খুলনায় নতুন ভোটার হওয়া এক লাখ ২ হাজার ৮৫৭ জনের জাতীয় পরিচয়পত্র খুলনায়
এসে পৌঁছেছে। একই সাথে এসেছে ছবি সংবলিত ভোটার তালিকা। গতকাল রোববার এগুলো
উপজেলায় পাঠানো হয়।
আগামী ২৪ নভেম্বর ২০১৩ রোজ রবিবার থেকে মাঠ পর্যায়ের তথ্য সংগ্রহকারীরা পরিচয়পত্র ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে পৌঁছে দিবে। এছাড়া ভোটারাও তাদের স্লিপ নিয়ে উপজেলা ও থানা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়ে যেতে পারবেন।
জেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে, গত নির্বাচনের তুলনায় খুলনায় এবার দেড় লাখের মত ভোটার বেড়েছে। এর মধ্যে শুধু ২০১২ সালে ভোটার হওয়া ব্যক্তিরা নতুন জাতীয় পরিচয়পত্র পাবেন। খুলনার ৯টি উপজেলা ও মহানগরীতে এই সংখ্যা ১ লাখ ২ হাজার ৮৫৭ জন।
গত শনিবার নতুন জাতীয় পরিচয়পত্র খুলনায় এসে পৌঁছায়। গতকাল রোববার উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তারা এগুলো বুঝে নিয়েছেন। আগামী মঙ্গল ও বুধবার ঢাকায় প্রশিক্ষণে যাবেন তারা। এজন্য এ সপ্তাহে কার্ডগুলো দেয়া সম্ভব হচ্ছে না। আগামী রবিবার থেকে কার্ডগুলো তথ্য সংগ্রহকারীরা বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দিবেন। এছাড়া ভোটারাও তাদের স্লিপ নিয়ে নির্বাচন অফিস থেকে পরিচয়পত্র নিয়ে যেতে পারবেন।
যারা ভোটার স্লিপ হারিয়ে ফেলেছেন তারা সশরীরে নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে গিয়ে লিখিত আবেদন জমা দিয়ে কার্ড নিতে পারবেন।
অপরদিকে ছবি সংবলিত ভোটার তালিকার ৫টি পৃথক সেট খুলনায় পৌঁছেছে। এর মধ্যে তালিকার সাথে মেলানোর জন্য একটি সেট গতকাল প্রত্যেক উপজেলায় পাঠানো হয়। এই তালিকা অনুযায়ী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
এ ব্যাপারে খুলনার জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান জানান, ভোটার তালিকা ও জাতীয় পরিচয়পত্র উপজেলায় পাঠানো হয়েছে। আগামী রবিবার থেকে এগুলো বিতরণ করা হবে।
আগামী ২৪ নভেম্বর ২০১৩ রোজ রবিবার থেকে মাঠ পর্যায়ের তথ্য সংগ্রহকারীরা পরিচয়পত্র ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে পৌঁছে দিবে। এছাড়া ভোটারাও তাদের স্লিপ নিয়ে উপজেলা ও থানা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়ে যেতে পারবেন।
জেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে, গত নির্বাচনের তুলনায় খুলনায় এবার দেড় লাখের মত ভোটার বেড়েছে। এর মধ্যে শুধু ২০১২ সালে ভোটার হওয়া ব্যক্তিরা নতুন জাতীয় পরিচয়পত্র পাবেন। খুলনার ৯টি উপজেলা ও মহানগরীতে এই সংখ্যা ১ লাখ ২ হাজার ৮৫৭ জন।
গত শনিবার নতুন জাতীয় পরিচয়পত্র খুলনায় এসে পৌঁছায়। গতকাল রোববার উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তারা এগুলো বুঝে নিয়েছেন। আগামী মঙ্গল ও বুধবার ঢাকায় প্রশিক্ষণে যাবেন তারা। এজন্য এ সপ্তাহে কার্ডগুলো দেয়া সম্ভব হচ্ছে না। আগামী রবিবার থেকে কার্ডগুলো তথ্য সংগ্রহকারীরা বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দিবেন। এছাড়া ভোটারাও তাদের স্লিপ নিয়ে নির্বাচন অফিস থেকে পরিচয়পত্র নিয়ে যেতে পারবেন।
যারা ভোটার স্লিপ হারিয়ে ফেলেছেন তারা সশরীরে নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে গিয়ে লিখিত আবেদন জমা দিয়ে কার্ড নিতে পারবেন।
অপরদিকে ছবি সংবলিত ভোটার তালিকার ৫টি পৃথক সেট খুলনায় পৌঁছেছে। এর মধ্যে তালিকার সাথে মেলানোর জন্য একটি সেট গতকাল প্রত্যেক উপজেলায় পাঠানো হয়। এই তালিকা অনুযায়ী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
এ ব্যাপারে খুলনার জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান জানান, ভোটার তালিকা ও জাতীয় পরিচয়পত্র উপজেলায় পাঠানো হয়েছে। আগামী রবিবার থেকে এগুলো বিতরণ করা হবে।