দীর্ঘ
প্রতিক্ষার পর আজ বৃহস্পতিবার মোবাইল ফোন কোম্পানিগুলোর প্রস্তাবিত থ্রিজি
প্যাকেজ বা মূল্য তালিকা অনুমোদন দিচ্ছে বিটিআরসি। আর আগামী রোববার থেকে
থ্রিজির বাণিজ্যিক সেবা গ্রাহক পর্যায়ে চালু করতে পারবে অপারেটররা।
বিটিআরসি ও সংশ্লিষ্ট মোবাইল ফোন অপারেটর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
এ ব্যাপারে বিটিআরসি চেয়ারম্যান সুনীল কান্তি বোস বলেছেন, আমরা বৃহস্পতিবার থ্রিজি প্যাকেজ অনুমোদন দেব। এরপর চাইলেই অপারেটরা থ্রিজি সেবা চালু করতে পারবে। তবে কখন সেটি চালু হবে তা একান্তই অপারেটরদের বিষয়।
গত মাসের প্রথমভাগে থ্রিজি ফোনের লাইসেন্স পাওয়ার পর থেকেই বেসরকারি ৪ অপারেটর এ সেবা চালুর তোড়জোর শুরু করে। ইতিমধ্যে তারা সম্ভাব্য সময়সূচিও ঘোষণা করেছে।
গ্রামীণফোন ও রবি চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে এ সেবা চালুর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছে।
বাকীরাও চলতি মাসেই আসতে চায়। সব প্রস্তুতি থাকা সত্ত্বেও থ্রিজির ভয়েস কল ও ইন্টারনেটের প্রস্তাবিত মূল্য তালিকার অনুমোদন না পাওয়ায় অপারেটররা এ সেবা চালু করতে পারেনি।
বিটিআরসি সূত্রে জানা গেছে, তিনটি অপারেটর এখন পর্যন্ত প্রস্তাবিত প্যাকেজ জমা দিয়েছে। এরা হচ্ছে-গ্রামীণফোন, রবি আজিয়াটা ও এয়ারটেল বাংলাদেশ।
বাংলালিংক ডিজিটাল কমিউনিকেশন এখন পর্যন্ত প্যাকেজ জমা দেয়নি। আজ বৃহস্পতিবার বিটিআরসি জমা পড়া প্যাকেজ তিনটি অনুমোদন করবে।
জানা গেছে, রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানি টেলিটকের বিদ্যমান প্যাকেজকে বেঞ্চমার্ক হিসেবে বিবেচনা করছে বিটিআরসি। তাই বেসরকারি তিন অপারেটরের প্যাকেজও তার আশপাশেই থাকবে।
থ্রিজি প্যাকেজ মূল্য কেমন হতে পারে তা এখনও জানা যায়নি। তবে রাষ্ট্রায়ত্ত মোবাইল কোম্পানি টেলিটকের দেওয়া প্যাকেজের কাছাকাছি থাকবে বলে জানা গেছে। ভয়েস কল ও ইন্টারনেট ব্যবহারের ট্যাক্স টেলিটকের চেয়ে কিছু কম-বেশি হতে পারে।
প্রসঙ্গত, গত ২৮ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা থেকেই সীমিত আকারে ৩.৫জি চালু করেছে রবি আজিয়াটা।
প্রাথমিক অবস্থায় ঢাকা ও বন্দরনগরী চট্টগ্রামে ৩.৫জি সেবা চালু করে প্রতিষ্ঠানটি।
চলতি অক্টোবর মাস থেকে বাণিজ্যিকভাবে এই সেবা পাবেন গ্রাহকরা। এ বছরের মধ্যেই ঢাকা, চট্টগ্রাম ছাড়াও কুমিল্লা ও সিলেটে এ সেবা চালু হবে।
আর আগামী ২০১৪ সালের প্রথম প্রান্তিকের মধ্যে ৩৫ শতাংশ থ্রি-জি সুবিধার আওতাভুক্ত হবে। থ্রিজি প্রযুক্তি খাতে রবি ২০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করবে।
গত ২৯ সেপ্টেম্বর রোববার সকালে আনুষ্ঠানিক থ্রিজি সেবা চালু করলো দেশের সব থেকে বড় মোবাইল অপারেটর গ্রামীণফোন।
প্রথম পর্যায়ে গ্রামীণফোনের নিজস্ব কার্যালয়, রাজধানীর বারিধারা ও গুলশান এলাকায় এ সেবা পাওয়া যাবে। তারসঙ্গে যুক্ত হবে চট্টগ্রামের একাধিক এলাকা।
অক্টোবরের শুরুতে চট্টগ্রাম ও ঢাকার আরও কিছু এলাকায় থ্রিজি সেবা চালু হবে। নভেম্বরে ঢাকা জেলার অন্যান্য অংশ, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুরে তা সম্প্রসারিত হবে।
ডিসেম্বরে সাত বিভাগীয় শহরে গ্রামীণফোনের থ্রিজি সেবা চালু করা সম্ভব হবে। আর ২০১৪ সালের মার্চের মধ্যে সব জেলার গ্রাহকরা থ্রিজি সেবা পাবে।
গত ২ অক্টোবর বুধবার সকাল সাড়ে ১১টায় ভিডিও কল করে এয়ারটেল বাংলাদেশ লিমিটেড থ্রিজি সেবা আনুষ্ঠানিক চালু করে।
চলতি অক্টোবর মাসে ঢাকা-চট্টগ্রামের কিছু এলাকা, নভেম্বরের মধ্যে সিলেটের কিছু এলাকা, ডিসেম্বরের মধ্যে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেটের বাকি এলাকাগুলোতে থ্রিজি চালু করা হবে।
