পাইকগাছা ঐতিহ্যবাহী কপিলমুনি ৮নং সরকারি
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষা ব্যবস্থা ব্যহত হচ্ছে। ৭ শতাধিক ছাত্র-ছাত্রী
এই বিদ্যালয়ে লেখা পড়া করলেও শ্রেণী কক্ষের অভাবে দুই শিফটে ক্লাস নিতে
গিয়ে শিক্ষকদের হিমশিম খেতে হচ্ছে। তারা পারছে না ছাত্র-ছাত্রীদের সঠিকভাবে
পাঠ দান করতে। অথচ জনগুরুত্বপূর্ন এই বিষয়টির প্রতি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের
দৃকপাত নেই।
জানা যায়, এক অবরুদ্ধ পরিবেশে মাত্র কয়েক শতক জায়গার উপর বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত।
চারিদিকে উচু দেওয়াল ঘেরা স্কুলটিতে সরু রাস্তা দিয়ে শিক্ষার্থীদের প্রবেশ
করতে হয়। স্কুলের মুল ভবনটির অবস্থা অত্যন্ত নাজুক। দেওয়ালের আস্তরন খসে
খসে পড়ছে। পাশে রয়েছে একটি সাইক্লোন সেন্টার। সেখানেই নিতে হচ্ছে দুই শিফটে
ক্লাস। পাশে লেট্রিন এর দূর্গন্ধে পরিবেশ হচ্ছে দুষিত।
শিক্ষা জীবনের ভিত প্রস্তুতকারী এই প্রতিষ্ঠানে দন্যদশা দর্শনে যে কোন সচেতন মানুষের বিবেক হবে দংশিত। শুরু মাত্র টনক নড়ছেনা যাদের দেখার কথা সেইসব কর্তাদের।
এ ব্যপারে স্কুলের প্রধান শিক্ষক মোঃ আবুল হোসেন জানান, দীর্ঘ দিনের পুঞ্জিভূত প্রকট এই সমস্যা উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেও কোন সুরাহ হয়নি। এতে করে শিশু শ্রেণী সহ পঞ্চম শ্রেণীর ৭ শতাধিক শিক্ষার্থীরা পারছে না ঠিকমত লেখা পড়া করতে। তদুপরি রয়েছে শিক্ষক সংকট। ৮ জন শিক্ষক থাকলেও ১ জন রয়েছে ডেপুটেশনে। সব মিলিয়ে সরকারি এই প্রতিষ্ঠানটি অবস্থা এমন এক পর্যায়ে পৌছে গেছে শিক্ষা দান রিতিমত কঠিন হয়ে পড়েছে।
একইভাবে শিশুদের অভিভাবকরা তাদের সন্তানদের স্কুলে এনে দাঁড়িয়ে থাকেন রাস্তার উপর। নেই বসার কোন ব্যবস্থা। বর্ষা হলে অভিভাবকরা পড়েন চরম ভোগান্তিতে। অনেক ক্ষেত্রে তাদের সন্তানকে পাঠাননা স্কুলে। সব মিলিয়ে বড় যন্ত্রনায় আছে কপিলমুনি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি।
শিক্ষা জীবনের ভিত প্রস্তুতকারী এই প্রতিষ্ঠানে দন্যদশা দর্শনে যে কোন সচেতন মানুষের বিবেক হবে দংশিত। শুরু মাত্র টনক নড়ছেনা যাদের দেখার কথা সেইসব কর্তাদের।
এ ব্যপারে স্কুলের প্রধান শিক্ষক মোঃ আবুল হোসেন জানান, দীর্ঘ দিনের পুঞ্জিভূত প্রকট এই সমস্যা উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেও কোন সুরাহ হয়নি। এতে করে শিশু শ্রেণী সহ পঞ্চম শ্রেণীর ৭ শতাধিক শিক্ষার্থীরা পারছে না ঠিকমত লেখা পড়া করতে। তদুপরি রয়েছে শিক্ষক সংকট। ৮ জন শিক্ষক থাকলেও ১ জন রয়েছে ডেপুটেশনে। সব মিলিয়ে সরকারি এই প্রতিষ্ঠানটি অবস্থা এমন এক পর্যায়ে পৌছে গেছে শিক্ষা দান রিতিমত কঠিন হয়ে পড়েছে।
একইভাবে শিশুদের অভিভাবকরা তাদের সন্তানদের স্কুলে এনে দাঁড়িয়ে থাকেন রাস্তার উপর। নেই বসার কোন ব্যবস্থা। বর্ষা হলে অভিভাবকরা পড়েন চরম ভোগান্তিতে। অনেক ক্ষেত্রে তাদের সন্তানকে পাঠাননা স্কুলে। সব মিলিয়ে বড় যন্ত্রনায় আছে কপিলমুনি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি।