পাইকগাছায় উৎসব মুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে
কৃষিব্যাংকের হালখাতা। হালখাতা উপলক্ষ্যে ব্যাংকভবনে সকাল থেকেই গ্রাহকদের
ব্যাপক উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। সুত্রমতে- কৃষিব্যাংক পাইকগাছা
শাখা কর্তৃপক্ষ ১ জুলাই ‘১২ হতে ৩০ জুন ‘১৩ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ১৩ কোটি
১৪ লাখ টাকা বকেয়া ঋণ আদায়ের বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে। নির্ধারিত
লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী ইতোমধ্যে ৬ কোটি ৯ লাখ টাকা আদায় হলেও অবশিষ্ট বকেয়া
ঋণ আদায়ে প্রতিবছরের ন্যয় চলতি বছর ১১ এপ্রিল বৃহস্পতিবার হালখাতার দিন
ধার্য্য করে।
হালখাতার পূর্বে ১ হাজার গ্রাহককে দাওয়াত পত্র প্রদান করা হয়। যার প্রেক্ষিতে সকাল ১০ টা হতে ব্যাংক ভবনে ছিল গ্রাহকদের উপচে পড়া ভীড়। সর্বোচ্চ ঋণ খেলাপি ৩০ লাখ হলেও অধিকাংশ গ্রাহক ক্ষুদ্র এবং মাঝারি।
গ্রাহক আফজাল হোসেন জানান তার কাছে বকেয়া পাওনা ছিল ৩৩ হাজার টাকা তিনি সম্পূর্ণ টাকা হালখাতায় অংশগ্রহনের মাধ্যমে পরিশোধ করেছেন। ব্যাবস্থাপক মোঃ আনারুল ইসলাম জানান, প্রতিবছরের ন্যয় এবছরও গ্রাহকদের উপস্থিতি সন্তোষজনক।
এ ধরনের উদ্যোগ হাজার বছরের বাঙালীর ঐতিহ্য ধরে রাখার পাশাপাশি সাধারণ গ্রাহকদের সাথে ব্যাংক কর্তৃপক্ষের সু-সম্পর্ক সৃষ্টি হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন সাবেক ব্যাংক কর্মকর্তা আব্দুস সাত্তার, মাঠ কর্মকর্তা গোলাম মোস্তফা, আব্দুস সাত্তার, আমির আলী, কানাই লাল দাশ, পরিদর্শক শাহাজান আলী ও আল্পনা।
হালখাতার পূর্বে ১ হাজার গ্রাহককে দাওয়াত পত্র প্রদান করা হয়। যার প্রেক্ষিতে সকাল ১০ টা হতে ব্যাংক ভবনে ছিল গ্রাহকদের উপচে পড়া ভীড়। সর্বোচ্চ ঋণ খেলাপি ৩০ লাখ হলেও অধিকাংশ গ্রাহক ক্ষুদ্র এবং মাঝারি।
গ্রাহক আফজাল হোসেন জানান তার কাছে বকেয়া পাওনা ছিল ৩৩ হাজার টাকা তিনি সম্পূর্ণ টাকা হালখাতায় অংশগ্রহনের মাধ্যমে পরিশোধ করেছেন। ব্যাবস্থাপক মোঃ আনারুল ইসলাম জানান, প্রতিবছরের ন্যয় এবছরও গ্রাহকদের উপস্থিতি সন্তোষজনক।
এ ধরনের উদ্যোগ হাজার বছরের বাঙালীর ঐতিহ্য ধরে রাখার পাশাপাশি সাধারণ গ্রাহকদের সাথে ব্যাংক কর্তৃপক্ষের সু-সম্পর্ক সৃষ্টি হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন সাবেক ব্যাংক কর্মকর্তা আব্দুস সাত্তার, মাঠ কর্মকর্তা গোলাম মোস্তফা, আব্দুস সাত্তার, আমির আলী, কানাই লাল দাশ, পরিদর্শক শাহাজান আলী ও আল্পনা।
