পাইকগাছার গোলাবাটি থেকে ১৮ কিঃ মিঃ পর্যন্ত ২০
কিঃ মিঃ সড়কের উপর পানি সহ রাস্তায় বড় বড় খাদের সৃষ্টি হওয়ায় পরিবহন
সহ ভারী যানবাহন চলাচল বন্ধ হবার উপক্রম হয়েছে। সড়কটি মেরামত না করলে যে
কোন মুহূর্তে বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতে পারে পাইকগাছার সাথে সারা দেশের সড়ক যোগাযোগ।
সড়কের এতটা ভয়াবহতা আগে কখনও দেখেনি এই জনপদের মানুষ। বর্তমান মাহাজোট
সরকারের সাড়ে ৪ বছরেও কোন সংস্কারের কাজ হয়নি। সড়কের করুন পরিনতির জন্য
এলাকাবাসী তালা-কলারোয়া সরকার দলীয় সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়র শেখ মুজিবুর
রহমানও খুলনা-৬, কয়রা-পাইকগাছা সরকার দলীয় সংসদ সদস্য এডঃ সোহরাব আলী
সানাকে দায়ী করছে। তাদের কারনে ভোগান্তির শিকার হচ্ছে ৩টি উপজেলার পায় ৭
লাখ মানুষ।
অভিযোগ আছে, তালা-কলারোয়া সংসদ তার সময়ে এলাকার মাত্র ১৬ কিঃমিঃ সড়কের কোন সংস্কার করতে পারেননি। সয়ং যোগাযোগ মন্ত্রী সরেজমিনে এসে সড়কের করুন অবস্থা দেখে তা দ্রুত চলাচলের উপযোগী করার নির্দেশ দিলেও সড়ক জনপদ বিভাগ তা বাস্তবায়নে কাজ আজও করেনি। এতে করে সড়কটি সংস্কারে নতুন করে কাদের কাছে দাবি তুলবে তাও জানেন না এই জনপদের মানুষ।
১৮ মাইল থেকে কপিলমুনির গোলাবাটি পর্যন্ত ২০ কিঃ মিঃ সড়কের সব টুকু খানাখন্দে ভরা এবং চলাচলের অনুপযোগী। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কিছু কিছু যানবাহন চললেও আশংকা করা হচ্ছে যে কোন সময় বন্ধ হয়ে যেতে পারে পাইকগাছা-টু ১৮ মাইল পর্যন্ত যানবাহন চলাচল।
অভিযোগ আছে, তালা-কলারোয়া সংসদ তার সময়ে এলাকার মাত্র ১৬ কিঃমিঃ সড়কের কোন সংস্কার করতে পারেননি। সয়ং যোগাযোগ মন্ত্রী সরেজমিনে এসে সড়কের করুন অবস্থা দেখে তা দ্রুত চলাচলের উপযোগী করার নির্দেশ দিলেও সড়ক জনপদ বিভাগ তা বাস্তবায়নে কাজ আজও করেনি। এতে করে সড়কটি সংস্কারে নতুন করে কাদের কাছে দাবি তুলবে তাও জানেন না এই জনপদের মানুষ।
১৮ মাইল থেকে কপিলমুনির গোলাবাটি পর্যন্ত ২০ কিঃ মিঃ সড়কের সব টুকু খানাখন্দে ভরা এবং চলাচলের অনুপযোগী। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কিছু কিছু যানবাহন চললেও আশংকা করা হচ্ছে যে কোন সময় বন্ধ হয়ে যেতে পারে পাইকগাছা-টু ১৮ মাইল পর্যন্ত যানবাহন চলাচল।