পাইকগাছার
আলোচিত সমালোচিত ১২ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দপ্তরী কাম-প্রহরী পদে
বিতর্কিত নিয়োগ বাতিল করে পুনঃ নিয়োগ পরীক্ষা গ্রহনের জন্য খুলনা জেলা
প্রশাসককে নির্দেশ দিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব
জ্যোতির্ময় বর্মন। এ ঘটনায় ভেঙ্গে পড়েছে সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ের প্রধান
শিক্ষক, সভাপতি ও নিয়োগপ্রাপ্তরা। বিষয়টি নিয়ে গত ৬ মাস ধরে নিয়োগ কমিটি, প্রশাসন, রাজনৈতিক ব্যক্তির মধ্যে চিঠি চালাচালি ও টানপোড়ন চলে আসছে।
জানা যায়, উপজেলার ২৫টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আউট সোর্সিং এর ভিত্তিতে জনবল নিয়োগের নিমিত্তে গত ২৩/০৬/১৩ তারিখ মৌখিক পরীক্ষা শেষে বিদ্যালয় নিয়োগ কমিটি ৩ জনের প্যানেল তালিকা প্রনয়নের পর মোটা অংকের টাকা ও অনিয়মের মাধ্যমে যোগ্য প্রার্থীকে উপেক্ষা করে অযোগ্য প্রার্থীকে প্যানেল তালিকায় প্রথম করা হয়েছে এমন অভিযোগে ১২টি বিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে উপেক্ষিত প্রার্থীরা অভিযোগ করলে ১৮ জুলাই উপজেলা নির্বাহী অফিসারের দপ্তরে শুনানিতে পুনঃ প্যানেল তালিকা প্রদানের জন্য সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়গুলোকে নির্দেশনা প্রদান করলে শিক্ষকদের আবেদনের প্রেক্ষিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বিষয়টি জেলা প্রশাসকের দপ্তরে ন্যস্ত করেন। এদিকে কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা উপেক্ষা করে প্রধান শিক্ষকরা ১৩ আগষ্ট তারিখে বিতর্কিত নিয়োগ প্রদান করলে ১২ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে শোকজ করেন।
অপরদিকে বিতর্কিত নিয়োগ বাতিল পূর্বক পুনঃ নিয়োগের জন্য স্থানীয় এমপি এ্যাড. সোহরাব আলী সানা ২০ আগষ্ট সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে ডিও পত্র প্রদান করলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব ০১ সেপ্টেম্বর ৯৭১ স্মারকে অভিযুক্ত মৌখালী, ঘোষাল বান্দিকাটি, পাইকগাছা মডেল, কুমখালী, পাইকগাছা ভিলেজ, লক্ষ্মীখোলা, গজালিয়া, বোরহানপুর, মঠবাটি, কেডিএস, সলুয়া গোলাবাটি ও গোপালপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ ১২ টি বিদ্যালয়ের বিতর্কিত নিয়োগ বাতিল করে পুনঃ নিয়োগ পরীক্ষা গ্রহনের জন্য খুলনা জেলা প্রশাসক মেজবাহউদ্দিনকে নির্দেশ দিয়েছেন।
জানা যায়, উপজেলার ২৫টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আউট সোর্সিং এর ভিত্তিতে জনবল নিয়োগের নিমিত্তে গত ২৩/০৬/১৩ তারিখ মৌখিক পরীক্ষা শেষে বিদ্যালয় নিয়োগ কমিটি ৩ জনের প্যানেল তালিকা প্রনয়নের পর মোটা অংকের টাকা ও অনিয়মের মাধ্যমে যোগ্য প্রার্থীকে উপেক্ষা করে অযোগ্য প্রার্থীকে প্যানেল তালিকায় প্রথম করা হয়েছে এমন অভিযোগে ১২টি বিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে উপেক্ষিত প্রার্থীরা অভিযোগ করলে ১৮ জুলাই উপজেলা নির্বাহী অফিসারের দপ্তরে শুনানিতে পুনঃ প্যানেল তালিকা প্রদানের জন্য সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়গুলোকে নির্দেশনা প্রদান করলে শিক্ষকদের আবেদনের প্রেক্ষিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বিষয়টি জেলা প্রশাসকের দপ্তরে ন্যস্ত করেন। এদিকে কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা উপেক্ষা করে প্রধান শিক্ষকরা ১৩ আগষ্ট তারিখে বিতর্কিত নিয়োগ প্রদান করলে ১২ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে শোকজ করেন।
অপরদিকে বিতর্কিত নিয়োগ বাতিল পূর্বক পুনঃ নিয়োগের জন্য স্থানীয় এমপি এ্যাড. সোহরাব আলী সানা ২০ আগষ্ট সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে ডিও পত্র প্রদান করলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব ০১ সেপ্টেম্বর ৯৭১ স্মারকে অভিযুক্ত মৌখালী, ঘোষাল বান্দিকাটি, পাইকগাছা মডেল, কুমখালী, পাইকগাছা ভিলেজ, লক্ষ্মীখোলা, গজালিয়া, বোরহানপুর, মঠবাটি, কেডিএস, সলুয়া গোলাবাটি ও গোপালপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ ১২ টি বিদ্যালয়ের বিতর্কিত নিয়োগ বাতিল করে পুনঃ নিয়োগ পরীক্ষা গ্রহনের জন্য খুলনা জেলা প্রশাসক মেজবাহউদ্দিনকে নির্দেশ দিয়েছেন।