পাইকগাছা থানার প্রায় কোটি টাকার আবাসিক ভবন নির্মান কাজে শুভংকরের ফাঁকি
দেয়ার অভিযোগের তদন্ত সম্পন্ন করা হয়েছে। পুলিশ ও গণপূর্ত বিভাগের উর্দ্ধতন
কর্তৃপক্ষের সমন্বয়ে গঠিত তদন্ত কমিটি মঙ্গলবার এ তদন্তকাজ সম্পন্ন করেন।
সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানা যায়, ২০০৯-১০ অর্থ বছরে গণপূর্ত বিভাগের অধীনে প্রায় কোটি টাকা ব্যয় সম্বলিত পাইকগাছা থানার দ্বিতল বিশিষ্ট আবাসিক ভবন নির্মাণ কাজ শুরু হয়। ইতোপূর্বে খুলনার ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান ইউনুস এন্ড ব্রাদার্সের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে নির্মাণাধীন ভবনের নির্মাণকাজে নিম্নমানের উপকরণ ব্যবহার ও ইলেকট্রিক লাইট, সেফটি ট্যাংক, প্লাষ্টার, কাঠের কাজ অসম্পূর্ণ রেখে শুভংকরের ফাঁকি দিয়ে বিল উত্তোলন করে নির্মাণ কাজ শেষ করেন বলে খোদ পুলিশের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়।
অভিযোগের ভিত্তিতে জেলা পুলিশ ও গনপূর্ত বিভাগের উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে ৫ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয় এবং কমিটির নেতৃবৃন্দ মঙ্গলবার সকালে থানাভবন পরিদর্শন করে তদন্তকাজ সম্পন্ন করেন।
এ ব্যাপারে জেলার অন্যান্য থানার চেয়ে পাইকগাছা থানার ভবন নির্মাণ কাজে সবচেয়ে অনিয়ম ধরা পড়েছে বলে তদন্ত কমিটির প্রধান জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এসএম শফিউল্লাহ জানান। নির্মাণকাজে অনিয়মের কথা স্বীকার করেন কমিটির অন্যতম সদস্য গণপূর্ত বিভাগ খুলনার উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী অমিত বিশ্বাস। সংশ্লিষ্ট তদন্ত কমিটি, ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য সুপরিশ করা হবে বলে জানিয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানা যায়, ২০০৯-১০ অর্থ বছরে গণপূর্ত বিভাগের অধীনে প্রায় কোটি টাকা ব্যয় সম্বলিত পাইকগাছা থানার দ্বিতল বিশিষ্ট আবাসিক ভবন নির্মাণ কাজ শুরু হয়। ইতোপূর্বে খুলনার ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান ইউনুস এন্ড ব্রাদার্সের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে নির্মাণাধীন ভবনের নির্মাণকাজে নিম্নমানের উপকরণ ব্যবহার ও ইলেকট্রিক লাইট, সেফটি ট্যাংক, প্লাষ্টার, কাঠের কাজ অসম্পূর্ণ রেখে শুভংকরের ফাঁকি দিয়ে বিল উত্তোলন করে নির্মাণ কাজ শেষ করেন বলে খোদ পুলিশের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়।
অভিযোগের ভিত্তিতে জেলা পুলিশ ও গনপূর্ত বিভাগের উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে ৫ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয় এবং কমিটির নেতৃবৃন্দ মঙ্গলবার সকালে থানাভবন পরিদর্শন করে তদন্তকাজ সম্পন্ন করেন।
এ ব্যাপারে জেলার অন্যান্য থানার চেয়ে পাইকগাছা থানার ভবন নির্মাণ কাজে সবচেয়ে অনিয়ম ধরা পড়েছে বলে তদন্ত কমিটির প্রধান জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এসএম শফিউল্লাহ জানান। নির্মাণকাজে অনিয়মের কথা স্বীকার করেন কমিটির অন্যতম সদস্য গণপূর্ত বিভাগ খুলনার উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী অমিত বিশ্বাস। সংশ্লিষ্ট তদন্ত কমিটি, ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য সুপরিশ করা হবে বলে জানিয়েছে।