আজ শুক্রবার থেকে সাগর তীর দুবলার চরে ৩ দিনব্যাপী রাসমেলা শুরু হচ্ছে।
দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের হিন্দু ধর্মালম্বীদের সবচেয়ে বড় পূণ্যস্নানস্থল এ
রাসমেলাকে ঘিরে আয়োজক কমিটি পূণ্যার্থীদের নিরাপত্তার জন্য কঠোর ব্যবস্থা
গ্রহণ করেছে।
প্রতি বছরের বাংলা অগ্রহায়ণ মাসের শেষ পূর্ণিমার তিথিতে এ মেলা প্রায় দু’শ’ বছর আগে থেকে হয়ে আসছে। এ মেলা চলবে ১৫, ১৬ ও ১৭ নভেম্বর পর্যন্ত।
এ মেলা হিন্দু ধর্মালম্বীদের পূণ্যস্ন্যানস্থল হলেও হিন্দুদের মধ্যে এর সীমাবদ্ধতা নেই। এখানে দর্শানার্থী হিসেবে হাজার হাজার মুসলমানদেরও সমাগম ঘটে থাকে। প্রতি বছর এ মেলায় প্রায় লক্ষাধিক দর্শনার্থীর উপস্থিতি ঘটে এবং এ খাত থেকে বনবিভাগ মোটা অঙ্কের রাজস্ব পেয়ে থাকে।
এ বছর দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি অস্থিরতার কারনে পূণ্যার্থী ও দর্শনার্থীদের সংখ্যা কমে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন মেলা উদযাপন কমিটির চেয়ারম্যান মেজর (অবঃ) জিয়া উদ্দিন আহম্মেদ। ফলে বিগত বছরগুলোর তুলনায় রাজস্বও হ্রাস পেতে পারে বলে জানান, মেলা উদযাপন কমিটির সমম্বায়ক ও সুন্দরবন পূর্ব বিভাগীয় বন কর্মকর্তা ( ডি এফ ও ) মোঃ আমির হোসাইন চৌধুরী।
৩ দিনের প্যাকেজ টুরে মাথা পিছু ৫০ টাকা হারে রাজস্ব দিয়ে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় মেলাস্থলে যেতে হচ্ছে। এ মেলায় যাতায়াতের জন্য সুন্দবনের ভেতর দিয়ে নদী পথে ৮ টি রুট করা হয়েছে। এ সব পথে যাত্রীদের সার্বিক নিরাপত্তার জন্য কোস্টগার্ড, নেভী, র্যাব, পুলিশ ও বনরক্ষীরা টহল দিচ্ছে।
প্রতি বছরের বাংলা অগ্রহায়ণ মাসের শেষ পূর্ণিমার তিথিতে এ মেলা প্রায় দু’শ’ বছর আগে থেকে হয়ে আসছে। এ মেলা চলবে ১৫, ১৬ ও ১৭ নভেম্বর পর্যন্ত।
এ মেলা হিন্দু ধর্মালম্বীদের পূণ্যস্ন্যানস্থল হলেও হিন্দুদের মধ্যে এর সীমাবদ্ধতা নেই। এখানে দর্শানার্থী হিসেবে হাজার হাজার মুসলমানদেরও সমাগম ঘটে থাকে। প্রতি বছর এ মেলায় প্রায় লক্ষাধিক দর্শনার্থীর উপস্থিতি ঘটে এবং এ খাত থেকে বনবিভাগ মোটা অঙ্কের রাজস্ব পেয়ে থাকে।
এ বছর দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি অস্থিরতার কারনে পূণ্যার্থী ও দর্শনার্থীদের সংখ্যা কমে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন মেলা উদযাপন কমিটির চেয়ারম্যান মেজর (অবঃ) জিয়া উদ্দিন আহম্মেদ। ফলে বিগত বছরগুলোর তুলনায় রাজস্বও হ্রাস পেতে পারে বলে জানান, মেলা উদযাপন কমিটির সমম্বায়ক ও সুন্দরবন পূর্ব বিভাগীয় বন কর্মকর্তা ( ডি এফ ও ) মোঃ আমির হোসাইন চৌধুরী।
৩ দিনের প্যাকেজ টুরে মাথা পিছু ৫০ টাকা হারে রাজস্ব দিয়ে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় মেলাস্থলে যেতে হচ্ছে। এ মেলায় যাতায়াতের জন্য সুন্দবনের ভেতর দিয়ে নদী পথে ৮ টি রুট করা হয়েছে। এ সব পথে যাত্রীদের সার্বিক নিরাপত্তার জন্য কোস্টগার্ড, নেভী, র্যাব, পুলিশ ও বনরক্ষীরা টহল দিচ্ছে।