পাইকগাছা উপজেলার ১নং হরিঢালী ইউনিয়নের উন্নয়নে
আসা প্রায় কোটি টাকার সরকারী বাজেট ফেরৎ যাওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে। ইউপি
চেয়ারম্যান এস এম রফিক উদ্দিন অসুস্থ্য থাকার কারনে দীর্ঘদিন ইউনিয়নে
অনুপস্থিত থাকায় এ সব বাজেট ফেরৎ যাওয়ার পথে বলে সংশ্লিষ্ট একাধিক সুত্রে এ
তথ্য জানাগেছে। ইউনিয়নের উন্নয়ন প্রশ্নে দেখা দিয়েছে চরম হতাশা।
আদৌ এ সব বাজেট ইউনিয়নের উন্নয়নে কাজে আসবে? না সেগুলি ফেরৎ যাবে এমন প্রশ্ন ইউপি সদস্যসহ এলাকাবাসীর।
সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানাগেছে, উপজেলার ১নং হরিঢালী ইউপি চেয়ারম্যান এস এম রফিক উদ্দিন প্যারালাইসিস জনিত কারনে প্রায় ৯/১০ মাস যাবৎ চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এমতাবস্থায় ইউনিয়ন পরিষদ সংশ্লিষ্ট সকল কাজে চেয়ারম্যানের অনুপস্থিতি যেন বিড়াম্বনাসহ সার্বিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে বাধাগ্রস্থ হয়ে দাড়িয়েছে। যার ফলে ইউনিয়নবাসী পরিষদ সংশ্লিষ্ট সকল সুযোগ সুবিধা থেকে এক প্রকার বঞ্চিত হয়ে পড়েছে। একইভাবে চেয়ারম্যানের অনুপস্থিতির কারনে ইউপি মামলার বিচার প্রক্রিয়া নিয়েও বিচারপ্রার্থীদের নানাভাবে হয়রানী হতে হচ্ছে। অথচ ইউনিয়ন পরিচালনার জন্য কোনো ব্যবস্থা এমনকি ভারপ্রাপ্ত কোন চেয়ারম্যান অদ্যবধি নিয়োগ করা হয়নি। এ সকল বিষয়ে নেই কার্যকর কোনো পদক্ষেপ। ইতোমধ্যে পরিষদ সংশ্লিষ্ট কাজে গতি বৃদ্ধির জন্য প্যানেল চেয়ারম্যান নির্বাচিত করা হলেও ইউনিয়নের উন্নয়নের জন্য তা আশানুরূপ নয়। কারন হিসাবে পুর্ণ ক্ষমতা প্রাপ্ত না হবার কারনে প্যানেল চেয়ারম্যান ইউনিয়নের উন্নয়নে তেমনটি কাজে আসছে না।
সুত্রমতে, চেয়ারম্যানের অনুপস্থিতি আর পূর্ণ ক্ষমতা না পাওয়ার কারনে ইউনিয়নের উন্নয়ন খাতে বরাদ্ধ স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রনালয়ের প্রায় কোটি টাকার বাজেট এখন ফেরৎ যাওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে, টি, আর প্রকল্পে সাড়ে ৮ টন চাউল, কাবিখাপ্রকল্পের জন্য দু’দফায় ২২টন, শিশু কার্ড ২৪ মাসে জন্য ২ শ ৩ জন ও ৬০ দিনের কর্মসৃজন কর্মসুচির আওতায় ২’শ জন’র কাজ যা ১লা এপ্রিল’১৩ থেকে শুরু করার কথা। অথচ এ সব এখন অনিশ্চয়তার পথে। থমকে গেছে ইউনিয়নের উন্নয়ন কার্যক্রম।
অন্যদিকে ইউনিয়নের উন্নয়নে এমপি কোটার বিশেষ বরাদ্ধের কাজ চলছে বলে জানাগেছে। এর মধ্যে রয়েছে, মসজিদ, মাদ্রাসা, মন্দিরসহ আভ্যান্তরীন সড়কের সংষ্কার কার্যক্রম। এ বিষয় ইউপি’র নব নির্বাচিত প্যানেল চেয়ারম্যান আকবার আলী আকু জানান, চেয়ারম্যানের অনুপস্থিতির কারণে এ সব উন্নয়ন কার্যক্রম পিছিয়ে পড়েছে। কারণ এ সব বাজেট ক্ষমতাপ্রাপ্ত ইউপি চেয়ারম্যান ছাড়া অন্য কেহ দায়িত্ব বুঝে নিতে পারেনা। এ বিষয় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী আতিয়ুর রহমান জানান, উল্লেখিত কাজ সমুহ সবই বাস্তবায়ন হবে। কোন অসুবিধা হবেনা।