এছাড়া আগামী বছরের জানুয়ারির মধ্যে সব বিভাগীয় শহর এবং ২০১৪ সালের মধ্যে সারাদেশে থ্রিজি সেবা পৌঁছে দেবে এয়ারটেল।
এ ব্যাপারে বিটিআরসি চেয়ারম্যান সুনীল কান্তি বোস বলেছেন, আমরা বৃহস্পতিবার থ্রিজি প্যাকেজ অনুমোদন দেব। এরপর চাইলেই অপারেটরা থ্রিজি সেবা চালু করতে পারবে। তবে কখন সেটি চালু হবে তা একান্তই অপারেটরদের বিষয়।
গত মাসের প্রথমভাগে থ্রিজি ফোনের লাইসেন্স পাওয়ার পর থেকেই বেসরকারি ৪ অপারেটর এ সেবা চালুর তোড়জোর শুরু করে। ইতিমধ্যে তারা সম্ভাব্য সময়সূচিও ঘোষণা করেছে।
গ্রামীণফোন ও রবি চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে এ সেবা চালুর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছে।
বাকীরাও চলতি মাসেই আসতে চায়। সব প্রস্তুতি থাকা সত্ত্বেও থ্রিজির ভয়েস কল ও ইন্টারনেটের প্রস্তাবিত মূল্য তালিকার অনুমোদন না পাওয়ায় অপারেটররা এ সেবা চালু করতে পারেনি।
বিটিআরসি সূত্রে জানা গেছে, তিনটি অপারেটর এখন পর্যন্ত প্রস্তাবিত প্যাকেজ জমা দিয়েছে। এরা হচ্ছে-গ্রামীণফোন, রবি আজিয়াটা ও এয়ারটেল বাংলাদেশ।
বাংলালিংক ডিজিটাল কমিউনিকেশন এখন পর্যন্ত প্যাকেজ জমা দেয়নি। আজ বৃহস্পতিবার বিটিআরসি জমা পড়া প্যাকেজ তিনটি অনুমোদন করবে।
জানা গেছে, রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানি টেলিটকের বিদ্যমান প্যাকেজকে বেঞ্চমার্ক হিসেবে বিবেচনা করছে বিটিআরসি। তাই বেসরকারি তিন অপারেটরের প্যাকেজও তার আশপাশেই থাকবে।
থ্রিজি প্যাকেজ মূল্য কেমন হতে পারে তা এখনও জানা যায়নি। তবে রাষ্ট্রায়ত্ত মোবাইল কোম্পানি টেলিটকের দেওয়া প্যাকেজের কাছাকাছি থাকবে বলে জানা গেছে। ভয়েস কল ও ইন্টারনেট ব্যবহারের ট্যাক্স টেলিটকের চেয়ে কিছু কম-বেশি হতে পারে।
প্রসঙ্গত, গত ২৮ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা থেকেই সীমিত আকারে ৩.৫জি চালু করেছে রবি আজিয়াটা।
প্রাথমিক অবস্থায় ঢাকা ও বন্দরনগরী চট্টগ্রামে ৩.৫জি সেবা চালু করে প্রতিষ্ঠানটি।
চলতি অক্টোবর মাস থেকে বাণিজ্যিকভাবে এই সেবা পাবেন গ্রাহকরা। এ বছরের মধ্যেই ঢাকা, চট্টগ্রাম ছাড়াও কুমিল্লা ও সিলেটে এ সেবা চালু হবে।
আর আগামী ২০১৪ সালের প্রথম প্রান্তিকের মধ্যে ৩৫ শতাংশ থ্রি-জি সুবিধার আওতাভুক্ত হবে। থ্রিজি প্রযুক্তি খাতে রবি ২০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করবে।
গত ২৯ সেপ্টেম্বর রোববার সকালে আনুষ্ঠানিক থ্রিজি সেবা চালু করলো দেশের সব থেকে বড় মোবাইল অপারেটর গ্রামীণফোন।
প্রথম পর্যায়ে গ্রামীণফোনের নিজস্ব কার্যালয়, রাজধানীর বারিধারা ও গুলশান এলাকায় এ সেবা পাওয়া যাবে। তারসঙ্গে যুক্ত হবে চট্টগ্রামের একাধিক এলাকা।
অক্টোবরের শুরুতে চট্টগ্রাম ও ঢাকার আরও কিছু এলাকায় থ্রিজি সেবা চালু হবে। নভেম্বরে ঢাকা জেলার অন্যান্য অংশ, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুরে তা সম্প্রসারিত হবে।
ডিসেম্বরে সাত বিভাগীয় শহরে গ্রামীণফোনের থ্রিজি সেবা চালু করা সম্ভব হবে। আর ২০১৪ সালের মার্চের মধ্যে সব জেলার গ্রাহকরা থ্রিজি সেবা পাবে।
গত ২ অক্টোবর বুধবার সকাল সাড়ে ১১টায় ভিডিও কল করে এয়ারটেল বাংলাদেশ লিমিটেড থ্রিজি সেবা আনুষ্ঠানিক চালু করে।
চলতি অক্টোবর মাসে ঢাকা-চট্টগ্রামের কিছু এলাকা, নভেম্বরের মধ্যে সিলেটের কিছু এলাকা, ডিসেম্বরের মধ্যে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেটের বাকি এলাকাগুলোতে থ্রিজি চালু করা হবে।
এছাড়া আগামী বছরের জানুয়ারির মধ্যে সব বিভাগীয় শহর এবং ২০১৪ সালের মধ্যে সারাদেশে থ্রিজি সেবা পৌঁছে দেবে এয়ারটেল।