পাইকগাছা
উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ ইউনিয়ন ১নং হরিঢালী এখন অভিভাবকহীন। ইউপি চেয়ারম্যান
এস এম রফিক উদ্দিন অসুস্থজনিত কারনে পদত্যাগ করায় দীর্ঘদিন অভিভাবকশুন্য
হয়ে পড়েছে উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ এ ইউনিয়নটি। ফলে পরিষদ সংশ্লিষ্ট অনেক
গুরুত্বপূর্ণ কাজে চরম বিঘ্নের সৃষ্টি হচ্ছে। এমতাবস্থায় ইউনিয়নে উপনির্বাচন
জরুরী বলে মনে করেন বিজ্ঞ মহল। সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানা গেছে,
বিগত ২০১১ সালের মার্চে অনুষ্ঠিত ইউপি নির্বাচনে উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ ১নং
হরিঢালী ইউনিয়নে চেয়ারম্যানপদে নির্বাচিন হন এস এম রফিক উদ্দিন।
এরপর পরিষদ সংশ্লিষ্ট সকল কার্যক্রম এগিয়ে চললেও বিভিন্ন সময় ইউপি সদস্যদের বিতর্কিত কর্মকান্ডের কারনে নানা সমালোচনার মুখে পড়ে ইউনিয়নটি। এ সময় ইউপি চেয়ারম্যান এস এম রফিক উদ্দিনের শক্ত অবস্থানের কারনে সার্বিক বিষয় নিয়ে তেমন কোন অসুবিধা হযনি। ঘটনাক্রমে চেয়ারম্যান শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন।
এরপর থেকে পরিষদ সংশ্লিষ্ট কার্যক্রম বিঘ্নিত হতে থাকে। চেয়ারম্যানের দীর্ঘ চিকিৎসার পর শারীরিকভাবে আশানুরূপ উন্নতি না হওয়ায় ইউনিয়নবাসীর কথা চিন্তা করে গত ৭ মার্চ তিনি জেলা প্রশাসক বরাবর পদত্যাগপত্র জমাদেন। এরপর থেকে অদ্যবধি ইউনিয়নটি অভিভাবক শুন্য হয়ে পড়েছে।
এমতাবস্থায় ইউনিয়নে বিচারপ্রার্থীসহ পরিষদ সংশ্লিষ্ট সার্বিক কার্যক্রমে চরম বিঘ্নের সৃষ্টি হচ্ছে বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীদের। নামমাত্র প্যানেল চেয়ারম্যান গঠন করা হলেও তাতে আশানুরূপ প্রতিফলন ঘটেনি। ইউনিয়নে চলছে ভুমি দখল আর ডিসিআর বানিজ্যের হলিখেলা। বর্তমানে কপোতাক্ষের জেগে ওঠা চর দখলে চলছে প্রতিযোগীতা। একইভাবে এ সব সরকারী সম্পত্ত্বির বন্দোবস্ত নিয়ে দলীল প্রক্রিয়ার নামে ও প্রাথমিক পর্যায় ডিসিআর এর নামে চলছে রমরমা বানিজ্য। লোপাট হচ্ছে কোটি কোটি টাকা। অথচ গুরুত্বপূর্ণ এ ইউনিয়ন দীর্ঘদিন অভিভাবক শুন্য অবস্থায় বিরাজ করলেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ রয়েছেন কুম্ভকর্ণের ঘুমে আচ্ছন্ন। ফলে একদিকে যেমন ইউনিয়নের সার্বিক আইন শৃঙ্খলা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। অন্যদিকে পরিষদ সংশ্লিষ্ট অনেক কাজ বিঘ্নিত হওয়ার আশংকা বিরাজ করছে।
অভিজ্ঞ মহলের মতে, ইউনিয়নের ভাবমুর্তি রক্ষাসহ সার্বিক কার্যক্রম সমুন্নত রাখতে ইউনিয়নে উপনির্বাচন অতিব জরুরী। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তারা।
এরপর পরিষদ সংশ্লিষ্ট সকল কার্যক্রম এগিয়ে চললেও বিভিন্ন সময় ইউপি সদস্যদের বিতর্কিত কর্মকান্ডের কারনে নানা সমালোচনার মুখে পড়ে ইউনিয়নটি। এ সময় ইউপি চেয়ারম্যান এস এম রফিক উদ্দিনের শক্ত অবস্থানের কারনে সার্বিক বিষয় নিয়ে তেমন কোন অসুবিধা হযনি। ঘটনাক্রমে চেয়ারম্যান শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন।
এরপর থেকে পরিষদ সংশ্লিষ্ট কার্যক্রম বিঘ্নিত হতে থাকে। চেয়ারম্যানের দীর্ঘ চিকিৎসার পর শারীরিকভাবে আশানুরূপ উন্নতি না হওয়ায় ইউনিয়নবাসীর কথা চিন্তা করে গত ৭ মার্চ তিনি জেলা প্রশাসক বরাবর পদত্যাগপত্র জমাদেন। এরপর থেকে অদ্যবধি ইউনিয়নটি অভিভাবক শুন্য হয়ে পড়েছে।
এমতাবস্থায় ইউনিয়নে বিচারপ্রার্থীসহ পরিষদ সংশ্লিষ্ট সার্বিক কার্যক্রমে চরম বিঘ্নের সৃষ্টি হচ্ছে বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীদের। নামমাত্র প্যানেল চেয়ারম্যান গঠন করা হলেও তাতে আশানুরূপ প্রতিফলন ঘটেনি। ইউনিয়নে চলছে ভুমি দখল আর ডিসিআর বানিজ্যের হলিখেলা। বর্তমানে কপোতাক্ষের জেগে ওঠা চর দখলে চলছে প্রতিযোগীতা। একইভাবে এ সব সরকারী সম্পত্ত্বির বন্দোবস্ত নিয়ে দলীল প্রক্রিয়ার নামে ও প্রাথমিক পর্যায় ডিসিআর এর নামে চলছে রমরমা বানিজ্য। লোপাট হচ্ছে কোটি কোটি টাকা। অথচ গুরুত্বপূর্ণ এ ইউনিয়ন দীর্ঘদিন অভিভাবক শুন্য অবস্থায় বিরাজ করলেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ রয়েছেন কুম্ভকর্ণের ঘুমে আচ্ছন্ন। ফলে একদিকে যেমন ইউনিয়নের সার্বিক আইন শৃঙ্খলা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। অন্যদিকে পরিষদ সংশ্লিষ্ট অনেক কাজ বিঘ্নিত হওয়ার আশংকা বিরাজ করছে।
অভিজ্ঞ মহলের মতে, ইউনিয়নের ভাবমুর্তি রক্ষাসহ সার্বিক কার্যক্রম সমুন্নত রাখতে ইউনিয়নে উপনির্বাচন অতিব জরুরী। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তারা।