আদৌ এ সব বাজেট ইউনিয়নের উন্নয়নে কাজে আসবে? না সেগুলি ফেরৎ যাবে এমন প্রশ্ন ইউপি সদস্যসহ এলাকাবাসীর।
সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানাগেছে, উপজেলার ১নং হরিঢালী ইউপি চেয়ারম্যান এস এম রফিক উদ্দিন প্যারালাইসিস জনিত কারনে প্রায় ৯/১০ মাস যাবৎ চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এমতাবস্থায় ইউনিয়ন পরিষদ সংশ্লিষ্ট সকল কাজে চেয়ারম্যানের অনুপস্থিতি যেন বিড়াম্বনাসহ সার্বিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে বাধাগ্রস্থ হয়ে দাড়িয়েছে। যার ফলে ইউনিয়নবাসী পরিষদ সংশ্লিষ্ট সকল সুযোগ সুবিধা থেকে এক প্রকার বঞ্চিত হয়ে পড়েছে। একইভাবে চেয়ারম্যানের অনুপস্থিতির কারনে ইউপি মামলার বিচার প্রক্রিয়া নিয়েও বিচারপ্রার্থীদের নানাভাবে হয়রানী হতে হচ্ছে। অথচ ইউনিয়ন পরিচালনার জন্য কোনো ব্যবস্থা এমনকি ভারপ্রাপ্ত কোন চেয়ারম্যান অদ্যবধি নিয়োগ করা হয়নি। এ সকল বিষয়ে নেই কার্যকর কোনো পদক্ষেপ। ইতোমধ্যে পরিষদ সংশ্লিষ্ট কাজে গতি বৃদ্ধির জন্য প্যানেল চেয়ারম্যান নির্বাচিত করা হলেও ইউনিয়নের উন্নয়নের জন্য তা আশানুরূপ নয়। কারন হিসাবে পুর্ণ ক্ষমতা প্রাপ্ত না হবার কারনে প্যানেল চেয়ারম্যান ইউনিয়নের উন্নয়নে তেমনটি কাজে আসছে না।
সুত্রমতে, চেয়ারম্যানের অনুপস্থিতি আর পূর্ণ ক্ষমতা না পাওয়ার কারনে ইউনিয়নের উন্নয়ন খাতে বরাদ্ধ স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রনালয়ের প্রায় কোটি টাকার বাজেট এখন ফেরৎ যাওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে, টি, আর প্রকল্পে সাড়ে ৮ টন চাউল, কাবিখাপ্রকল্পের জন্য দু’দফায় ২২টন, শিশু কার্ড ২৪ মাসে জন্য ২ শ ৩ জন ও ৬০ দিনের কর্মসৃজন কর্মসুচির আওতায় ২’শ জন’র কাজ যা ১লা এপ্রিল’১৩ থেকে শুরু করার কথা। অথচ এ সব এখন অনিশ্চয়তার পথে। থমকে গেছে ইউনিয়নের উন্নয়ন কার্যক্রম।
অন্যদিকে ইউনিয়নের উন্নয়নে এমপি কোটার বিশেষ বরাদ্ধের কাজ চলছে বলে জানাগেছে। এর মধ্যে রয়েছে, মসজিদ, মাদ্রাসা, মন্দিরসহ আভ্যান্তরীন সড়কের সংষ্কার কার্যক্রম। এ বিষয় ইউপি’র নব নির্বাচিত প্যানেল চেয়ারম্যান আকবার আলী আকু জানান, চেয়ারম্যানের অনুপস্থিতির কারণে এ সব উন্নয়ন কার্যক্রম পিছিয়ে পড়েছে। কারণ এ সব বাজেট ক্ষমতাপ্রাপ্ত ইউপি চেয়ারম্যান ছাড়া অন্য কেহ দায়িত্ব বুঝে নিতে পারেনা। এ বিষয় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী আতিয়ুর রহমান জানান, উল্লেখিত কাজ সমুহ সবই বাস্তবায়ন হবে। কোন অসুবিধা হবেনা।