পাইকগাছা উপজেলাকে দালাল মুক্ত করতে যেয়ে নিজে কথিত রাজাকার খেতাব নিয়ে
যোগদানের ১ মাসের মধ্যে স্টান্ড রিলিজ হয়ে বদলি হলেন নির্বাহী কর্মকর্তা
(ইউএনও) মোঃ মোমেনুর রশীদ। এনিয়ে খোদ মুক্তিযোদ্ধাসহ নানা মহলে মিশ্র
প্রতিক্রায়া সৃষ্টি হয়েছে। তবে তার বদলি আদেশ প্রত্যাহারের দাবীতে
মুক্তিযোদ্ধাসহ আ’লীগের সভাপতি সংশ্লিষ্ট দপ্তরে আবেদন করেছেন।
জানা যায়, গত ৯ অক্টোবর পাইকগাছা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে মোঃ মোমিনুর রশীদ যোগদান করেন। এ সময়ের মধ্যেই উপজেলা পরিষদকে দালাল মুক্ত করার ঘোষণা দেন তিনি। এরই প্রেক্ষিতে একটি প্রভাবশালী মহল তার উপর ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেন।
প্রশাসনিক কাজে ব্যস্ত থাকায় গত ২৩ অক্টোবর উপজেলার সোলাদানায় প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সামাদের রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে না পারায় মুক্তিযোদ্ধা শেখ শাহাদাৎ হোসেন বাচ্চু এ ব্যাপারে বিভাগীয় কমিশনার বরাবর অভিযোগ করেন।
এদিকে দাফন অনুষ্ঠানে না যাওয়ার স্পর্শকাতর এ বিষয়টি নিয়ে একটি মহল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে রাজাকারপন্থী মানুষ হিসেবে গুজব ছড়িয়ে দেয়। তা নিয়ে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাসহ সর্বমহলে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়।
এ ঘটনায় মুক্তিযোদ্ধাদের এক সভায় নির্বাহী কর্মকর্তা নিজে গিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেন। উপজেলার মুক্তিযোদ্ধা কমিটির কমান্ডার চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ, সাবেক কমান্ডার গাজী রুহুল আমিন এ বদলি আদেশ স্থাগিতের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় আবেদন করেছেন।
নির্বাহী কর্মকর্তা মোমিনুর রশীদের জন্মস্থান সাতক্ষীরার ফিংড়ি ইউনিয়নের মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আবুল খায়ের লিখিত বক্তব্যে জানান, মোমিনুর রশীদের পিতা আব্দুল কাদের ও তার পরিবার মুক্তিযোদ্ধা স্বপক্ষের মানুষ।
এ ব্যাপারে উপজেলা চেয়ারম্যান ও আ’লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ রশীদুজ্জামান মোড়ল জানান, নির্বাহী কর্মকর্তা মোমিনুর রশীদ এলাকায় দক্ষ কর্মকর্তার পরিচিতি লাভ করার কারেন একটি প্রভাবশালী মহলের গাত্রদাহ শুরু হয় এবং তাকে বদলির জন্য অপচেষ্টায় লিপ্ত হয়।
জানা যায়, গত ৯ অক্টোবর পাইকগাছা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে মোঃ মোমিনুর রশীদ যোগদান করেন। এ সময়ের মধ্যেই উপজেলা পরিষদকে দালাল মুক্ত করার ঘোষণা দেন তিনি। এরই প্রেক্ষিতে একটি প্রভাবশালী মহল তার উপর ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেন।
প্রশাসনিক কাজে ব্যস্ত থাকায় গত ২৩ অক্টোবর উপজেলার সোলাদানায় প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সামাদের রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে না পারায় মুক্তিযোদ্ধা শেখ শাহাদাৎ হোসেন বাচ্চু এ ব্যাপারে বিভাগীয় কমিশনার বরাবর অভিযোগ করেন।
এদিকে দাফন অনুষ্ঠানে না যাওয়ার স্পর্শকাতর এ বিষয়টি নিয়ে একটি মহল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে রাজাকারপন্থী মানুষ হিসেবে গুজব ছড়িয়ে দেয়। তা নিয়ে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাসহ সর্বমহলে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়।
এ ঘটনায় মুক্তিযোদ্ধাদের এক সভায় নির্বাহী কর্মকর্তা নিজে গিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেন। উপজেলার মুক্তিযোদ্ধা কমিটির কমান্ডার চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ, সাবেক কমান্ডার গাজী রুহুল আমিন এ বদলি আদেশ স্থাগিতের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় আবেদন করেছেন।
নির্বাহী কর্মকর্তা মোমিনুর রশীদের জন্মস্থান সাতক্ষীরার ফিংড়ি ইউনিয়নের মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আবুল খায়ের লিখিত বক্তব্যে জানান, মোমিনুর রশীদের পিতা আব্দুল কাদের ও তার পরিবার মুক্তিযোদ্ধা স্বপক্ষের মানুষ।
এ ব্যাপারে উপজেলা চেয়ারম্যান ও আ’লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ রশীদুজ্জামান মোড়ল জানান, নির্বাহী কর্মকর্তা মোমিনুর রশীদ এলাকায় দক্ষ কর্মকর্তার পরিচিতি লাভ করার কারেন একটি প্রভাবশালী মহলের গাত্রদাহ শুরু হয় এবং তাকে বদলির জন্য অপচেষ্টায় লিপ্ত হয়।