পাইকগাছায় চলতি বছর চিংড়ীর উৎপাদন ভাল
হওয়ায় বার্ষিক নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা ৫ হাজার মেঃ টন ছাড়িয়ে যাবে বলে
ধারনা করছে সংশ্লিষ্টরা। বিগত বছরের তুলনায় একদিকে কয়েকগুন উৎপাদন বৃদ্ধি ও
কেজি প্রতি দেড়শ টাকা মূল্যবৃদ্ধি পাওয়ায় অধিক লাভবান হবে বলে চিংড়ী
চাষীরা জানান। চিংড়ী চাষের অনুকুল পরিবেশ বিরাজমান থাকা, রোগবালাইয়ের
প্রকোপ কম, চাষীরা অধিক সচেতন ও প্রযুক্তি নির্ভর এবং উন্নত সনাতন পদ্ধতিতে
চাষাবাদ করার কারনে উৎপাদন ভাল হওয়ার অন্যতম কারন হিসাবে জানিয়েছে
সংশ্লিষ্ট মৎস্য অফিস।
সংশ্লিষ্ট সুত্রমতে, চলতি বছর উপজেলায়
ছোট-বড় মিলিয়ে ৪ সহস্রাধিক ঘেরে প্রায় ২০ হাজার হেক্টর জমিতে চিংড়ী চাষ
হয়েছে। ৮০’র দশকে শুরু হওয়া চিংড়ী চাষে প্রথম দিকে চাষীরা অধিক লাভবান হলেও
রোগবালাইয়ের প্রকোপ বৃদ্ধি পাওয়ায় টানা গত কয়েকবছর ধরে লোকসানে থাকায়
একপ্রকার লাভের আশা ছেড়ে দিয়েছে সংশ্লিষ্ট চাষীরা।
চলতি বছর উপজেলায় চিংড়ী উৎপাদনের বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৫ হাজার মেঃ টন। বিগত কয়েকবছর লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত না হলেও চলতি বছর উৎপাদন ভাল হওয়ায় চলতি জুন মাসের মধ্যে নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে বলে সংশ্লিষ্ট মৎস্য কর্মকর্তা জানান। অপরদিকে বিগত বছরের তুলনায় কেজি প্রতি মূল্যবৃদ্ধি পেয়েছে দেড়শ থেকে দু’শ টাকা। উল্লেখ্য চিংড়ীর সাইজ অনুযায়ী ৮ টি গ্রেডে মূল্য নির্ধারণ হয়ে থাকে।
পাইকগাছা চিংড়ী বিপনন কেন্দ্রের সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান জিকো ফিসের জালাল উদ্দিন জানান চিংড়ীর বর্তমান বাজারমূল্য ১২ গ্রেড ১০২০ টাকা, ১৫ গ্রেড ৮৫০ টাকা, ২২ গ্রেড ৬৭০, ২০ গ্রেড ৫৫০, ৩০ গ্রেড ৫১০, ৪৪ গ্রেড ৪৬০, ৬৬ গ্রেড ৩৪০ ও সর্বনিম্ন ১০০ গ্রেড ৩০০ টাকা। বান্দিকাটির চিংড়ীচাষী মোমিন সরদার জানান ১০বিঘা জমিতে সে চিংড়ী চাষ করেছে। চলতি বছর এখনও পর্যন্ত রোগবালাই দেখা দেয়নি, যার কারনে ইতোমধ্যে সে ১০ বিঘা জমির চিংড়ী ঘের হতে ৩ লক্ষ্য টাকার মাছ বিক্রি করেছে। বিগত বছরের ক্ষতি পুশিয়ে এ বছর অধিক লাভবান হবে বলে তিনি জানান।
এ বছর হেক্টর প্রতি ৩ থেকে ৪ শ কেজি উৎপাদন হতে পারে বলে চিংড়ী চাষী এসএম সালাউদ্দিন ইউছুপ জানান। উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা এসএম শহীদুল্লাহ জানান-চাষীরা এখন অনেক সচেতন ও প্রযুক্তি নির্ভর অধিকাংশ চিংড়ী চাষীরা উন্নত সনাতন পদ্ধতিতে চাষাবাদ করায় বিগত বছরের তুলনায় চিংড়ীর উৎপাদন কয়েকগুন বৃদ্ধি পেয়েছে। আগামী জুন মাসের মধ্যে নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে বলে তিনি জানান।
চলতি বছর উপজেলায় চিংড়ী উৎপাদনের বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৫ হাজার মেঃ টন। বিগত কয়েকবছর লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত না হলেও চলতি বছর উৎপাদন ভাল হওয়ায় চলতি জুন মাসের মধ্যে নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে বলে সংশ্লিষ্ট মৎস্য কর্মকর্তা জানান। অপরদিকে বিগত বছরের তুলনায় কেজি প্রতি মূল্যবৃদ্ধি পেয়েছে দেড়শ থেকে দু’শ টাকা। উল্লেখ্য চিংড়ীর সাইজ অনুযায়ী ৮ টি গ্রেডে মূল্য নির্ধারণ হয়ে থাকে।
পাইকগাছা চিংড়ী বিপনন কেন্দ্রের সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান জিকো ফিসের জালাল উদ্দিন জানান চিংড়ীর বর্তমান বাজারমূল্য ১২ গ্রেড ১০২০ টাকা, ১৫ গ্রেড ৮৫০ টাকা, ২২ গ্রেড ৬৭০, ২০ গ্রেড ৫৫০, ৩০ গ্রেড ৫১০, ৪৪ গ্রেড ৪৬০, ৬৬ গ্রেড ৩৪০ ও সর্বনিম্ন ১০০ গ্রেড ৩০০ টাকা। বান্দিকাটির চিংড়ীচাষী মোমিন সরদার জানান ১০বিঘা জমিতে সে চিংড়ী চাষ করেছে। চলতি বছর এখনও পর্যন্ত রোগবালাই দেখা দেয়নি, যার কারনে ইতোমধ্যে সে ১০ বিঘা জমির চিংড়ী ঘের হতে ৩ লক্ষ্য টাকার মাছ বিক্রি করেছে। বিগত বছরের ক্ষতি পুশিয়ে এ বছর অধিক লাভবান হবে বলে তিনি জানান।
এ বছর হেক্টর প্রতি ৩ থেকে ৪ শ কেজি উৎপাদন হতে পারে বলে চিংড়ী চাষী এসএম সালাউদ্দিন ইউছুপ জানান। উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা এসএম শহীদুল্লাহ জানান-চাষীরা এখন অনেক সচেতন ও প্রযুক্তি নির্ভর অধিকাংশ চিংড়ী চাষীরা উন্নত সনাতন পদ্ধতিতে চাষাবাদ করায় বিগত বছরের তুলনায় চিংড়ীর উৎপাদন কয়েকগুন বৃদ্ধি পেয়েছে। আগামী জুন মাসের মধ্যে নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে বলে তিনি জানান।