বিভিন্ন কাজে পাইকগাছায় আসা যাওয়া পথে বোয়ালিয়া খেয়া পার হওয়ার সময় কাঁদা পানি মেখে ট্রলারে উঠতে হয়। অনেক সময় কাঁদায় পা পিছলে নদের পানিতে পড়ে যাওয়ার ঘটনাও ঘটেছে।
ভুক্তভোগী যাত্রীদের দাবী ভাটার সময় খেয়া ঘাটের ঠিকাদার উঠানামার পথে ইটের উপর কাঁদার প্রলেপ পানি দিয়ে ধুয়ে দিলে ও আরো কিছু ইট বিছিয়ে দিলে যাত্রীদের কষ্ট অনেকাংশে লাঘব হবে।
তবে কপোতাক্ষ নদের বোয়ালিয়া খেয়াঘাটের পাশ দিয়ে ব্রীজ নির্মানের কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে। ব্রীজটির নির্মান কাজ শেষ হলে বোয়ালিয়া খেয়া পারাপারের যাত্রী বিড়ম্বনার অবসান ঘটবে। ব্রীজটি নির্মান কাজ শেষ না হওয়া পর্যন্ত খেয়া পারাপারের ঠিকাদার যেন খেয়া পারাপারে উঠা নামার ইট বিছানো পথটি চলাচলের উপযুক্ত রাখে, তার জন্য প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন খেয়া পারাপারের ভুক্তভোগী এলাকাবাসী।
তাছাড়া পশ্বিম পাশ থেকে ট্রলারে উঠার সময় হাঁটু পানিতে নেমে কাঁদা মেখে উঠানামা করতে হয়ে। অফিস, আদালত, স্কুল, কলেজের আসা-যাওয়া কর্মজীবি ও ছাত্র/ছাত্রীদের জুতা মোজা খুলে খেয়া পারাপার করতে হয়। তবে সব থেকে অসুবিধা ভোগ করছে মহিলা ও বাচ্চারা। তারা এমতাবস্থায় মারাত্বক ঝুঁকি নিয়ে খেয়া পার হচ্ছে।
পাইকগাছা উপজেলার বোয়ালিয়া খেয়াঘাটের পশ্বিম পাশে রাড়ুলী ইউনিয়ন অবস্থিত। প্রতিদিন হাজার হাজার লোক জনকে অফিস, আদালত, ব্যবসা-বানিজ্য ও স্কুল-কলেজের কাজ’সহ দৈনন্দিন কাজে বোয়ালিয়ার খেয়া পারাপার হতে হয়। তাছাড়া পাইকগাছার সহিত সাতক্ষীরার যোগাযোগের গুরুত্বপূর্ণ পথে বোয়ালিয়া খেয়া পারাপার এক বড় প্রতিবন্ধকতা।
খেয়া পারাপারের যাত্রী আহম্মদ আলী বাচা, আব্দুল খালেক গাজী, শেখ শাহাবুদ্দীন জানান, প্রতিদিন তাদের বিভিন্ন কাজে পাইকগাছায় আসা যাওয়া পথে বোয়ালিয়া খেয়া পার হওয়ার সময় কাঁদা পানি মেখে ট্রলারে উঠতে হয়। অনেক সময় কাঁদায় পা পিছলে নদের পানিতে পড়ে যাওয়ার ঘটনাও ঘটেছে।
ভুক্তভোগী যাত্রীদের দাবী ভাটার সময় খেয়া ঘাটের ঠিকাদার উঠানামার পথে ইটের উপর কাঁদার প্রলেপ পানি দিয়ে ধুয়ে দিলে ও আরো কিছু ইট বিছিয়ে দিলে যাত্রীদের কষ্ট অনেকাংশে লাঘব হবে।
তবে কপোতাক্ষ নদের বোয়ালিয়া খেয়াঘাটের পাশ দিয়ে ব্রীজ নির্মানের কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে। ব্রীজটির নির্মান কাজ শেষ হলে বোয়ালিয়া খেয়া পারাপারের যাত্রী বিড়ম্বনার অবসান ঘটবে। ব্রীজটি নির্মান কাজ শেষ না হওয়া পর্যন্ত খেয়া পারাপারের ঠিকাদার যেন খেয়া পারাপারে উঠা নামার ইট বিছানো পথটি চলাচলের উপযুক্ত রাখে, তার জন্য প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন খেয়া পারাপারের ভুক্তভোগী এলাকাবাসী।