পাইকগাছার
লতা থেকে অপহৃত দুই শিশুর ডাক্তারী পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। সোমবার ২২
ধারায় জবানবন্ধী শেষে আদালত তাদেরকে পিতা-মাতার জিম্মায় হস্তন্তর করেছে।
এলাকাবাসী ও থানা পুলিশ সুত্রে জানা গেছে, ২ নভেম্বর সকালে প্রাইভেট পড়ে বাড়ী ফেরার পথে উপজেলার লতা ইউপির গঙ্গরকোনার চৈতন্য হালদারের মেয়ে ৫ম শ্রেণী পড়ুয়া সুমা হালদার (১২) ও একই এলাকার একই শ্রেণীতে পড়ুয়া আবুল কালাম সরদারের মেয়ে রাবেয়া খাতুন (১২) কে গঙ্গারকোনা ঘেরের দুই কর্মচারী খায়রুল ও সবুজ অপহরন করে। এ ঘটনার দুই ছাত্রীর পিতা বাদী হয়ে সবুজ মোড়ল, খায়রুল গাজীসহ অনেকের নাম উল্লেখ করে পৃথকভাবে থানায় দুটি অপহরন মামলা করে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এস আই হারুন অভিযান চালিয়ে সাতক্ষীরার তালা থানার মুড়াগাছা গ্রাম থেকে শনিবার রাতে অপহৃত সুমা ও রাবেয়াকে উদ্ধার করে বরিবার তাদের ডাক্তারী পরীক্ষা সম্পন্ন করে। সোমবার পাইকগাছার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে দুই ছাত্রীর ২২ ধারায় জবান বন্দি গ্রহন শেষে আদালত দু’জনকে পিতা-মাতার জিম্মায় হস্তন্তর করে।
এদিকে অপহৃত শিশুর পিতা আবুল কালাম আজাদ জানিয়েছেন ইতিপুর্বে গঙ্গারকোনা ঘেরের কর্মচারীরা অনেক নারী-শিশুকে অপহরন করলেও তাদেরকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। অপহরনের সাথে ঘেরের ম্যানেজার আজগারের সম্পৃক্ততা রয়েছে বলে ওসি এম মসিউর রহমান জানিয়েছেন।
এলাকাবাসী ও থানা পুলিশ সুত্রে জানা গেছে, ২ নভেম্বর সকালে প্রাইভেট পড়ে বাড়ী ফেরার পথে উপজেলার লতা ইউপির গঙ্গরকোনার চৈতন্য হালদারের মেয়ে ৫ম শ্রেণী পড়ুয়া সুমা হালদার (১২) ও একই এলাকার একই শ্রেণীতে পড়ুয়া আবুল কালাম সরদারের মেয়ে রাবেয়া খাতুন (১২) কে গঙ্গারকোনা ঘেরের দুই কর্মচারী খায়রুল ও সবুজ অপহরন করে। এ ঘটনার দুই ছাত্রীর পিতা বাদী হয়ে সবুজ মোড়ল, খায়রুল গাজীসহ অনেকের নাম উল্লেখ করে পৃথকভাবে থানায় দুটি অপহরন মামলা করে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এস আই হারুন অভিযান চালিয়ে সাতক্ষীরার তালা থানার মুড়াগাছা গ্রাম থেকে শনিবার রাতে অপহৃত সুমা ও রাবেয়াকে উদ্ধার করে বরিবার তাদের ডাক্তারী পরীক্ষা সম্পন্ন করে। সোমবার পাইকগাছার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে দুই ছাত্রীর ২২ ধারায় জবান বন্দি গ্রহন শেষে আদালত দু’জনকে পিতা-মাতার জিম্মায় হস্তন্তর করে।
এদিকে অপহৃত শিশুর পিতা আবুল কালাম আজাদ জানিয়েছেন ইতিপুর্বে গঙ্গারকোনা ঘেরের কর্মচারীরা অনেক নারী-শিশুকে অপহরন করলেও তাদেরকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। অপহরনের সাথে ঘেরের ম্যানেজার আজগারের সম্পৃক্ততা রয়েছে বলে ওসি এম মসিউর রহমান জানিয়েছেন।